Wifi Router Side Effects: ওয়াইফাই রাউটার কতটা ক্ষতিকর শরীরের জন্য?
Wifi Router: বাড়িতে ওয়াই-ফাই রয়েছে ২৪ ঘন্টাই চলতে থাকে। তাতে সব কাজ নিমেষে হয়ে যায়। এই অনায়াস জীবন কী আদতে সুরক্ষিত? কখনও জানতে চেয়েছেন ক্রমাগত ওয়াই-ফাই ব্যবহার শরীরে কী ক্ষতিকার প্রভাব ফেলে। ওয়াই-ফাই অন করেই রাতে ঘুমোলে শরীরে বহু রোগ বাসা বাঁধতে পারে।
বাড়িতে ওয়াই-ফাই রয়েছে ২৪ ঘন্টাই চলতে থাকে। তাতে সব কাজ নিমেষে হয়ে যায়। এই অনায়াস জীবন কী আদতে সুরক্ষিত? কখনও জানতে চেয়েছেন ক্রমাগত ওয়াই-ফাই ব্যবহার শরীরে কী ক্ষতিকার প্রভাব ফেলে। ওয়াই-ফাই অন করেই রাতে ঘুমোলে শরীরে বহু রোগ বাসা বাঁধতে পারে। ঘরে অন থাকা ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গতে ঘুম থেকে উঠে চোখে জ্বালা করে। মাঝে মাঝে ফোলাভাব হয়, দৃষ্টিশক্তি কমতে থাকে । ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গ ঘুমে প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারে অনিদ্রার সমস্যা দেখা যায়। ঘুম বারংবার ভাঙে। ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গের কারণে মানসিক স্বাস্থ্যেরও ব্যাঘাত ঘটে। কোনও কারণ ছাড়াই বিরক্তি ও খিটখিটে ভাব বাড়ে। অতিরিক্ত ওয়াই-ফাই ব্যবহার এর ফলে মেমারি বা স্মরণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।অ্যালঝাইমারে আক্রান্ত হবার প্রবণতা বাড়ে। এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় কী? কাজ সেরে ওয়াই-ফাইয়ের রাউটার সুইচ অফ করুন। সাইবার ডিটক্স করুন । অর্থাৎ ইন্টারনেট ছাড়া নিয়মিত কিছু সময় কাটান। প্রয়োজনে আউটডোর গেম খেলুন, ব্যায়াম করুন, বাড়ির মানুষের সঙ্গে গল্প করুন। বই পড়তে পারেন, কোনও শখ থাকলে সেটাকে সময় দিন, ভাল থাকবেন।