Sundarban: সুন্দরবনের পশু-পাখিরাও ‘অবাক’, খুঁজে পেল বাংলার ‘টারজান’কে

Saumav Mondal | Edited By: জয়দীপ দাস

Dec 10, 2023 | 1:41 PM

Sundarban: বসিরহাটের সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের রূপমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম খেজুরবেড়িয়াতে থাকে ১২ বছরের নবারুন মাহাতো। এখন সে খেজুরবেড়িয়া হাইস্কুলে পড়ছে সপ্তম শ্রেণিতে। ১৫-২০ টি প্রজাতির পশু পাখির আওয়াজ করে রীতিমতো ভাইরাল এই কিশোর।

Follow Us

হিঙ্গলগঞ্জ: ছোটবেলা থেকেই সুন্দরবনের গহীন অরণ্যে প্রতিনিয়ত যাতায়াত। সেই জঙ্গলের পশু পাখিদের ডাক কানে যেন সবসময় ভাসতেই থাকত। আজ সেই যেন সুন্দরবনের ছোট্ট টারজান। এই নামেই তাকে এখন ডাকছে গ্রামের লোকজন। তার কন্ঠে যেন জাদু রয়েছে। কখনও তার কন্ঠে শোনা যায় কোকিল, ময়ূর, ব্যাঙ বা হাঁসের ডাক। আবার কখনও শিয়াল কিংবা কুকুরের ডাক। প্রচুর বন্য প্রাণীদের কণ্ঠই অবিকল নকল করে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে ছোট্ট ছেলেটা। সাড়া ফেলে দিয়েছে আশেপাশের এলাকায়। সুন্দরবনের পশু-পাখিদের নিত্যদিনের সঙ্গী এখন নবারুণ। কখনও খাবার দেওয়ার জন্য ডাক আবার কখনও সঙ্গী হওয়ার জন্য তাদের সঙ্গে কণ্ঠস্বর মিলিয়ে আনন্দে মেতে ওঠে সুন্দরবনের ছোট্ট ওই শিশু। 

বসিরহাটের সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের রূপমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম খেজুরবেড়িয়াতে থাকে ১২ বছরের নবারুন মাহাতো। এখন সে খেজুরবেড়িয়া হাইস্কুলে পড়ছে সপ্তম শ্রেণিতে। ১৫-২০ টি প্রজাতির পশু পাখির আওয়াজ করে রীতিমতো ভাইরাল এই কিশোর। বাড়িতেই খেলার ছলে বিভিন্ন আওয়াজ করতে করতে এভাবেই প্রতিভার বিকাশ হয়েছে তার। এমনটাই জানাচ্ছেন পরিবারের সদস্যরা। প্রথমদিকে পাড়া-প্রতিবেশীরা এমন আওয়াজ করার জন্য তাকে বকাবকি করলেও এখন তাকে সবাই বাহবাই জানাচ্ছেন। 

বিভিন্ন পশু-পাখির আওয়াজে সকলকে মাতিয়ে রাখে ছোট্ট নবারুণ। বাবা রামপ্রসাদ মাহাতো, পেশায় মৎস্যজীবী জঙ্গলে মাছ ধরার পাশাপাশি জমিতে চাষের কাজও করেন। মা নমিতা মাহাতো বাড়িতে সংসারের কাজ দেখাশোনা করেন। সেই সুবাদে নবারুণ বাবার নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছিল। এখন তো এলাকার বাসিন্দারা রোজই তার কাছে বিভিন্ন পশু, পাখির ডাক শোনানোর জন্য আবদার করেন। তাতেই বেজায় খুশি ছোট্ট নবারুণ।

হিঙ্গলগঞ্জ: ছোটবেলা থেকেই সুন্দরবনের গহীন অরণ্যে প্রতিনিয়ত যাতায়াত। সেই জঙ্গলের পশু পাখিদের ডাক কানে যেন সবসময় ভাসতেই থাকত। আজ সেই যেন সুন্দরবনের ছোট্ট টারজান। এই নামেই তাকে এখন ডাকছে গ্রামের লোকজন। তার কন্ঠে যেন জাদু রয়েছে। কখনও তার কন্ঠে শোনা যায় কোকিল, ময়ূর, ব্যাঙ বা হাঁসের ডাক। আবার কখনও শিয়াল কিংবা কুকুরের ডাক। প্রচুর বন্য প্রাণীদের কণ্ঠই অবিকল নকল করে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে ছোট্ট ছেলেটা। সাড়া ফেলে দিয়েছে আশেপাশের এলাকায়। সুন্দরবনের পশু-পাখিদের নিত্যদিনের সঙ্গী এখন নবারুণ। কখনও খাবার দেওয়ার জন্য ডাক আবার কখনও সঙ্গী হওয়ার জন্য তাদের সঙ্গে কণ্ঠস্বর মিলিয়ে আনন্দে মেতে ওঠে সুন্দরবনের ছোট্ট ওই শিশু। 

বসিরহাটের সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের রূপমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম খেজুরবেড়িয়াতে থাকে ১২ বছরের নবারুন মাহাতো। এখন সে খেজুরবেড়িয়া হাইস্কুলে পড়ছে সপ্তম শ্রেণিতে। ১৫-২০ টি প্রজাতির পশু পাখির আওয়াজ করে রীতিমতো ভাইরাল এই কিশোর। বাড়িতেই খেলার ছলে বিভিন্ন আওয়াজ করতে করতে এভাবেই প্রতিভার বিকাশ হয়েছে তার। এমনটাই জানাচ্ছেন পরিবারের সদস্যরা। প্রথমদিকে পাড়া-প্রতিবেশীরা এমন আওয়াজ করার জন্য তাকে বকাবকি করলেও এখন তাকে সবাই বাহবাই জানাচ্ছেন। 

বিভিন্ন পশু-পাখির আওয়াজে সকলকে মাতিয়ে রাখে ছোট্ট নবারুণ। বাবা রামপ্রসাদ মাহাতো, পেশায় মৎস্যজীবী জঙ্গলে মাছ ধরার পাশাপাশি জমিতে চাষের কাজও করেন। মা নমিতা মাহাতো বাড়িতে সংসারের কাজ দেখাশোনা করেন। সেই সুবাদে নবারুণ বাবার নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে উঠেছিল। এখন তো এলাকার বাসিন্দারা রোজই তার কাছে বিভিন্ন পশু, পাখির ডাক শোনানোর জন্য আবদার করেন। তাতেই বেজায় খুশি ছোট্ট নবারুণ।

Next Article
Local Train Accident: আপ হাসনাবাদ লোকাল ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু শিক্ষকের
Barrackpore Station: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের অধীন ব্যারাকপুর স্টেশনের কাজই শুরু হয়নি, গলার কাঁটা একটাই