Bankura: মৃত্যুতে রহস্য? কেন সেদিন পরীক্ষা দিতে গেলেন না রাহুল!
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়ার কালপাথর এলাকার সরকারি পলিটেকনিক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রাহুল মাজি। প্রথম থেকে কলেজ লাগোয়া একটি মেসে থেকেই পড়াশোনা করতেন তিনি। শুক্রবার মেসের অন্যান্য পড়ুয়ারা বিষ্ণুপুর কে জি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পরীক্ষা দিতে যান কিন্তু রাহুল যাননি।

বাঁকুড়া: বন্ধুরা পরীক্ষা দিতে গেলেও মেসে একাই থেকে গিয়েছিলেন রাহুল। কিন্তু বন্ধুরা বুঝতে পারেনি যে তিনি এমন কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলবেন। মেস থেকে পলিটেকনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল বাঁকুড়া সদর থানার কালপাথর এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে মৃতের নাম রাহুল মাজি। গতকাল বিকালে স্থানীয় একটি মেস থেকে ওই পড়ুয়ার দেহ উদ্ধার হয়। গোটা ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবিতে সরব হয়েছে মৃতের পরিবার।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাঁকুড়ার কালপাথর এলাকার সরকারি পলিটেকনিক ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রাহুল মাজি। প্রথম থেকে কলেজ লাগোয়া একটি মেসে থেকেই পড়াশোনা করতেন তিনি। শুক্রবার মেসের অন্যান্য পড়ুয়ারা বিষ্ণুপুর কে জি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পরীক্ষা দিতে যান কিন্তু রাহুল যাননি। কী কারণে ওই ছাত্র পরীক্ষা দিতে যাননি, তা স্পষ্ট নয়।
মেসে একাই ছিলেন রাহুল। শুক্রবার বিকেলের দিকে মেসের মালিক মেসের জানালা খুলে দেখেন রাহুল মাজির দেহ ছাদ থেকে ঝুলছে। তড়িঘড়ি তাঁর দেহ নামিয়ে আনেন মেসের মালিক। ততক্ষণে ওই পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। পরে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে পাঠায়। এদিকে ছেলের এই মর্মান্তিক রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে আসল ঘটনা সামনে আনার দাবিতে সরব হয়েছেন মৃত পড়ুয়ার পরিবারের লোকজন।
কেন রাহুল এমন কাজ করলেন, তা বুঝতে পারছেন না আত্মীয়রাও। মানসি অবসাদের কথাও কারও জানা নেই।
