Bankura: তদন্ত এগোল কতদূর? MLA হস্টেলেই নিরাপত্তারক্ষীর মৃত্যুত উত্তর দিতে পারলেন না বিধায়ক
Bankura: গত ৩ ফেব্রুয়ারি কলকাতার এমএলএ হোস্টেল থেকে উদ্ধার হয় জয়দেব গরাইয়ের দেহ। সেই খবর জয়দেব গরাইয়ের বাড়িতে পৌঁছাতেই কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা পরিবার। ঘটনা নিছক আত্মহত্যা নয়, এর মধ্যে অন্য কোনো রহস্য রয়েছে দাবি করে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করে মৃতের পরিবার।
বাঁকুড়া: নিরাপত্তারক্ষীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর এক সপ্তাহ পর পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন সস্ত্রীক বিধায়ক। পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিলেও তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে নিশ্চুপ বিধায়ক। সপ্তাহ খানেক আগে কলকাতার এমএলএ হোস্টেল থেকে উদ্ধার হয়েছিল বান্দোয়ানের তৃনমূল বিধায়ক রাজীব লোচন সোরেনের নিরাপত্তারক্ষী জয়দেব গরাইয়ের দেহ। বলা হয়েছিল পাঁচ তলা থেকে ঝাঁপ দেওয়ায় মৃত্যু হয়েছে ওই নিরাপত্তারক্ষীর। মৃত্যুর আসল কারণ জানতে গোটা ঘটনার তদন্তের দাবি জানিয়েছিল পরিবার। ঘটনার সাত দিন পর মৃত নিরাপত্তারক্ষীর পরিবারের সঙ্গে সস্ত্রীক রাজীব লোচন সোরেন দেখা করে পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিলেও তদন্ত নিয়ে বিশেষ কিছু জানালেন না। তবে কী জয়দেব গরাইয়ের মৃত্যুর পিছনে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে?
গত ৩ ফেব্রুয়ারি কলকাতার এমএলএ হোস্টেল থেকে উদ্ধার হয় জয়দেব গরাইয়ের দেহ। সেই খবর জয়দেব গরাইয়ের বাড়িতে পৌঁছাতেই কান্নায় ভেঙে পড়ে গোটা পরিবার। ঘটনা নিছক আত্মহত্যা নয়, এর মধ্যে অন্য কোনো রহস্য রয়েছে দাবি করে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করে মৃতের পরিবার।
ঘটনার সাত দিন পর মৃত নিরাপত্তারক্ষী জয়দেব গরাইয়ের বাঁকুড়ার সিমলাপাল থানার বাঁশি গ্রামের বাড়িতে হাজির হন বান্দোয়ানের তৃণমূল বিধায়ক রাজীব লোচন সোরেন। সঙ্গে ছিলেন বিধায়কের স্ত্রী ও রাইপুরের তৃণমূল বিধায়ক মৃত্যুঞ্জয় মুর্মু। রাজীব লোচন সোরেন মৃতের পরিবারের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলে পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। কিন্তু নিরাপত্তারক্ষীর রহস্য মৃত্যুর তদন্ত কতদূর এগোল? বিধায়ক জানিয়েছেন ময়না তদন্তের রিপোর্ট এখনও মেলেনি। রিপোর্ট মিললেই মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।