Jalpaiguri: খুনির হাতে ‘দা’,পুলিশের আগেই কেল্লাফতে করলেন TMC নেতা, কাজে এলে সেনার ট্রেনিং, Video দেখুন…

Jalpaiguri: হাড়হিম ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি রায়পুর চা বাগান এলাকায়। অভিযোগ, বাগানের বাসিন্দা অজয় মুণ্ডা বুধবার সকালে নিজের স্ত্রী কুসুম মুণ্ডাকে খুন করেন। তারপর দুই নাবালক সন্তানের গলায় দা ঠেকিয়ে ঘর বন্দি করে রাখেন।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Apr 30, 2025 | 7:19 PM

জলপাইগুড়ি: স্ত্রীকে ‘খুন’ করেছেন আগেই। তারপর হাতে কাটারি নিয়ে দুই নাবালক ছেলেকে-মেয়েকে বন্দি করে রেখেছিলেন ঘরে। পুলিশ আসার খবর পেয়ে ভিতর থেকে তুলে দিয়েছিলেন ছিটকিনি। এ দিকে, বাবার এই বীভৎস রূপ দেখে আতঙ্কে হাউহাউ করে কাঁদছে দুই সন্তান। কিন্তু দরজা ভেঙে পুলিশ ভিতরে যেতে পারছে না। যদি সন্তানদেরও না ছাড়ে এই ব্যক্তি! এরপরই হাজির হলেন তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাস। একসময় ছিলেন SSB জওয়ান। চাকরি জীবনের সেই ট্রেনিং-কেই কাজে লাগিয়ে উদ্ধার করেন দুই শিশুকে।

হাড়হিম ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি রায়পুর চা বাগান এলাকায়। অভিযোগ, বাগানের বাসিন্দা অজয় মুণ্ডা বুধবার সকালে নিজের স্ত্রী কুসুম মুণ্ডাকে খুন করেন। তারপর দুই নাবালক সন্তানের গলায় দা ঠেকিয়ে ঘর বন্দি করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ যায়। প্রায় চার ঘণ্টা ধরে চলে টানাপোড়েন।

এরপর আসেন এলাকার প্রাক্তন প্রধান তথা তৃণমূল SC-OBC সেলের জেলা সভাপতি কৃষ্ণ দাস। উনি প্রাক্তন SSB জওয়ান। চাকরি জীবনের ট্রেনিংয়ের কথা মনে পড়ে যায় তাঁর। এরপর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে খুব সন্তপর্ণে ঘরের দরজা খুলে ঝাঁপিয়ে পড়েন অভিযুক্তের উপর। হাতের ধারাল অস্ত্র কেড়ে নেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পুলিশ আধিকারিকরাও। তাঁরাও ঝাপিয়ে পড়েন শিশু দু’টিকে উদ্ধার করেন। এরপর গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে। মৃতের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাস বলেন, “একসময় আমি SSB-তে চাকরি করতাম। নাগাল্যান্ডে পোস্টিং ছিলেন। সেই সময় জঙ্গি মোকাবিলা করতে আমাদের বিভিন্ন ট্রেনিং দেওয়া হয়। সেই অভিজ্ঞতাকে ফের কাজে লাগালাম।”

জলপাইগুড়ি: স্ত্রীকে ‘খুন’ করেছেন আগেই। তারপর হাতে কাটারি নিয়ে দুই নাবালক ছেলেকে-মেয়েকে বন্দি করে রেখেছিলেন ঘরে। পুলিশ আসার খবর পেয়ে ভিতর থেকে তুলে দিয়েছিলেন ছিটকিনি। এ দিকে, বাবার এই বীভৎস রূপ দেখে আতঙ্কে হাউহাউ করে কাঁদছে দুই সন্তান। কিন্তু দরজা ভেঙে পুলিশ ভিতরে যেতে পারছে না। যদি সন্তানদেরও না ছাড়ে এই ব্যক্তি! এরপরই হাজির হলেন তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাস। একসময় ছিলেন SSB জওয়ান। চাকরি জীবনের সেই ট্রেনিং-কেই কাজে লাগিয়ে উদ্ধার করেন দুই শিশুকে।

হাড়হিম ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি রায়পুর চা বাগান এলাকায়। অভিযোগ, বাগানের বাসিন্দা অজয় মুণ্ডা বুধবার সকালে নিজের স্ত্রী কুসুম মুণ্ডাকে খুন করেন। তারপর দুই নাবালক সন্তানের গলায় দা ঠেকিয়ে ঘর বন্দি করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ যায়। প্রায় চার ঘণ্টা ধরে চলে টানাপোড়েন।

এরপর আসেন এলাকার প্রাক্তন প্রধান তথা তৃণমূল SC-OBC সেলের জেলা সভাপতি কৃষ্ণ দাস। উনি প্রাক্তন SSB জওয়ান। চাকরি জীবনের ট্রেনিংয়ের কথা মনে পড়ে যায় তাঁর। এরপর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে খুব সন্তপর্ণে ঘরের দরজা খুলে ঝাঁপিয়ে পড়েন অভিযুক্তের উপর। হাতের ধারাল অস্ত্র কেড়ে নেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পুলিশ আধিকারিকরাও। তাঁরাও ঝাপিয়ে পড়েন শিশু দু’টিকে উদ্ধার করেন। এরপর গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্তকে। মৃতের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

তৃণমূল নেতা কৃষ্ণ দাস বলেন, “একসময় আমি SSB-তে চাকরি করতাম। নাগাল্যান্ডে পোস্টিং ছিলেন। সেই সময় জঙ্গি মোকাবিলা করতে আমাদের বিভিন্ন ট্রেনিং দেওয়া হয়। সেই অভিজ্ঞতাকে ফের কাজে লাগালাম।”