Sandeshkhali: ‘নিখোঁজ’ TMC নেতার অভিযোগ, সন্দেশখালিকাণ্ডে গ্রেফতার প্রাক্তন CPM বিধায়ক

Sourav Dutta | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Feb 11, 2024 | 3:29 PM

CPM Leader Arrest: পুলিশ সূত্রে খবর, তৃণমূল নেতা শিবু হাজরার অভিযোগ পত্রে এক নম্বরে নাম ছিল নিরাপদ সর্দারের। তৃণমূল নেতা পোলট্রি ফার্মে ভাঙচুরের ঘটনায় শিবু অভিযোগ করেছিলেন, নিরাপদ সর্দারের নেতৃত্বেই যাবতীয় হামলা হয়েছে।

Follow Us

সন্দেশখালি: গ্রেফতার হলেন বাম নেতা নিরাপদ সর্দার। সন্দেশখালি-কাণ্ডে বাঁশদ্রোণী থানার পুলিশ গ্রেফতার করল তাঁকে। বাড়ি থেকে প্রাক্তন এই সিপিএম বিধায়ককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার সকাল বেলা  বাঁশদ্রোণী থানার পুলিশ নিরাপদবাবুর এক কামরার বাড়িতে যায়। দরজায় কড়া নাড়ে। পরিবারের সদস্যরা দরজা খুললে তাঁদের বলা হয়, নিরাপদ সর্দারকে তাদের সঙ্গে বাঁশদ্রোণী থানায় যেতে হবে। থানার বড়বাবু ডেকে পাঠিয়েছেন তাঁকে।

কী কারণে গ্রেফতার বাম নেতা? 

পুলিশ সূত্রে খবর, তৃণমূল নেতা শিবু হাজরার অভিযোগ পত্রে এক নম্বরে নাম ছিল নিরাপদ সর্দারের। শিবু হাজরার পোলট্রি ফার্মে ভাঙচুরের ঘটনায় তিনি অভিযোগ করেছিলেন, নিরাপদ সর্দারের নেতৃত্বেই যাবতীয় হামলা হয়েছে। যদিও, সিপিএম-এর বক্তব্য ছিল এই ঘটনার দিন তিনি দলেরই বৈঠকে ছিলেন। তাহলে একই ব্যক্তি কীভাবে দু’জায়গায় হামলা চালাতে পারেন?

বস্তুত, সন্দেশখালির ঘটনায় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে প্রথম থেকেই শিবু হাজরা, উত্তম সর্দারদের বিরুদ্ধে মুখ খুলছিলেন নিরাপদ সর্দার। শিবু হাজরার অভিযোগ পত্রে তাঁর নাম থাকায় প্রতিক্রিয়াও দিয়েছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “দিনের পর দিন ওরা অত্যাচার করেছে। আদিবাসীদের জমি কেড়ে নিয়েছে। টাকা দেয়নি। সেই টাকার দাবিতে মানুষ পথে নেমেছে। আজ সন্দেশখালি তার প্রতিবাদে নেমেছে। এখানকার মানুষ শান্তিতে বাঁচতে চায়। তাই তাঁরা নিজেরাই পথে নেমেছে। এখন তৃণমূল যখন বেকায়দায় পড়ে গিয়েছে, সেই কারণে বাঁচার জন্য কারোর নাম তো বলতেব হবে। তাই সিপিএম-এর নেতাদের নাম জড়াচ্ছে।”

এই বিষয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “আসলে শিবুর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিল। শাহজাহানের বিরুদ্ধে মুখে খুলেছে। সেই কারণেই ওকে গ্রেফতার করেছে। অদ্ভুদ, শিবুর বিরুদ্ধে এত অভিযোগ পুলিশ ওকে নিরাপদে রেখেছে আর যে মুখ খুলল তাঁকে গ্রেফতার করেছে।”

সন্দেশখালি: গ্রেফতার হলেন বাম নেতা নিরাপদ সর্দার। সন্দেশখালি-কাণ্ডে বাঁশদ্রোণী থানার পুলিশ গ্রেফতার করল তাঁকে। বাড়ি থেকে প্রাক্তন এই সিপিএম বিধায়ককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার সকাল বেলা  বাঁশদ্রোণী থানার পুলিশ নিরাপদবাবুর এক কামরার বাড়িতে যায়। দরজায় কড়া নাড়ে। পরিবারের সদস্যরা দরজা খুললে তাঁদের বলা হয়, নিরাপদ সর্দারকে তাদের সঙ্গে বাঁশদ্রোণী থানায় যেতে হবে। থানার বড়বাবু ডেকে পাঠিয়েছেন তাঁকে।

কী কারণে গ্রেফতার বাম নেতা? 

পুলিশ সূত্রে খবর, তৃণমূল নেতা শিবু হাজরার অভিযোগ পত্রে এক নম্বরে নাম ছিল নিরাপদ সর্দারের। শিবু হাজরার পোলট্রি ফার্মে ভাঙচুরের ঘটনায় তিনি অভিযোগ করেছিলেন, নিরাপদ সর্দারের নেতৃত্বেই যাবতীয় হামলা হয়েছে। যদিও, সিপিএম-এর বক্তব্য ছিল এই ঘটনার দিন তিনি দলেরই বৈঠকে ছিলেন। তাহলে একই ব্যক্তি কীভাবে দু’জায়গায় হামলা চালাতে পারেন?

বস্তুত, সন্দেশখালির ঘটনায় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে প্রথম থেকেই শিবু হাজরা, উত্তম সর্দারদের বিরুদ্ধে মুখ খুলছিলেন নিরাপদ সর্দার। শিবু হাজরার অভিযোগ পত্রে তাঁর নাম থাকায় প্রতিক্রিয়াও দিয়েছিলেন তিনি। বলেছিলেন, “দিনের পর দিন ওরা অত্যাচার করেছে। আদিবাসীদের জমি কেড়ে নিয়েছে। টাকা দেয়নি। সেই টাকার দাবিতে মানুষ পথে নেমেছে। আজ সন্দেশখালি তার প্রতিবাদে নেমেছে। এখানকার মানুষ শান্তিতে বাঁচতে চায়। তাই তাঁরা নিজেরাই পথে নেমেছে। এখন তৃণমূল যখন বেকায়দায় পড়ে গিয়েছে, সেই কারণে বাঁচার জন্য কারোর নাম তো বলতেব হবে। তাই সিপিএম-এর নেতাদের নাম জড়াচ্ছে।”

এই বিষয়ে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, “আসলে শিবুর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিল। শাহজাহানের বিরুদ্ধে মুখে খুলেছে। সেই কারণেই ওকে গ্রেফতার করেছে। অদ্ভুদ, শিবুর বিরুদ্ধে এত অভিযোগ পুলিশ ওকে নিরাপদে রেখেছে আর যে মুখ খুলল তাঁকে গ্রেফতার করেছে।”

Next Article