Birbhum: করমণ্ডল বিপর্যয়ের পর খোঁজ নেই মুরারইয়ের ৩ শ্রমিকের, পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন বিধায়ক
Birbhum: পরিবারের সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে ফোনে সমানে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন। সফল হননি। প্রশাসনের তরফেও যোগাযোগের চেষ্টা হয়েছে। ফোন করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট হেল্প লাইন নম্বরেও। প্রচণ্ড উৎকন্ঠায় দিন কাটছেন পরিজনদের। হাসপাতালগুলির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।

বীরভূম: চারদিন পরেও খোঁজ নেই মুরারইয়ের তিন শ্রমিকের। বীরভূমের মুরারই থানার কনকপুর গ্রামে করমণ্ডল এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনায় নিখোঁজদের বাড়িতে পৌঁছলেন মুরারইয়ের বিধায়ক মোশারফ হোসেন। পরিবারকে সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেন বিধায়ক। করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার চার দিন পরেও কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বীরভূমের পাইকর থানার কনকপুর গ্রামের তিন যুবকের। দুর্ঘটনার দিন শালিমার থেকে করমণ্ডল এক্সপ্রেসে চেন্নাই যাচ্ছিলেন। কিছুটা বেশি টাকা রোজগারের আশায় রাজ্যের বাইরে গিয়েছিলেন তাঁরা। সেখানে দিনমজুরির কাজ করতেন। করমণ্ডল দুর্ঘটনার পর কনকপুর গ্রামের সানাউল সেখ, রফিকুল সেখ ও শান্ত সেখ নামে তিন জন যুবক এখনও নিখোঁজ।
পরিবারের সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে ফোনে সমানে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন। সফল হননি। প্রশাসনের তরফেও যোগাযোগের চেষ্টা হয়েছে। ফোন করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট হেল্প লাইন নম্বরেও। প্রচণ্ড উৎকন্ঠায় দিন কাটছেন পরিজনদের। হাসপাতালগুলির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।
পরিবারের এক সদস্যদের দাবি, “অনেক বার ফোন হচ্ছে। কখনও বাজছে, বাজছে না। কোনও একটা খবর পেতে চাইছে আমরা। বাড়ির লোকের মুখ দেখা যাচ্ছে না।”
খোঁজ পেতে পরিজনদের অনেকে বালেশ্বর পর্যন্ত পৌঁছেছেন। কিন্তু এখনও কোনও আশার আলো দেখা যায়নি। উল্লেখ্য, করমণ্ডল এক্সপ্রেসে এখনও পর্যন্ত ২৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্তত সরকারি সূত্র তাই বলছে। আহত হয়েছেন হাজারেরও বেশি।





