হনুমানের আক্রমনে ঘুম ছুটেছে হুগলির জিরাট হাটতলার বাসিন্দাদের।গত কয়েকদিন ধরে এলাকায় রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে একটি হনুমান।এখন ভরা আমের মরসুম।গাছে গাছে আম পেকে রয়েছে।খাবারের অভাব নেই বলাগড় জিরাটের মত উন্নত কৃষি প্রধান এলাকায়।তা সত্ত্বেও হনুমান কেন তান্ডব চালাচ্ছে বুঝে উঠতে পারছেন না গ্রামবাসীরা। পথ চলতি মানুষদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে আক্রমণ চালানোর পাশাপাশি,বাড়িতেও ঢুকে হামলা চালাচ্ছে। জানা গিয়েছে এখনো পর্যন্ত ৩০ থেকে ৩৫ জনকে কামরে আঁচরে জখম করেছে।ছুটে পালাতে গিয়ে পরে হাত পা ভেঙেছে।হনুমানের কামড়ে জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে আক্রান্তদের অনেককেই।এক আহতের ত্রিশটা সেলাই পরেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ,ব্লক প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে বারবার হনুমানের আতঙ্কের কথা জানানো হয়েছে।কিন্তু কেউ খোঁজও নেয়নি।বন দপ্তরকে জানানো হলে একটি বাড়ির ছাদে খাঁচা পেতে দায় সেরেছে।হনুমানটি হাটতলা অঞ্চলের বিভিন্ন বাড়িতে ঢুকে পড়ছে।দাঁত মুখ খিঁচিয়ে আক্রমন করছে।ছোট ছোট শিশুরা আতঙ্কে বাইরে খেলতে বা পড়তে যেতে ভয় পাচ্ছে।গ্রামবাসীদের দাবি অবিলম্বে এর একটা বিহিত করা হোক নাহলে আরো অনেকে হনুমানের আক্রমনের শিকার হবে।
হনুমানের আক্রমনে ঘুম ছুটেছে হুগলির জিরাট হাটতলার বাসিন্দাদের।গত কয়েকদিন ধরে এলাকায় রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে একটি হনুমান।এখন ভরা আমের মরসুম।গাছে গাছে আম পেকে রয়েছে।খাবারের অভাব নেই বলাগড় জিরাটের মত উন্নত কৃষি প্রধান এলাকায়।তা সত্ত্বেও হনুমান কেন তান্ডব চালাচ্ছে বুঝে উঠতে পারছেন না গ্রামবাসীরা। পথ চলতি মানুষদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে আক্রমণ চালানোর পাশাপাশি,বাড়িতেও ঢুকে হামলা চালাচ্ছে। জানা গিয়েছে এখনো পর্যন্ত ৩০ থেকে ৩৫ জনকে কামরে আঁচরে জখম করেছে।ছুটে পালাতে গিয়ে পরে হাত পা ভেঙেছে।হনুমানের কামড়ে জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে আক্রান্তদের অনেককেই।এক আহতের ত্রিশটা সেলাই পরেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ,ব্লক প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে বারবার হনুমানের আতঙ্কের কথা জানানো হয়েছে।কিন্তু কেউ খোঁজও নেয়নি।বন দপ্তরকে জানানো হলে একটি বাড়ির ছাদে খাঁচা পেতে দায় সেরেছে।হনুমানটি হাটতলা অঞ্চলের বিভিন্ন বাড়িতে ঢুকে পড়ছে।দাঁত মুখ খিঁচিয়ে আক্রমন করছে।ছোট ছোট শিশুরা আতঙ্কে বাইরে খেলতে বা পড়তে যেতে ভয় পাচ্ছে।গ্রামবাসীদের দাবি অবিলম্বে এর একটা বিহিত করা হোক নাহলে আরো অনেকে হনুমানের আক্রমনের শিকার হবে।