উত্তর ২৪ পরগনা: বামেদের ১২ ঘণ্টার বনধ। সেই বনধকে সমর্থন করতে রাস্তার উপর বসে চলল বনধ সমর্থনকারীদের কাটাকুটি খেলা। সঙ্গে উঠল স্লোগান, ‘লড়াই, লড়াই, লড়াই চাই। লড়াই করেই বাঁচতে চাই।’ শুক্রবার অশোকনগর বিল্ডিং মোড়ে দেখা গেল সেই ছবি।
আরও পড়ুন: ‘দাদা আজ আমার পরীক্ষা, অবরোধ তুলে নিন’
এদিন সকাল থেকে অশোকনগর স্টেশনে অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। বিভিন্ন রাস্তায় চলে মিছিল। এরপর যশোর রোডে অশোকনগর বিল্ডিং মোড়ে এসে রাস্তায় বসে পড়েন বনধ সমর্থনকারীরা। লাল ইটের টুকরো নিয়ে সেখানেই কেটে ফেলেন ন’ ঘরের ছক। শুরু হয় কাটাকুটি খেলা।
আরও পড়ুন: West Bengal Bandh Live Updates: প্রতিবাদে কোথাও ফুটল গোলাপ, কোথাও পুড়ল মুখ্যমন্ত্রীর কুশপুতুল
প্রায় আধ ঘণ্টা এইভাবে রাস্তার উপর বসে পুলিশের সামনে তাঁরা খেলতে থাকেন। বিপাকে পড়েন নিত্যযাত্রীরা। যদিও বনধ সমর্থনকারীদের দাবি, বৃহস্পতিবার ছাত্র যুবদের উপর যে অত্যাচার করা হয়েছে তারপর এই হরতাল ছাড়া আর কোনও পথ নেই। এদিন সকাল ৮টা ১০ থেকে আধ ঘণ্টা প্রথমে অশোকনগর স্টেশন রোড অবরোধ করেন তাঁরা। পরে যশোর রোডের বিল্ডিং মোড়ে টায়ার জ্বালিয়ে চলে প্রতিবাদ। এরইমধ্যে চলতে থাকে কাটাকুটি খেলা। এর জেরে তীব্র যানজটে নাকাল হতে হয় যশোর রোডের যাত্রীদের।
উত্তর ২৪ পরগনা: বামেদের ১২ ঘণ্টার বনধ। সেই বনধকে সমর্থন করতে রাস্তার উপর বসে চলল বনধ সমর্থনকারীদের কাটাকুটি খেলা। সঙ্গে উঠল স্লোগান, ‘লড়াই, লড়াই, লড়াই চাই। লড়াই করেই বাঁচতে চাই।’ শুক্রবার অশোকনগর বিল্ডিং মোড়ে দেখা গেল সেই ছবি।
আরও পড়ুন: ‘দাদা আজ আমার পরীক্ষা, অবরোধ তুলে নিন’
এদিন সকাল থেকে অশোকনগর স্টেশনে অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। বিভিন্ন রাস্তায় চলে মিছিল। এরপর যশোর রোডে অশোকনগর বিল্ডিং মোড়ে এসে রাস্তায় বসে পড়েন বনধ সমর্থনকারীরা। লাল ইটের টুকরো নিয়ে সেখানেই কেটে ফেলেন ন’ ঘরের ছক। শুরু হয় কাটাকুটি খেলা।
আরও পড়ুন: West Bengal Bandh Live Updates: প্রতিবাদে কোথাও ফুটল গোলাপ, কোথাও পুড়ল মুখ্যমন্ত্রীর কুশপুতুল
প্রায় আধ ঘণ্টা এইভাবে রাস্তার উপর বসে পুলিশের সামনে তাঁরা খেলতে থাকেন। বিপাকে পড়েন নিত্যযাত্রীরা। যদিও বনধ সমর্থনকারীদের দাবি, বৃহস্পতিবার ছাত্র যুবদের উপর যে অত্যাচার করা হয়েছে তারপর এই হরতাল ছাড়া আর কোনও পথ নেই। এদিন সকাল ৮টা ১০ থেকে আধ ঘণ্টা প্রথমে অশোকনগর স্টেশন রোড অবরোধ করেন তাঁরা। পরে যশোর রোডের বিল্ডিং মোড়ে টায়ার জ্বালিয়ে চলে প্রতিবাদ। এরইমধ্যে চলতে থাকে কাটাকুটি খেলা। এর জেরে তীব্র যানজটে নাকাল হতে হয় যশোর রোডের যাত্রীদের।