গোবরডাঙা: রাস্তার এক পাশ থেকে চলছে টোটো। আর একপাশে বসে রয়েছেন বিজেপি নেতা রীপন কুমার। জমা জল তুলে গামছা পরে মগ নিয়ে বসে স্নান করছেন তিনি। কিন্তু কেন? আসলে নিম্নচাপের বৃষ্টির জেরে জল জমেছে ওয়ার্ডে। তবে বৃষ্টি বন্ধ হলেও জল রয়েছে যেমনকার তেমন। তার উপর আবার ডেঙ্গির বাড়-বাড়ন্ত। তাই প্রতীকী প্রতিবাদ করতে এ দিন নর্দমার জলে স্নান করলেন তিনি।
উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙার ঘটনা। জেলায় এমনই বেড়েছে এডিস মশার উৎপাত। তারপর বৃষ্টির জমা জল নামছে না। পৌরসভার দু’নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্র পল্লী এলাকার প্রায় চল্লিশটি পরিবারের কালঘাম ছুটছে জমা জলে। শুধু মশা নয়, রয়েছে সাপের উপদ্রবও। এক যুবক আবার সাপের ছোবলে প্রাণ হারিয়েছেন। তবে মুক্তির পথ কী তা বুঝতে পারছেন না এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ, কাউন্সিলর থেকে পৌর প্রতিনিধি কারোরই দেখা মিলছে না জলমগ্ন এলাকায়। এমনকি মশার স্প্রেও করা হচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে গলির মধ্যে বসে নোংরা জমা জল দিয়ে স্নান করে প্রতিবাদ করলেন রীপন কুমার। গত পৌরসভা নির্বাচনে তিনি ওই ওয়ার্ড থেকে পরাজিত হয়েছিলেন।
সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের প্রাক্তন সিপিএম কাউন্সিলর জানিয়েছেন, এলাকায় প্রোমোটার রাজ বেড়েছে। জমি ভরাট হচ্ছে। যার ফলে এই পরিস্থিতি।”স্থানীয় বাসিন্দা প্রদীপ কুমার মুখোপাধ্যায় বলেন,”এখানে কালভার্ট, জলাভূমি সব ভরাট করা হয়েছে। নিকাশি ব্যবস্থার অবস্থা বেহাল। সাপে কেটে এক ছেলেকে। স্থানীয় প্রশাসনের কোনও উদ্যোগ নেই।” পাশাপাশি স্থানীয় বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্ব জানিয়েছে এলাকায় বেড়েছে জমি ভরাটের সংখ্যা। তাই এক দু’দিনের বৃষ্টিতে এই পরিস্থিতিতে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
গোবরডাঙা: রাস্তার এক পাশ থেকে চলছে টোটো। আর একপাশে বসে রয়েছেন বিজেপি নেতা রীপন কুমার। জমা জল তুলে গামছা পরে মগ নিয়ে বসে স্নান করছেন তিনি। কিন্তু কেন? আসলে নিম্নচাপের বৃষ্টির জেরে জল জমেছে ওয়ার্ডে। তবে বৃষ্টি বন্ধ হলেও জল রয়েছে যেমনকার তেমন। তার উপর আবার ডেঙ্গির বাড়-বাড়ন্ত। তাই প্রতীকী প্রতিবাদ করতে এ দিন নর্দমার জলে স্নান করলেন তিনি।
উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙার ঘটনা। জেলায় এমনই বেড়েছে এডিস মশার উৎপাত। তারপর বৃষ্টির জমা জল নামছে না। পৌরসভার দু’নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্র পল্লী এলাকার প্রায় চল্লিশটি পরিবারের কালঘাম ছুটছে জমা জলে। শুধু মশা নয়, রয়েছে সাপের উপদ্রবও। এক যুবক আবার সাপের ছোবলে প্রাণ হারিয়েছেন। তবে মুক্তির পথ কী তা বুঝতে পারছেন না এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ, কাউন্সিলর থেকে পৌর প্রতিনিধি কারোরই দেখা মিলছে না জলমগ্ন এলাকায়। এমনকি মশার স্প্রেও করা হচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে গলির মধ্যে বসে নোংরা জমা জল দিয়ে স্নান করে প্রতিবাদ করলেন রীপন কুমার। গত পৌরসভা নির্বাচনে তিনি ওই ওয়ার্ড থেকে পরাজিত হয়েছিলেন।
সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের প্রাক্তন সিপিএম কাউন্সিলর জানিয়েছেন, এলাকায় প্রোমোটার রাজ বেড়েছে। জমি ভরাট হচ্ছে। যার ফলে এই পরিস্থিতি।”স্থানীয় বাসিন্দা প্রদীপ কুমার মুখোপাধ্যায় বলেন,”এখানে কালভার্ট, জলাভূমি সব ভরাট করা হয়েছে। নিকাশি ব্যবস্থার অবস্থা বেহাল। সাপে কেটে এক ছেলেকে। স্থানীয় প্রশাসনের কোনও উদ্যোগ নেই।” পাশাপাশি স্থানীয় বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্ব জানিয়েছে এলাকায় বেড়েছে জমি ভরাটের সংখ্যা। তাই এক দু’দিনের বৃষ্টিতে এই পরিস্থিতিতে পড়ছে সাধারণ মানুষ।