AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SIR in Bengal: বাদের তালিকায় পরিবার! SIR নিয়ে আতঙ্কিত খোদ তৃণমূল নেতা

West Bengal SIR News: এদিন শেখ কাদের বলেন, 'আমরা সবাই চিন্তায় রয়েছি। নাম না থাকলে ভোটে দাঁড়ালাম কীভাবে? তৃণমূল করি বলেই কি বেছে বেছে নামটা বাদ দেওয়া হল? ভোটার তালিকা থেকে আমাদের নামগুলো কি উধাও হয়ে গেল?' একই অভিযোগ তাঁর পুত্রেরও। শাসকদলের সঙ্গে যুক্ত থাকায় নামের উপর কোপ পড়েছে বলে দাবি তাঁর।

SIR in Bengal: বাদের তালিকায় পরিবার! SIR নিয়ে আতঙ্কিত খোদ তৃণমূল নেতা
নেই খোদ নেতাই..Image Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Nov 25, 2025 | 10:15 AM
Share

আরামবাগ: স্ত্রী ১৯৯৮ সালের নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্য। স্বামী পাঁচ বছর ধরে তৃণমূলের নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্য ছিলেন। কিন্তু সেই তৃণমূল নেতার নাম মিলল না ২০০২ সালের শেষ সংশোধিত তালিকায়। যা ঘিরে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। তৃণমূল করে বলে নাম বাদ গিয়েছে বলে অভিযোগ নেতার। উল্টো দিকে বিজেপি বলছে, ঘোলা জলে মাছ ধরার চেষ্টা।

ঘটনা গোঘাটের শ্যামবাজার পঞ্চায়েত এলাকার লালপুর গ্রামের। সেখানকার বাসিন্দা শেখ কাদের দীর্ঘদিন ধরে যুক্ত রয়েছেন তৃণমূলের সঙ্গে। একসময় নির্বাচিত পঞ্চায়েত সদস্যও হয়েছিলেন। স্ত্রীও ১৯৯৮ সালে পঞ্চায়েত সদস্য ছিলেন। ছেলে শেখ হারুন তৃণমূলের সক্রিয় কর্মী। কিন্তু সেই গোটা পরিবারের নাম নেই ২০০২ সালের শেষ সংশোধিত তালিকায়। বাড়ির ৬ জন সদস্য। ৬ জনেরই নাম নেই সংশ্লিষ্ট তালিকায়।

এদিন শেখ কাদের বলেন, ‘আমরা সবাই চিন্তায় রয়েছি। নাম না থাকলে ভোটে দাঁড়ালাম কীভাবে? তৃণমূল করি বলেই কি বেছে বেছে নামটা বাদ দেওয়া হল? ভোটার তালিকা থেকে আমাদের নামগুলো কি উধাও হয়ে গেল?’ একই অভিযোগ তাঁর পুত্রেরও। শাসকদলের সঙ্গে যুক্ত থাকায় নামের উপর কোপ পড়েছে বলে দাবি তাঁর। কাদের-পুত্রের দাবি, ‘আমাদের পূর্বপুরুষের নাম রয়েছে। কিন্তু আমাদের পরিবারের ৬ জনেরই নাম নেই। বিএলও জানাতেই তো চমকে গেলাম। আমরা মা ভোটে দাঁড়িয়েছে, জিতেছে, তা হলে সবটাই কি মিথ্যা? এগুলো সব কমিশনের ব্যর্থতা।’

অবশ্য এই সকল অভিযোগকে পাত্তা দিতে নারাজ স্থানীয় বিজেপি নেতারা। এদিন শ্যামপুকুরের রাজু রানা নামে এক বিজেপি নেতা বলেন, ‘কমিশন সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করছে। ওনাদের এই সকল অভিযোগের নেপথ্যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতে পারে। এটা ঘোলা জলে মাছ ধরার চেষ্টা ছাড়া কিছুই নয়।’