AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Taki Municipality: টাকির পুরচেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ‘অনাস্থা’ এনেও মুখে কুলুপ তৃণমূল কাউন্সিলরদের

Taki Municipality: টাকি পুরসভায় মোট আসন ১৬। তৃণমূল ১৪, বিজেপি ২। অভিযোগ, এই ১৪ জনের মধ্যে ১২ জন চেয়ারম্যান সোমনাথ মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সরব। সূত্রের খবর, ভাইস চেয়ারম্যান-সহ ১২ জন তৃণমূল কাউন্সিলর সোমনাথের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব ইতিমধ্যে উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক শরৎকুমার দ্বিবেদীর দফতরেও পাঠিয়ে দিয়েছেন।

Taki Municipality: টাকির পুরচেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে 'অনাস্থা' এনেও মুখে কুলুপ তৃণমূল কাউন্সিলরদের
টাকি পুরসভায় শাসক-কোন্দলের অভিযোগ। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 21, 2023 | 8:18 PM
Share

বসিরহাট: টাকি পুরসভায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনল তৃণমূলই। বিজেপির দাবি, তৃণমূলের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছে ১২ জন শাসকদলের কাউন্সিলর। অনাস্থায় সই আছে খোদ ভাইস চেয়ারম্যানেরও। দুর্নীতি, স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলে এই অনাস্থা আনা হয়েছে বলে খবর। এই ঘটনায় শাসকদলের অন্দরের কোন্দলের অভিযোগ সামনে আসছে। এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে চেয়ারম্যান জানান, যা বলার জেলা নেতৃত্ব বলবে। অন্যদিকে বিজেপির দাবি, এই গোষ্ঠীকোন্দলেই তৃণমূল শেষ হয়ে যাবে। তবে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল, যে ১২ জনের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনার অভিযোগ, তাঁরা সংবাদমাধ্যমে কোনও কথাই বলছেন না।

টাকি পুরসভায় মোট আসন ১৬। তৃণমূল ১৪, বিজেপি ২। অভিযোগ, এই ১৪ জনের মধ্যে ১২ জন চেয়ারম্যান সোমনাথ মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সরব। সূত্রের খবর, ভাইস চেয়ারম্যান-সহ ১২ জন তৃণমূল কাউন্সিলর সোমনাথের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব ইতিমধ্যে উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক শরৎকুমার দ্বিবেদীর দফতরেও পাঠিয়ে দিয়েছেন। যদিও এই ১২ জনের কেউ মুখ খোলেননি।

তবে টাকি পুরসভার চেয়ারম্যান সোমনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, “আমি কিছুই বলব না। আমার অনুরোধ আমাকে বলতে বলবেন না। আমি জেলা নেতৃত্বকে জানিয়েছি। যা বলার তারাই বলবে। কারণ আমি দলটা করি। দলকে সামনে রেখে দলেরই ক্ষতি হোক এমন কিছু চাই না।”

বিজেপির বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস ঘোষ বলেন, “আমাদের কাছে খবর আছে, ১২ জন কাউন্সিলর কাউন্সিলরের নামে অনাস্থা প্রকাশ করেছে। কিছুদিন আগে ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধেও এরকম অনাস্থা এসেছিল। এই সমস্ত অনাস্থার কারণ হল, বর্তমান বোর্ডের দুর্নীতি। ওদের নিজেদের মধ্যে খেয়োখেয়ির কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আজ এর বিরুদ্ধে অনাস্থা, কাল ওর বিরুদ্ধে। এবার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছে। দুর্নীতি যে হয়েছে তার নথিও আছে আমাদের কাছে। আমরাও আইনের পথে হাঁটব।”