Bangladeshi nationals: চোরাপথে বাংলাদেশে পালানোর চেষ্টা, সীমান্তে ধৃত ১১ বাংলাদেশি

Bangladeshi Nationals arrested: তারালি সীমান্ত দিয়ে পালানোর চেষ্টা করায় সময় বিএসএফ জওয়ানরা তাঁদের ধরে ফেলেন। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই জানা যায়, এখন বাংলাদেশে ফেরত যাওয়ার জন্য সীমান্তে এসেছিলেন তাঁরা। ধৃতদের স্বরূপনগর থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এদিন তাঁদের মহকুমা আদালতে তোলা হয়।

Bangladeshi nationals: চোরাপথে বাংলাদেশে পালানোর চেষ্টা, সীমান্তে ধৃত ১১ বাংলাদেশি
সীমান্ত থেকে ধরা হয়েছে ১১ বাংলাদেশি নাগরিককেImage Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Oct 31, 2025 | 7:45 PM

স্বরূপনগর: বহু বাংলাদেশি নাগরিক অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকে পড়েছে। তারা এখানেই বসবাস করছে। এই অভিযোগ তুলে লাগাতার রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলকে নিশানা করছে বিজেপি। এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা (SIR) ঘোষণার পর বাংলাদেশে ফেরত যেতে গিয়ে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে ধরা পড়লেন ১১ জন বাংলাদেশি। উত্তর ২৪ পরগনার স্বরূপনগরের তারালি সীমান্ত থেকে তাঁদের ধরল বিএসএফ। ধৃতদের স্বরূপনগর থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশি ওই নাগরিকরা চোরাপথে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকেছিলেন। এমনকি, তাঁদের সঙ্গে শিশু ও নাবালকও রয়েছে। ভারতে ঢোকার পর বিভিন্ন কাজ করতেন তাঁরা। এসআইআর ঘোষণার পরই তাঁরা বাংলাদেশে ফিরে যেতে চাইছিলেন। চোরাপথে ভারতে ঢুকেছিলেন, তাই তারালি সীমান্ত দিয়ে চোরাপথেই বাংলাদেশে পালানোর ছক করছিলেন।

তারালি সীমান্ত দিয়ে পালানোর চেষ্টা করায় সময় বিএসএফ জওয়ানরা তাঁদের ধরে ফেলেন। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই জানা যায়, এখন বাংলাদেশে ফেরত যাওয়ার জন্য সীমান্তে এসেছিলেন তাঁরা। ধৃতদের স্বরূপনগর থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এদিন তাঁদের মহকুমা আদালতে তোলা হয়।

বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে রাজ্যের শাসকদল ও বিরোধীদের মধ্যে অনেকদিন ধরেই চাপানউতোর চলছে। রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, অনুপ্রবেশকারীরা বাংলায় আশ্রয় নিয়েছে। পাল্ট তৃণমূলের বক্তব্য, সীমান্ত সুরক্ষার দায়িত্ব অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের। ফলে অনুপ্রবেশ হলে তার দায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের। এসবের মধ্যে একের পর এক অনুপ্রবেশকারী ধরা পড়ছে। বিএসএফ জানিয়েছে, অনুপ্রবেশ রুখতে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। যেসব সীমান্ত এলাকায় কাঁটাতার নেই, সেখানে বাড়তি নজর রাখা হচ্ছে।