Arambag: হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরাও জানান, হাসপাতালে বিদ্যুৎ না থাকলে জেনারেটরের ব্যবস্থা নেই। বাইরের একটা জেনারেটর ব্যবহার করতে হলে কর্মীদের গ্যাঁটের কড়ি খসাতে হবে। ফলে কেউ আর উচ্চবাচ্য করেন না। গত ৪-৫ মাস ধরে লাগাতার এই সমস্যা চলছে। হাসপাতালের আউটডোর দেখাতে আসা রোগীরা বলছেন, চোখের সমস্যা নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকছেন। এদিকে কারেন্ট না থাকলে ডাক্তাররাই বা রোগী দেখবেন কীভাবে?