Gaighata: এক ফুল দো মালি! সোনাগাছির পূজার জন্যই কি হজরতের ধড় থেকে আলাদা হয় মুন্ডু? বাড়ছে রহস্য
Gaighata: পুলিশের অনুমান, নিজেদের মধ্যে চুরির জিনিস ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে গণ্ডগোলের জেরে কেউ তাঁকে নৃশংস ভাবে খুন করতে পারে। অথবা তাঁর গ্রুপেরই কেউ তাঁকে ধরিয়ে দিতে সাহায্য করতে পারে। অপরদিকে গ্রেফতার ওয়েদুল্লাহ গাজির স্ত্রী আসমা খাতুনের দাবি, তাঁর সঙ্গে এখনও ওয়েদুল্লাহর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়নি। পূজার সঙ্গে তাঁর স্বামী থাকেন।
গাইঘাটা: দত্তপুকুরের ঘটনায় দেহ সানাক্ত করেছে মৃতের পরিবার। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে মৃতের নাম হজরত আলি লস্কর। তবে ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট সামনে এলে তবেই জানা যাবে আদৌ গলা কাটা দেহটি হজরতের কি না। এ দিকে, এই ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন এক মহিলা ও পুরুষ। গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির নাম ওয়েদুল্লাহ গাজি ও মহিলার নাম পূজা দাস। এর মধ্যে পূজা নিষিদ্ধ পল্লী সোনাগাছিতে থাকেন।
কেন খুন হলেন হজরত?
পুলিশ সূত্রে খবর, পূজার সঙ্গে হয়ত হজরতের পুরনো সম্পর্ক ছিল। এবং তা থাকাকালীনই পূজা ওয়েদুল্লাহর বিয়ে হয়। বিয়ের পরও পূজা হয়ত হজরতের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। সেই থেকে হজরতের প্রতি রাগ ছিল ওয়েদুল্লাহ ও তাঁর সঙ্গীদের বলে মনে করছে পুলিশ। তবে সবটাই অনুমান।
পুলিশ এও জানতে পেরেছে হজরত চুরি করত। নিজের একটি গ্রুপও বানিয়েছিল। তবে সম্প্রতি উত্তরপাড়া থানার এক পুলিশ আধিকারিকের চেষ্টায় এই অন্ধকার জগৎ থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছিল। নিজের গ্রুপের বেশ কয়েকজনকেও ধরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। সেই কারণেও খুন হয়ে থাকতে পারেন তিনি।
পুলিশের এও অনুমান, নিজেদের মধ্যে চুরির জিনিস ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে গণ্ডগোলের জেরে কেউ তাঁকে নৃশংস ভাবে খুন করতে পারে। অথবা তাঁর গ্রুপেরই কেউ তাঁকে ধরিয়ে দিতে সাহায্য করতে পারে। অপরদিকে গ্রেফতার ওয়েদুল্লাহ গাজির স্ত্রী আসমা খাতুনের দাবি, তাঁর সঙ্গে এখনও ওয়েদুল্লাহর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়নি। পূজার সঙ্গে তাঁর স্বামী থাকেন।