AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Abdur Rahim Bakshi: TMC নেতার মেয়েকে সরকারি চাকরি দেওয়ার অভিযোগ, মন্ত্রী বললেন, ‘আমি কাকে চাকরি দেব সেটা দলের অধিকার’

Abdur Rahim Bakshi: মালদহের তৃণমূল জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সীর মেয়ে আসিফা শবনমকে নাকি সেচ প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিনের সেচ দফতরে চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই এক্স হ্যান্ডেলে এই বিষয়ে অভিযোগ তুলে বিতর্ক আরও উস্কে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

Abdur Rahim Bakshi: TMC নেতার মেয়েকে সরকারি চাকরি দেওয়ার অভিযোগ, মন্ত্রী বললেন, 'আমি কাকে চাকরি দেব সেটা দলের অধিকার'
সাবিনা ইয়াসমিন, রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী, আব্দুর রহিম বক্সী, তৃণমূল নেতা Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 31, 2025 | 5:16 PM
Share

মালদহ: চাকরি বাতিল ইস্যুতে তোলপাড় যখন গোটা রাজ্য। শাসক-বিরোধী সকলে যখন একে অপরের ‘ভুল’ ধরতে ব্যস্ত। এই আবহে এবার বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের পোস্ট ঘিরে শুরু জোর বিতর্ক। মালদহের তৃণমূল জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সীর মেয়ে আসিফা শবনমকে নাকি সেচ প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন সেচ দফতরে চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই এক্স হ্যান্ডেলে এই বিষয়ে অভিযোগ তুলে বিতর্ক আরও উস্কে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রাজ্য সরকারের সেচ দফতরে ‘পার্সোনাল আ্যাটেনডেন্ট’ পদে নিয়োগ করা হয়েছে তৃণমূল জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সীর মেয়ে আসিফার শবনমকে দাবি সুকান্তর।

এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার লিখেছেন, ‘লক্ষ লক্ষ মেধাযুক্ত, যোগ্য বেকার যুবক-যুবতী যখন চাকরির দাবি নিয়ে ফুটপাথে রাত কাটাচ্ছে, তখন নিঃশব্দে বিশেষ প্রভাব খাটিয়ে মালদহ জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সির কন্যাকে চাকরি পাইয়ে দিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সেচ এবং জলপথ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন।’

মন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন জানান, “আমি কাকে চাকরি দেব, এটা আমার এবং দলের অধিকার। একদম নিজস্ব ব্যাপার। কাকে চাকরি দেব নির্ভর করছে দলের উপরে।  সুকান্ত মজুমদারের যদি এত খারাপ লাগে তাহলে ওঁর ছেলের নামটাও পাঠান, সেটাও দেখব আমি।” এই বিষয়ে জেলা তৃণমূল সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সী জানান, “আমার মেয়ে বিবাহিত। অন্যত্র থাকেন। আলাদা সংসার আছে। সেক্ষেত্রে ও চাকরি পেয়েছে কি না, কী ভাবে চাকরি হয়েছে, সে বিষয়ে আমি জানি না। আমার বাড়ির ছেলে ইঞ্জিনিয়ার আর মেয়ে ডাবল এমএ। আমি সুপারিশ করিনি। তবে আপনারা যখন বললেন খতিয়ে দেখব।”