ফর্ম আপলোড করতে গেলেই দেখাচ্ছে অন্য নাম, কী চলছে ভোটবাড়িতে?
২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে। তারপরও এনুমারেশন ফর্ম আপলোড করতে গিয়ে চমকে উঠলেন ভোটাররা। তাঁদের এনুমারেশন ফর্ম আপলোড করতেই অন্যের নাম দেখাচ্ছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কোচবিহারের মেখলিগঞ্জের ভোটবাড়িতে। চিন্তায় ঘুম উড়েছে এলাকার অনেকের। ভোটবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত ৮৪ নম্বর বুথের ২৩টি পরিবার আতঙ্কে রয়েছে। প্রশাসনের তরফে তাঁদের আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। আলাদাভাবে হেয়ারিংয়ের জন্য ডাকা হবে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু, ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম থাকার পরও কেন এমন হল, সেই প্রশ্ন তুলেছেন ভোটাররা। স্থানীয় বাসিন্দা শা আলম সরকার বলেন, স্থানীয় আব্দুল রেজ্জাকের পরিবারের সকলের নাম ২০০২ সালে ভোটার লিস্টের ১ নম্বর মেখলিগঞ্জ বিধানসভার ৯১ অংশে আছে। কিন্তু ম্যাপিং করতে গেলেই ওই নম্বরে হরিদাস নামে এক ব্যক্তির নাম দেখা যাচ্ছে। একই সমস্যা রয়েছে এই এলাকার আরও অনেক মানুষের। এই সমস্যার কথা নির্বাচন কমিশনের স্থানীয় বুথ-স্তরের কর্মীরা স্বীকার করেছেন। ভোটবাড়ির সুপারভাইজার তুষার চক্রবর্তী জানান, “মেখলিগঞ্জের কয়েকটি বুথে এই ধরনের সমস্যা সামনে এসেছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রতিনিয়ত সফটওয়্যার আপডেট হচ্ছে। পরবর্তীতে সংশোধন হতেও পারে। আর যদি না হয় হেয়ারিংয়ে ২০০২ সালের ভোটার তালিকা ও প্রয়োজনীয় নথি জমা দিলেই নাম চূড়ান্ত তালিকায় উঠে যাবে।”
২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে। তারপরও এনুমারেশন ফর্ম আপলোড করতে গিয়ে চমকে উঠলেন ভোটাররা। তাঁদের এনুমারেশন ফর্ম আপলোড করতেই অন্যের নাম দেখাচ্ছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কোচবিহারের মেখলিগঞ্জের ভোটবাড়িতে। চিন্তায় ঘুম উড়েছে এলাকার অনেকের। ভোটবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত ৮৪ নম্বর বুথের ২৩টি পরিবার আতঙ্কে রয়েছে। প্রশাসনের তরফে তাঁদের আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে। আলাদাভাবে হেয়ারিংয়ের জন্য ডাকা হবে বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু, ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম থাকার পরও কেন এমন হল, সেই প্রশ্ন তুলেছেন ভোটাররা।
স্থানীয় বাসিন্দা শা আলম সরকার বলেন, স্থানীয় আব্দুল রেজ্জাকের পরিবারের সকলের নাম ২০০২ সালে ভোটার লিস্টের ১ নম্বর মেখলিগঞ্জ বিধানসভার ৯১ অংশে আছে। কিন্তু ম্যাপিং করতে গেলেই ওই নম্বরে হরিদাস নামে এক ব্যক্তির নাম দেখা যাচ্ছে। একই সমস্যা রয়েছে এই এলাকার আরও অনেক মানুষের। এই সমস্যার কথা নির্বাচন কমিশনের স্থানীয় বুথ-স্তরের কর্মীরা স্বীকার করেছেন। ভোটবাড়ির সুপারভাইজার তুষার চক্রবর্তী জানান, “মেখলিগঞ্জের কয়েকটি বুথে এই ধরনের সমস্যা সামনে এসেছে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রতিনিয়ত সফটওয়্যার আপডেট হচ্ছে। পরবর্তীতে সংশোধন হতেও পারে। আর যদি না হয় হেয়ারিংয়ে ২০০২ সালের ভোটার তালিকা ও প্রয়োজনীয় নথি জমা দিলেই নাম চূড়ান্ত তালিকায় উঠে যাবে।”
