বরাহনগর: আগে বিরোধী দলগুলি বলত। আর এবার খোদ শাসকদলের সাংসদের মুখে শোনা গেল সেই কথা। প্রবীণ তৃণমূল নেতা তথা দমদমের সাংসদ সৌগত রায় মনে করালেন সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। তাই ‘খেলা-মেলায়’ মেতে থাকলে চলবে না। জিততে হবে সেই লক্ষ্য নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে।
প্রতিবারের মতো তৃণমূলের উদ্যোগে জায়গায়-জায়গায় পালিত হচ্ছে বিজয়া সম্মিলনী। সেই রকমই বরাহনগরেও চলছিল বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূলের আগামীর লক্ষ্য স্থির করে দেন সৌগত। বর্ষীয়ান এই সাংসদকে বলতে শোনা যায়, “যদি একটা দল খেলা আর মেলার মধ্যে চলে যায় তাঁর পলিটিক্যাল সেন্সটা চলে যায়। আর ছ’মাস আমাদের মনে রাখতে হবে ৬ মাস পরে নির্বাচন। জেতাটাই আমাদের কাছে একমাত্র লক্ষ্য, অন্য কিছু এখন করবেন না।”
সৌগত আরও বলেন, “এটা মনে রাখতে হবে এই দলটা অন্যদের মতো নয়। এটা সংগ্রামীদের দল, শহিদদে দল। আমার মনে পড়ে যায় ১৯৯৩ সালে কীভাবে আমি নিজের হাতে করে শহিদদের মৃত দেহ তুলতে হয়েছিল। যাঁরা ক্ষমতায় থাকাকালীন দল করছে, তাঁরা কি মনে রাখছেন যে এটা শহিদদের দল? নাকি ভাবছেন এই সুযোগে যা কামিয়ে নেওয়া যায় কামিয়ে নিই। তা হলে চলবে না।” সাংসদ মনে করান দলের ঐতিহ্য-গরিমার কথা। তিনি বলেন, “পার্টিটাকে একটা পবিত্র ব্যাপার হিসেবে দেখতে হবে। ভুলভ্রান্তি থাকবে। তবে তার পবিত্রতা বজায় রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে আমি মানুষের জন্য কাজ করব।”
রাজ্যের শাসকদলকে বিরোধীরা যখন আক্রমণ করেন সেই সময় তারা একটি শব্দ বন্ধ ব্যবহার করে থাকে। সেটা হল ‘খেলা-মেলার’ সরকার। তৃণমূলের আমলে নাকি মেলার হিড়িক বেড়ে গিয়েছে। তবে এবার বিরোধীদের সেই মন্তব্যেই কি মান্যতা দিলেন সাংসদ? উঠছে তেমনই প্রশ্ন।
বরাহনগর: আগে বিরোধী দলগুলি বলত। আর এবার খোদ শাসকদলের সাংসদের মুখে শোনা গেল সেই কথা। প্রবীণ তৃণমূল নেতা তথা দমদমের সাংসদ সৌগত রায় মনে করালেন সামনেই বিধানসভা নির্বাচন। তাই ‘খেলা-মেলায়’ মেতে থাকলে চলবে না। জিততে হবে সেই লক্ষ্য নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে।
প্রতিবারের মতো তৃণমূলের উদ্যোগে জায়গায়-জায়গায় পালিত হচ্ছে বিজয়া সম্মিলনী। সেই রকমই বরাহনগরেও চলছিল বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান। সেখানেই বক্তব্য রাখতে গিয়ে তৃণমূলের আগামীর লক্ষ্য স্থির করে দেন সৌগত। বর্ষীয়ান এই সাংসদকে বলতে শোনা যায়, “যদি একটা দল খেলা আর মেলার মধ্যে চলে যায় তাঁর পলিটিক্যাল সেন্সটা চলে যায়। আর ছ’মাস আমাদের মনে রাখতে হবে ৬ মাস পরে নির্বাচন। জেতাটাই আমাদের কাছে একমাত্র লক্ষ্য, অন্য কিছু এখন করবেন না।”
সৌগত আরও বলেন, “এটা মনে রাখতে হবে এই দলটা অন্যদের মতো নয়। এটা সংগ্রামীদের দল, শহিদদে দল। আমার মনে পড়ে যায় ১৯৯৩ সালে কীভাবে আমি নিজের হাতে করে শহিদদের মৃত দেহ তুলতে হয়েছিল। যাঁরা ক্ষমতায় থাকাকালীন দল করছে, তাঁরা কি মনে রাখছেন যে এটা শহিদদের দল? নাকি ভাবছেন এই সুযোগে যা কামিয়ে নেওয়া যায় কামিয়ে নিই। তা হলে চলবে না।” সাংসদ মনে করান দলের ঐতিহ্য-গরিমার কথা। তিনি বলেন, “পার্টিটাকে একটা পবিত্র ব্যাপার হিসেবে দেখতে হবে। ভুলভ্রান্তি থাকবে। তবে তার পবিত্রতা বজায় রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে আমি মানুষের জন্য কাজ করব।”
রাজ্যের শাসকদলকে বিরোধীরা যখন আক্রমণ করেন সেই সময় তারা একটি শব্দ বন্ধ ব্যবহার করে থাকে। সেটা হল ‘খেলা-মেলার’ সরকার। তৃণমূলের আমলে নাকি মেলার হিড়িক বেড়ে গিয়েছে। তবে এবার বিরোধীদের সেই মন্তব্যেই কি মান্যতা দিলেন সাংসদ? উঠছে তেমনই প্রশ্ন।