৪৮০ কিলোমিটার ব্যাসের বিশাল এক আগ্নেয়গিরির ছবি এল মঙ্গল থেকে। এই আগ্নেয়গিরির উচ্চতা মাউন্ট এভারেস্টের থেকেও বেশি। প্রায় ১৫ কিলোমিটার উঁচু এই অ্যাস্করেয়াস মনস আগ্নেয়গিরি। তবে এটি মঙ্গলের সবচেয়ে উঁচু আগ্নেয়গিরি নয়। এর নাম অ্যাস্করেয়াস মনস। এটি মঙ্গলের দ্বিতীয় উচ্চতম আগ্নেয়গিরি। মঙ্গলে সারাক্ষণ অগ্নুৎপাত চলতে থাকে। উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা দিয়ে এর ছবি তুলেছে। আগ্নেয়গিরি হওয়ায় ভূমির ঢাল কম। মাত্র ৭ ডিগ্রি জমির ঢাল। মঙ্গল গ্রহের থারসিস অঞ্চলে যে তিনটি আগ্নেয়গিরি আছে এটি তার মধ্যে বৃহত্তম। রোমানিয়ার সমান এলাকা জুড়ে এর বিস্তার। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির মার্স রোভার সম্প্রতি মঙ্গলে নদীর প্রমাণ পেয়েছে। এই বিশাল আগ্নেয়গিরি তারপর চাঞ্চল্য ছড়াল মহাকাশ বিজ্ঞানী মহলে। ইএসএ বলছে কীভাবে এই আগ্নেয়গিরির উৎপত্তি তা এখনও স্পষ্ট নয়। ২০০৩ থেকে মঙ্গলের আবহাওয়া, মাটি সহ বিভিন্ন খুঁটিনাটির ওপরে নজর রাখছে মার্স রোভার। মঙ্গলের অলিম্পাস মনসের উচ্চতা অ্যাস্করেয়াস মনসের চেয়ে বেশি।
৪৮০ কিলোমিটার ব্যাসের বিশাল এক আগ্নেয়গিরির ছবি এল মঙ্গল থেকে। এই আগ্নেয়গিরির উচ্চতা মাউন্ট এভারেস্টের থেকেও বেশি। প্রায় ১৫ কিলোমিটার উঁচু এই অ্যাস্করেয়াস মনস আগ্নেয়গিরি। তবে এটি মঙ্গলের সবচেয়ে উঁচু আগ্নেয়গিরি নয়। এর নাম অ্যাস্করেয়াস মনস। এটি মঙ্গলের দ্বিতীয় উচ্চতম আগ্নেয়গিরি। মঙ্গলে সারাক্ষণ অগ্নুৎপাত চলতে থাকে। উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা দিয়ে এর ছবি তুলেছে। আগ্নেয়গিরি হওয়ায় ভূমির ঢাল কম। মাত্র ৭ ডিগ্রি জমির ঢাল। মঙ্গল গ্রহের থারসিস অঞ্চলে যে তিনটি আগ্নেয়গিরি আছে এটি তার মধ্যে বৃহত্তম। রোমানিয়ার সমান এলাকা জুড়ে এর বিস্তার। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির মার্স রোভার সম্প্রতি মঙ্গলে নদীর প্রমাণ পেয়েছে। এই বিশাল আগ্নেয়গিরি তারপর চাঞ্চল্য ছড়াল মহাকাশ বিজ্ঞানী মহলে। ইএসএ বলছে কীভাবে এই আগ্নেয়গিরির উৎপত্তি তা এখনও স্পষ্ট নয়। ২০০৩ থেকে মঙ্গলের আবহাওয়া, মাটি সহ বিভিন্ন খুঁটিনাটির ওপরে নজর রাখছে মার্স রোভার। মঙ্গলের অলিম্পাস মনসের উচ্চতা অ্যাস্করেয়াস মনসের চেয়ে বেশি।