কোচবিহার: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের (Nisith Pramanick) কনভয়ে হামলার অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনীতির অন্দরমহলে। বিশেষ করে পঞ্চায়েত ভোটের আগে এমন ঘটনাকে কেন্দ্র করে চড়ছে রাজনীতির পারদ। তপ্ত হচ্ছে রাজনীতির বাতাবরণ। চলছে আক্রমণ, প্রতি আক্রমণের পালা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কনভয়ে হামলার অভিযোগে বিজেপি আঙুল তুলছে রাজ্যের শাসক শিবিরের দিকে। আবার তৃণমূল শিবির থেকে পাল্টা সিসিটিভি ফুটেজ দেখিয়ে দাবি করা হচ্ছে, হামলা হয়েছে কনভয়ের থেকেই। এমনই এক তপ্ত রাজনৈতিক বাতাবরণে আরও ঘৃতাহুতি করলেন সিতাইয়ের তৃণমূল বিধায়ক জগদীশ বর্মা বসুনিয়া। তিনি বলেন, “আমরা ইচ্ছা করলে, যদি প্রতিরোধ তৈরি করতাম, তাহলে নিশীথ প্রামাণিক সিতাই থেকে ফিরে যেতে পারতেন না।”
জানা গিয়েছে, বাড়ি থেকে বেরিয়ে সিতাইয়ের দিকে যাওয়ার সময় গোসানিমারি এলাকায় ওই হামলার ঘটনাটি ঘটেছিল বলে অভিযোগ। আর এই নিয়ে জোর চর্চা চলছে রাজনৈতিক মহলে। গতকালই ওই ঘটনার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় নিশীথ প্রামাণিক জানিয়েছিলেন, “হামলা হলে তার প্রতিফলন নিশ্চয়ই হবে।” প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের অন্যতম প্রধান মুখ তথা রাজ্যের মন্ত্রী উদয়ন গুহ মন্তব্য করেছিলেন, “কোচবিহারে রাজনৈতিক গুন্ডামির বীজ বপণ করেছেন নিশীথ, এখন তাঁর পরিণাম তাঁকে ভোগ করতে হচ্ছে।” সবমিলিয়ে বৃহস্পতিবারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে জোর চর্চা চলছে জেলার রাজনীতির অন্দরমহলে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এমন হাতে গরম ইস্যুকে হাতিয়ার করে আক্রমণ, প্রতি আক্রমণের বাক্যবাণে বিদ্ধ করতে আসরে নেমেছে শাসক-বিরোধী উভয় পক্ষই।
গতকালের ঘটনার পর শুক্রবার দুপুরে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন তৃণমূলের জেলার সভাপতি, চেয়ারম্যান ও স্থানীয় বিধায়ক সহ একাধিক নেতা ও কর্মী। তৃণমূলের যে দলীয় কার্যালয়টি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে, সেটিও সরেজমিনে খতিয়ে দেখেন তাঁরা। তৃণমূলের জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিকের অভিযোগ, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে মানুষকে আতঙ্কিত করার জন্য এইসব করা হচ্ছে। তাঁর সাফ কথা, “সিসিটিভি ফুটেজে পরিষ্কার হয়েছে ১০০ কিলোমিটার দূর থেকে বিজেপির নেতা-নেত্রীরা কনভয়ের সঙ্গে এসে ভাংচুর করেছে।”
কোচবিহার: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের (Nisith Pramanick) কনভয়ে হামলার অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনীতির অন্দরমহলে। বিশেষ করে পঞ্চায়েত ভোটের আগে এমন ঘটনাকে কেন্দ্র করে চড়ছে রাজনীতির পারদ। তপ্ত হচ্ছে রাজনীতির বাতাবরণ। চলছে আক্রমণ, প্রতি আক্রমণের পালা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কনভয়ে হামলার অভিযোগে বিজেপি আঙুল তুলছে রাজ্যের শাসক শিবিরের দিকে। আবার তৃণমূল শিবির থেকে পাল্টা সিসিটিভি ফুটেজ দেখিয়ে দাবি করা হচ্ছে, হামলা হয়েছে কনভয়ের থেকেই। এমনই এক তপ্ত রাজনৈতিক বাতাবরণে আরও ঘৃতাহুতি করলেন সিতাইয়ের তৃণমূল বিধায়ক জগদীশ বর্মা বসুনিয়া। তিনি বলেন, “আমরা ইচ্ছা করলে, যদি প্রতিরোধ তৈরি করতাম, তাহলে নিশীথ প্রামাণিক সিতাই থেকে ফিরে যেতে পারতেন না।”
জানা গিয়েছে, বাড়ি থেকে বেরিয়ে সিতাইয়ের দিকে যাওয়ার সময় গোসানিমারি এলাকায় ওই হামলার ঘটনাটি ঘটেছিল বলে অভিযোগ। আর এই নিয়ে জোর চর্চা চলছে রাজনৈতিক মহলে। গতকালই ওই ঘটনার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় নিশীথ প্রামাণিক জানিয়েছিলেন, “হামলা হলে তার প্রতিফলন নিশ্চয়ই হবে।” প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের অন্যতম প্রধান মুখ তথা রাজ্যের মন্ত্রী উদয়ন গুহ মন্তব্য করেছিলেন, “কোচবিহারে রাজনৈতিক গুন্ডামির বীজ বপণ করেছেন নিশীথ, এখন তাঁর পরিণাম তাঁকে ভোগ করতে হচ্ছে।” সবমিলিয়ে বৃহস্পতিবারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে জোর চর্চা চলছে জেলার রাজনীতির অন্দরমহলে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এমন হাতে গরম ইস্যুকে হাতিয়ার করে আক্রমণ, প্রতি আক্রমণের বাক্যবাণে বিদ্ধ করতে আসরে নেমেছে শাসক-বিরোধী উভয় পক্ষই।
গতকালের ঘটনার পর শুক্রবার দুপুরে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন তৃণমূলের জেলার সভাপতি, চেয়ারম্যান ও স্থানীয় বিধায়ক সহ একাধিক নেতা ও কর্মী। তৃণমূলের যে দলীয় কার্যালয়টি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে, সেটিও সরেজমিনে খতিয়ে দেখেন তাঁরা। তৃণমূলের জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিকের অভিযোগ, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে মানুষকে আতঙ্কিত করার জন্য এইসব করা হচ্ছে। তাঁর সাফ কথা, “সিসিটিভি ফুটেজে পরিষ্কার হয়েছে ১০০ কিলোমিটার দূর থেকে বিজেপির নেতা-নেত্রীরা কনভয়ের সঙ্গে এসে ভাংচুর করেছে।”