তালিকায় জীবিত ব্যক্তি হলেন মৃত, আর মৃত হয়ে উঠলেন জীবিত!
তালিকা বের হওয়ার পরই দেখা যায় তার ছেলে গুলাম রসুল খলিফার নাম নেই।তাকে মৃত হিসেবে দেখানো হয়েছে। দ্বিতীয়ত, সন্ধ্যারানি হালদার। বলরামপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। দীর্ঘ ৫বছরেরও আগে তিনি মারা যান। বাড়িতে বিএলও এসে পরিবারের অন্যানদের সাথে সন্ধ্যারানীওর এনুমারেশন ফর্ম দিয়ে যান। তাঁকে আবার দেখানো হয়েছে জীবিত।
পুরুলিয়া: জীবত ব্যাক্তিকে মৃত, মৃতকে জীবিত দেখানো হয়েছে খসড়া তালিকায়। অভিযোগ ঘিরে শোরগোল। ঘটনা পুরুলিয়ার বলরামপুর বিধানসভা কেন্দ্রের পুরোনো হাসপাতাল পাড়া এলাকায়। পরিবার থেকে রাজনৈতিক দল সবাই দায়ী করছে বিএলওকে। প্রথম ঘটনা, মহম্মদ ইলিয়াস খালিফা। তিনি এলাকার দীর্ঘদিনের বাসিন্দা।দীর্ঘদিন ধরেই পরিবার নিয়ে বসবাস করেন বলরামপুর শহরের পুরোনো হাসপাতাল এলাকায়। পরিবারের মোট সদস্য ৫জন। ইলিয়াস খালিফা, তাঁর স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছেন। প্রত্যেকেই সাবালক দীর্ঘদিন ধরেই ভোট দিয়ে আসছেন ২৩৯/২২৩ নম্বর বুথে। এসআইআর শুরু হওয়ার পর বিএলও এসে বাড়িতে এমুনারেশন ফ্রম দিয়ে যান।সময়ের মধ্যেই সেই ফ্রম বিএলওর কাছে জমাও করেন পরিবার। কিন্তু তালিকা বের হওয়ার পরই দেখা যায় তার ছেলে গুলাম রসুল খলিফার নাম নেই।তাকে মৃত হিসেবে দেখানো হয়েছে। দ্বিতীয়ত, সন্ধ্যারানি হালদার। বলরামপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। দীর্ঘ ৫বছরেরও আগে তিনি মারা যান। বাড়িতে বিএলও এসে পরিবারের অন্যানদের সাথে সন্ধ্যারানীওর এনুমারেশন ফর্ম দিয়ে যান। তাঁকে আবার দেখানো হয়েছে জীবিত।