Krishnanagar Chaos: কৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রীর নিরঞ্জনে লাঠিপেটার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে, ভিডিয়ো পোস্ট করে দেখালেন শুভেন্দু

Nadia: কৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর নিরঞ্জন ঐতিহ্যের সঙ্গে হয়ে থাকে। শুক্রবার ছিল ঘট বিসর্জনের দিন। তবে ক্রমাগত বৃষ্টি হওয়ায় তাতে দেরী হয়ে যায়। এরপর ঘট বিসর্জনের পর প্রতিমা নিরঞ্জনের প্রস্তুতি শুরু হয়। অভিযোগ, সেই সময় কয়েকটি বারোয়ারি পুজোর উদ্যোক্তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছিলেন।

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Nov 02, 2025 | 11:32 AM

কৃষ্ণনগর: তুমুল চিৎকার। তুমুল হই-হট্টগোল। পুলিশের হাতে লাঠি, তেড়ে যেতে দেখা যাচ্ছে তাঁদের। এই সংক্রান্তই একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর তারপরই তা ভাইরাল। ঘটনাস্থল নদিয়ার কৃষ্ণনগর। সেখানেই জগদ্ধাত্রী পুজোর নিরঞ্জনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠিপেটা করেছে বলে অভিযোগ।

কৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর নিরঞ্জন ঐতিহ্যের সঙ্গে হয়ে থাকে। শুক্রবার ছিল ঘট বিসর্জনের দিন। তবে ক্রমাগত বৃষ্টি হওয়ায় তাতে দেরী হয়ে যায়। এরপর ঘট বিসর্জনের পর প্রতিমা নিরঞ্জনের প্রস্তুতি শুরু হয়। অভিযোগ, সেই সময় কয়েকটি বারোয়ারি পুজোর উদ্যোক্তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছিলেন। যে রাস্তা দিয়ে প্রতিমাগুলি নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সেই রাস্তাটি শহরের ব্যস্ততম রাস্তা। কারণ পাশেই রয়েছে শক্তিনগর জেলা হাসপাতাল। চিকিৎসার জন্য রোগী ও তাঁর পরিবারের লোকজনকে নিয়ে আসা হয় এখানে। পুলিশের পক্ষ থেকে আগেই বারোয়ারি ক্লাবগুলি নিরঞ্জনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। তবে, সেই সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরও চলছিল নিরঞ্জন। তার উপর আবার পুলিশের দাবি,  প্রশাসনিক আধিকারিকদের মারধরও করা হয় ক্লাবের পক্ষ থেকে।

শেষে চকের পাড়া বারোয়ারির প্রতিমা বিসর্জনের সময় উদ্যোক্তাদের অভব্য আচরণের বিরুদ্ধে পুলিশের লাঠিপেটা করে বলে অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্যেই জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে কয়েকটি বারোয়ারী পুজোকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হয়েছে। পুলিশের মারের সেই ছবিই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন শুভেন্দু।

কৃষ্ণনগর: তুমুল চিৎকার। তুমুল হই-হট্টগোল। পুলিশের হাতে লাঠি, তেড়ে যেতে দেখা যাচ্ছে তাঁদের। এই সংক্রান্তই একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর তারপরই তা ভাইরাল। ঘটনাস্থল নদিয়ার কৃষ্ণনগর। সেখানেই জগদ্ধাত্রী পুজোর নিরঞ্জনকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠিপেটা করেছে বলে অভিযোগ।

কৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর নিরঞ্জন ঐতিহ্যের সঙ্গে হয়ে থাকে। শুক্রবার ছিল ঘট বিসর্জনের দিন। তবে ক্রমাগত বৃষ্টি হওয়ায় তাতে দেরী হয়ে যায়। এরপর ঘট বিসর্জনের পর প্রতিমা নিরঞ্জনের প্রস্তুতি শুরু হয়। অভিযোগ, সেই সময় কয়েকটি বারোয়ারি পুজোর উদ্যোক্তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছিলেন। যে রাস্তা দিয়ে প্রতিমাগুলি নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সেই রাস্তাটি শহরের ব্যস্ততম রাস্তা। কারণ পাশেই রয়েছে শক্তিনগর জেলা হাসপাতাল। চিকিৎসার জন্য রোগী ও তাঁর পরিবারের লোকজনকে নিয়ে আসা হয় এখানে। পুলিশের পক্ষ থেকে আগেই বারোয়ারি ক্লাবগুলি নিরঞ্জনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। তবে, সেই সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পরও চলছিল নিরঞ্জন। তার উপর আবার পুলিশের দাবি,  প্রশাসনিক আধিকারিকদের মারধরও করা হয় ক্লাবের পক্ষ থেকে।

শেষে চকের পাড়া বারোয়ারির প্রতিমা বিসর্জনের সময় উদ্যোক্তাদের অভব্য আচরণের বিরুদ্ধে পুলিশের লাঠিপেটা করে বলে অভিযোগ ওঠে। ইতিমধ্যেই জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে কয়েকটি বারোয়ারী পুজোকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হয়েছে। পুলিশের মারের সেই ছবিই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন শুভেন্দু।