মুর্শিদাবাদ: পুরভোটে লাগাতার অশান্তি রাজ্যজুড়ে। কোথাও দেদার ছাপ্পা, কোথাও বিরোধীদের মারধর। রাজ্যের ভোট চিত্রটা মোটামুটি এমনই। এর মধ্যে অশান্তির খবর উঠে এল মুর্শিদাবাদে। সেখানে তৃণমূল বিধায়ক মণিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ধুলিয়ান পৌরসভায় বুথ দখলের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। পাশাপাশি শাসকদলের এজেন্ট বুথে লাগাতার ছাপ্পা মারতে থাকায় প্রতিবাদ করতে গিয়ে আহত হন নির্দল প্রার্থী ও তাঁর বাবা এবং এজেন্ট।
ধুলিয়ান পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড। জানা গিয়েছে, ফরাক্কার ওই তৃণমূল বিধায়ক ধুলিয়ান পুরসভার কোন ওয়ার্ডেরই ভোটার নয়। অথচ তিনি বুথে ঢুকে এজেন্টকে কাজে লাগিয়ে লাগাতার ছাপ্পা মারছিলেন। সেই ঘটনার প্রতিবাদ করেন নির্দল প্রার্থী নুরজাহান আলম ও তার পরিবারের সদস্য। বলেন, “আমারা চাইছি ভোট যেন সুস্থভাবে হয়। মানুষ নিজের মত দান করেন। কিন্তু শাসকদল তা চাইছে না। ঘটনার প্রতিবাদ করতেই আমাদের মারধর করা হয়। এরপর ঘণ্টাখানেক ভোট বন্ধ ছিল। পরে সামশেরগঞ্জের ওসি এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।”
কথা বলতে-বলতেই সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে কেঁদে ফেলেন ওই ব্যক্তি। বলেন, “আমি আনোয়ার হোসেন। পাঁচবার ভোট লড়েছি। কিন্তু এই রকম ভোট জীবনে দেখিনি। আমি চারদিন পালিয়ে ছিলাম। যেখানেই যাচ্ছি সেখানেই আমার পিছন-পিছন যাচ্ছে ওরা। আমায় তুলে নিয়ে চলে যাবে। সঙ্গে প্রাণে মেরে ফেলবে এই রকম হুমকি দিচ্ছে।”
আরও পড়ুন: Municipal Elections 2022: ‘বেছে বেছে মারছে আমাদের’, পুলিশকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে ক্ষেপে লাল মদন
মুর্শিদাবাদ: পুরভোটে লাগাতার অশান্তি রাজ্যজুড়ে। কোথাও দেদার ছাপ্পা, কোথাও বিরোধীদের মারধর। রাজ্যের ভোট চিত্রটা মোটামুটি এমনই। এর মধ্যে অশান্তির খবর উঠে এল মুর্শিদাবাদে। সেখানে তৃণমূল বিধায়ক মণিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ধুলিয়ান পৌরসভায় বুথ দখলের চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। পাশাপাশি শাসকদলের এজেন্ট বুথে লাগাতার ছাপ্পা মারতে থাকায় প্রতিবাদ করতে গিয়ে আহত হন নির্দল প্রার্থী ও তাঁর বাবা এবং এজেন্ট।
ধুলিয়ান পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড। জানা গিয়েছে, ফরাক্কার ওই তৃণমূল বিধায়ক ধুলিয়ান পুরসভার কোন ওয়ার্ডেরই ভোটার নয়। অথচ তিনি বুথে ঢুকে এজেন্টকে কাজে লাগিয়ে লাগাতার ছাপ্পা মারছিলেন। সেই ঘটনার প্রতিবাদ করেন নির্দল প্রার্থী নুরজাহান আলম ও তার পরিবারের সদস্য। বলেন, “আমারা চাইছি ভোট যেন সুস্থভাবে হয়। মানুষ নিজের মত দান করেন। কিন্তু শাসকদল তা চাইছে না। ঘটনার প্রতিবাদ করতেই আমাদের মারধর করা হয়। এরপর ঘণ্টাখানেক ভোট বন্ধ ছিল। পরে সামশেরগঞ্জের ওসি এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।”
কথা বলতে-বলতেই সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে কেঁদে ফেলেন ওই ব্যক্তি। বলেন, “আমি আনোয়ার হোসেন। পাঁচবার ভোট লড়েছি। কিন্তু এই রকম ভোট জীবনে দেখিনি। আমি চারদিন পালিয়ে ছিলাম। যেখানেই যাচ্ছি সেখানেই আমার পিছন-পিছন যাচ্ছে ওরা। আমায় তুলে নিয়ে চলে যাবে। সঙ্গে প্রাণে মেরে ফেলবে এই রকম হুমকি দিচ্ছে।”
আরও পড়ুন: Municipal Elections 2022: ‘বেছে বেছে মারছে আমাদের’, পুলিশকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে ক্ষেপে লাল মদন