শিলিগুড়ি: লোকসভা ভোটের আগে সমস্ত শক্তি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলি যখন প্রচারে ব্যস্ত সেই সময় এ রাজ্যের শাসকদলের অন্দরে চলছে প্রবীণ-নবীন টানাপোড়েন। যা সামাল দিতে এগিয়ে আসতে হয়েছে খোদ সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মুখপাত্র কুণাল ঘোষ যখন নবীনদের ‘পতাকা তুলছেন’ সেই সময় আবার প্রবীণদের হয়ে সওয়াল করলেন শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব। স্পষ্ট বললেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া দল অভিভাবকহীন। তিনি দলের একমাত্র নেত্রী।”
বস্তুত, গতকাল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা দিবসের দিনই কার্যত প্রকট হয়ে ওঠে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব। একদিকে যখন সুব্রত বক্সিকে বলতে শোনা যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি লড়াই করেন তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখেই তিনি লড়বেন। জোড়া ফুলকে সামনে রেখেই লড়বেন।” ঠিক সেই সময় আবার আক্রমণাত্মক কুণাল ঘোষ। তাঁর আবার বক্তব্য, মুখে পুরনোদের কথা বলা হবে, অথচ তিন থেকে চারজনকে সামন থাকবেন তা চলতে পারে না।
এই পরিস্থিতিতে এবার মুখ মুখলেন তৃণমূলের অপর প্রবীণ নেতা গৌতম দেব। বললেন, “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ নেতা। কিন্তু মমতার সঙ্গে তুলনা হয় না।” এ দিন গৌতম দেব তাঁর বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে আরও এক স্পষ্ট করলেন নতুনদের কী কর্তব্য় রয়েছে দলের প্রতি। তাঁদের আগে ইতিহাস জানতে হবে। বুঝতে হবে, শিখতে হবে। প্রবীণ রাজনীতিকদের থেকে কাজ শিখে অভিজ্ঞতার সঞ্চার করতে হবে। গৌতম বলেছেন, “দলের প্রবীণদের উচিত তৃণমূলের ইতিহাস জানানো নবীনদের। আমি এখানে বলেছি দিদির লেখা বইয়ের উপজীব্য তুলে একটা বই বানিয়ে নতুনদের হাতে তুলে দেব। যাতে তাঁরা ইতিহাস জানতে পারেন।”
একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, “তৃণমূল কংগ্রেস আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমার্থক। জল ছাড়া যেমন মাছ বাঁচে না এখানেও তেমনটা। দিদি নিজেই বলেছেন, পরপর প্রজন্ম তৈরি করবেন। অভিষেক নিশ্চিতভাবে এই প্রজন্মের আইকন। তিনি আড়াই তিনমাস রাস্তায় ছিলেন। বিভিন্ন ভাষায় সুন্দর কথা বলেন। মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মমতার পর অভিষেক নিশ্চিতভাবে মানুষের মধ্যে জায়গা করে নেবেন।”
শিলিগুড়ি: লোকসভা ভোটের আগে সমস্ত শক্তি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলি যখন প্রচারে ব্যস্ত সেই সময় এ রাজ্যের শাসকদলের অন্দরে চলছে প্রবীণ-নবীন টানাপোড়েন। যা সামাল দিতে এগিয়ে আসতে হয়েছে খোদ সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মুখপাত্র কুণাল ঘোষ যখন নবীনদের ‘পতাকা তুলছেন’ সেই সময় আবার প্রবীণদের হয়ে সওয়াল করলেন শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব। স্পষ্ট বললেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া দল অভিভাবকহীন। তিনি দলের একমাত্র নেত্রী।”
বস্তুত, গতকাল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা দিবসের দিনই কার্যত প্রকট হয়ে ওঠে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব। একদিকে যখন সুব্রত বক্সিকে বলতে শোনা যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যদি লড়াই করেন তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখেই তিনি লড়বেন। জোড়া ফুলকে সামনে রেখেই লড়বেন।” ঠিক সেই সময় আবার আক্রমণাত্মক কুণাল ঘোষ। তাঁর আবার বক্তব্য, মুখে পুরনোদের কথা বলা হবে, অথচ তিন থেকে চারজনকে সামন থাকবেন তা চলতে পারে না।
এই পরিস্থিতিতে এবার মুখ মুখলেন তৃণমূলের অপর প্রবীণ নেতা গৌতম দেব। বললেন, “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ নেতা। কিন্তু মমতার সঙ্গে তুলনা হয় না।” এ দিন গৌতম দেব তাঁর বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে আরও এক স্পষ্ট করলেন নতুনদের কী কর্তব্য় রয়েছে দলের প্রতি। তাঁদের আগে ইতিহাস জানতে হবে। বুঝতে হবে, শিখতে হবে। প্রবীণ রাজনীতিকদের থেকে কাজ শিখে অভিজ্ঞতার সঞ্চার করতে হবে। গৌতম বলেছেন, “দলের প্রবীণদের উচিত তৃণমূলের ইতিহাস জানানো নবীনদের। আমি এখানে বলেছি দিদির লেখা বইয়ের উপজীব্য তুলে একটা বই বানিয়ে নতুনদের হাতে তুলে দেব। যাতে তাঁরা ইতিহাস জানতে পারেন।”
একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, “তৃণমূল কংগ্রেস আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমার্থক। জল ছাড়া যেমন মাছ বাঁচে না এখানেও তেমনটা। দিদি নিজেই বলেছেন, পরপর প্রজন্ম তৈরি করবেন। অভিষেক নিশ্চিতভাবে এই প্রজন্মের আইকন। তিনি আড়াই তিনমাস রাস্তায় ছিলেন। বিভিন্ন ভাষায় সুন্দর কথা বলেন। মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মমতার পর অভিষেক নিশ্চিতভাবে মানুষের মধ্যে জায়গা করে নেবেন।”