Vande Mataram নিয়ে চর্চা চললেও অযত্নে পড়ে চুঁচুড়ার বঙ্কিম চন্দ্রের ভবন!

Dec 12, 2025 | 1:00 PM

Bankim Chandra Chattopadhyay: 'বন্দে মাতরম', দেশের গাতীয় গানের সার্ধ শতবর্ষ। সংসদে সেই বন্দে মাতরম নিয়ে প্রবল আলোচনা। রাজ্যের স্কুলে স্কুলে হয়েছে বিশেষ স্তোত্র পাঠ। কিন্তু চুঁচুড়ায় 'বন্দে মাতরম'-এর স্রষ্টার এক সময়ের বাসভবন পড়ে রয়েছে অবহেলায়, অযত্নে।

ঋষি বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। রাজনীতির গোলকধাঁধায় কি পথ হারিয়েছেন তিনি? কেন বলছি? কারণ, এই বঙ্গে বঙ্কিম স্মৃতির ঠিকানাগুলোই বুঝিয়ে দিচ্ছে বাগাড়ম্বরই চলছে চারিদিকে।

‘বন্দে মাতরম’, দেশের গাতীয় গানের সার্ধ শতবর্ষ। সংসদে সেই বন্দে মাতরম নিয়ে প্রবল আলোচনা। রাজ্যের স্কুলে স্কুলে হয়েছে বিশেষ স্তোত্র পাঠ। কিন্তু চুঁচুড়ায় ‘বন্দে মাতরম’-এর স্রষ্টার এক সময়ের বাসভবন পড়ে রয়েছে অবহেলায়, অযত্নে।

১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দ, নৈহাটির কাঁঠাল পাড়া থেকে চুঁচুড়ার জোড়াঘাটে এসেছিলেন বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। যোগ দেন হুগলির ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের পদে। অনেকে বলেন, এই জোড়াঘাটের বাড়িতেই নাকি লেখা হয়েছিল বন্দেমাতরম। তবে, মতভেদ যাই থাক না কেন, বঙ্কিম চন্দ্রের এই বাড়িটি বন্দেমাতরম ভবন নামেই পরিচিত। আর এখানে তিনি যখন থাকতেন, সেই সময়ই প্রকাশিত হয় রজনী, কৃষ্ণকান্তের উইল, আনন্দমঠের মতো উপন্যাস।

Published on: Dec 12, 2025 01:00 PM