Sevak-Rongpo Railway Project: বড় বিপদের হাতছানি? লাগাতার পাহাড় কাটাতেই সিঁদুরে মেঘ সেবক-বাংলা রেল প্রকল্পে?

Sevak-Rongpo Railway Project: একদিকে তিস্তা, অন্যদিকে তিস্তার গা ঘেঁষে যাওয়া দশ নম্বর জাতীয় দড়ক। আর তারপরেই রয়েছে ভূগর্ভস্থ গুহাপথ। গত কয়েক বছরে বারবার তিস্তার ছোবলে তলিয়ে গিয়েছে দশ নম্বর জাতীয় সড়কের বড় অংশ।

Sevak-Rongpo Railway Project: বড় বিপদের হাতছানি? লাগাতার পাহাড় কাটাতেই সিঁদুরে মেঘ সেবক-বাংলা রেল প্রকল্পে?
কেন সিঁদুরে মেঘ? Image Credit source: TV 9 Bangla

| Edited By: জয়দীপ দাস

Aug 07, 2025 | 6:17 PM

শিলিগুড়ি: প্রত্যেক বছর একই ছবি। ফি বছর বর্ষা এলেই ধসে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। সহজ সমাধান হিসাবে রাস্তা তলিয়ে গেলেই পাহাড় কেটে ফের তৈরি হয়ে যেত রাস্তা। কিন্তু এভাবে পাহাড় কাটতে গিয়ে এবার বিপদের মুখে আস্ত রেলপ্রকল্প। 

একদিকে তিস্তা, অন্যদিকে তিস্তার গা ঘেঁষে যাওয়া দশ নম্বর জাতীয় দড়ক। আর তারপরেই রয়েছে ভূগর্ভস্থ গুহাপথ। গত কয়েক বছরে বারবার তিস্তার ছোবলে তলিয়ে গিয়েছে দশ নম্বর জাতীয় সড়কের বড় অংশ। কিন্তু সহজ সমাধান হিসেবেই পাহাড় কেটে ফের রাস্তা তৈরি হয়েছে। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। কিন্তু এবার শবেতিঝোড়া এলাকায় পাহাড় কাটতে কাটতে টানেল থেকে মাত্র ১৬০ মিটার দুরত্বে পৌছে গিয়েছে রাস্তা। সদ্য নির্মিত এই রাস্তা ফের তলিয়ে গেলে রাস্তা তৈরি করার প্র‍য়োজনে আর পাহাড় কাটা যাবে কি? কারণ, এরপর পাহাড় কাটলে ক্ষতির মুখে পরতে পারে পাহাড়ের ভিতর দিয়ে যাওয়া গুহাপথে ওই রেলপ্রলল্পই। ফলে স্থায়ী সমাধানের কথা বলছেন বাসিন্দারা। 

বাসিন্দাদের দাবি একদিকে তিস্তাকে বাঁধ দিয়ে একাধিক জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, অন্যদিকে যত্রতত্র নির্মাণ আর পাহাড়ি পথে নিয়মকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ওভারলোডের ট্রাক চলাচলেই বারবার রাস্তা তলিয়ে যাচ্ছে।  ইতিমধ্যেই রাস্তা ও টানেলের দুরত্ব মাত্র ১৬০ মিটারে পৌঁছেছে। কিন্তু ফের রাস্তা তলিয়ে গেলে তারপর? প্রশ্ন ঘুরলেও উত্তর সহজে মিলছে না।