AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Jalpaiguri: আন্দোলনে যোগ দিলেন এমএসভিপিও, বললেন, ‘সবার উপরে আমরা মানুষ’

RG Kar: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে মঙ্গলবার থেকে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে শুরু হয়েছে একাংশ চিকিৎসকদের ধর্মঘট। এদিন বহির্বিভাগ বন্ধ সকাল থেকে। মেডিক্যাল কলেজের এসআর ও জুনিয়র চিকিৎসকরা কর্মবিরতিতে যোগ দেন।

Jalpaiguri: আন্দোলনে যোগ দিলেন এমএসভিপিও, বললেন, 'সবার উপরে আমরা মানুষ'
এমএসভিপিও প্রতিবাদ কর্মসূচিতে। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 13, 2024 | 4:16 PM
Share

জলপাইগুড়ি: ডাক্তাররা তো আন্দোলনে ছিলেনই। এবার তাতে যোগ দিলেন এমএসভিপিও। আরজি করে পড়ুয়ার মর্মান্তিক পরিণতির প্রতিবাদে রাজ্যের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ, হাসপাতালে চলছে বিক্ষোভ, কর্মবিরতি। সেই তালিকায় রয়েছে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালও। মঙ্গলবার চিকিৎসকদের প্রতিবাদ আন্দোলনে যোগ দিলেন হাসপাতালের এমএসভিপি কল্যাণ খাঁ। এদিকে অধিকাংশ চিকিৎসক আন্দোলন থাকায় ব্যাপক রোগী পরিষেবায় পড়েছে প্রভাব। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এমার্জেন্সি খোলা। অন্যান্য় পরিষেবাও দেওয়া হচ্ছে।

আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে মঙ্গলবার থেকে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে শুরু হয়েছে একাংশ চিকিৎসকদের ধর্মঘট। এদিন বহির্বিভাগ বন্ধ সকাল থেকে। মেডিক্যাল কলেজের এসআর ও জুনিয়র চিকিৎসকরা কর্মবিরতিতে যোগ দেন।

সকাল ৯টা থেকে আউটডোরে রোগীদের লাইন পড়তে শুরু করে। বেলা ১১টা বেজে গেলেও একাধিক চিকিৎসক আউটডোরে বসেননি। যার জেরে ভোগান্তির শিকার হন তাঁরা। ক্ষুব্ধ রোগীরা। অপরদিকে আরজি করকাণ্ডের পর জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে পুলিশের নিরাপত্তা। এদিন সকালে পড়ুয়ারা আন্দোলনে যোগ দেন। পরে পড়ুয়াদের সঙ্গে যোগ দেন জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের এমএসভিপি-সহ অন্যান্য চিকিৎসক।

এমএসভিপি কল্যাণ খাঁ বলেন, “সবার উপরে আমরা মানুষ। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আমি একজন শিক্ষক চিকিৎসক। যারা আন্দোলনে বসেছে তারা আমার সন্তানসম। সরকারি নির্দেশেই আমরা তাদের সঙ্গে আছি। একইসঙ্গে আমাদের দায়িত্ব পরিষেবাগতভাবে যেন কারও সমস্যা না হয়। যারা আন্দোলন করছে তারাও সবটা বুঝে এনার্জেন্সি সার্ভিস বন্ধ করেনি। সিনিয়র ডাক্তাররাও খুব সাহায্য করছেন। নন এমার্জেন্সি সার্ভিস যাতে চালু রাখা যায়।”