Khardah: খড়দহে পাঁচবারের পৌরপিতা ছিলেন, তাঁরই নাম নেই ২০২২-এর তালিকায়

স্থানীয় বাসিন্দাদের কথায়, খড়দহ পৌরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু পুরনো বাসিন্দা তাপস দাশগুপ্ত। যাঁরা কয়েক পুরুষ ধরে সেই এলাকায় বসবাস করেন। সমস্ত ভোটেই ভোট দিয়েছেন। অথচ এখন দেখা যাচ্ছে তাঁদেরও নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায়। এরপর বিষয়টি জানাজানি হতেই তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরাও ভোটার তালিকা খতিয়ে দেখলে একই ফল বের হয়।

Khardah: খড়দহে পাঁচবারের পৌরপিতা ছিলেন, তাঁরই নাম নেই ২০২২-এর তালিকায়
খড়দহে নাম নেই প্রাক্তন পৌরপিতারImage Credit source: Tv9 Bangla

| Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Nov 10, 2025 | 1:17 PM

খড়দহ: এসআইআর শুরু হয়েছে রাজ্যে। এর মধ্যেই অভিযোগ এল, খোদ খড়দহ পুরসভার প্রাক্তন পৌর পিতার নাম নেই ভোটার তালিকায়। জানা যাচ্ছে, একবার-দু’বার নয়, তাপস দাশগুপ্ত পাঁচবারের চেয়ারম্যানের খড়দহ পুরসভা এলাকার।

জানা গিয়েছে, ১৯৯৫ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত টানা খড়দহ পৌরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের পৌর পিতা হিসাবে দায়িত্ব সামলেছেন তাপস দাশগুপ্ত। এরপর এসআইআর আবহে তিনি ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নাম খুঁজতে যান তাঁ পরিবারের। সেখানে গিয়ে দেখেন পরিবারের কোনও সদস্যের নাম তো নেই, এমনকী নিজের নামও খুঁজে পাননি তাপস।

স্থানীয় বাসিন্দাদের কথায়, খড়দহ পৌরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কিছু পুরনো বাসিন্দা তাপস দাশগুপ্ত। যাঁরা কয়েক পুরুষ ধরে সেই এলাকায় বসবাস করেন। সমস্ত ভোটেই ভোট দিয়েছেন। অথচ এখন দেখা যাচ্ছে তাঁদেরও নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায়। এরপর বিষয়টি জানাজানি হতেই তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরাও ভোটার তালিকা খতিয়ে দেখলে একই ফল বের হয়।

খড়দহ পৌরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন পৌরপিতা তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তাপস দাশগুপ্ত অভিযোগ করেন, কী কারণে তাঁর নাম বাদ গেল ২০০২ সালের ভোটার তালিকা থেকে তিনি বুঝতে পারছেন না। কারণ যে সময়ের কথা বলা হচ্ছে সেই সময় তিনি পৌরপিতা ছিলেন ওই ওয়ার্ডেই। তিনি বলেন, “আমার নাম কেন নেই জানি না। আমার বাড়ির লোকদেরও নেই। এরা তো কেউ মত নিয়ে করেননি। যদি করত তাহলে হত না।” স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতা চন্দন রায় জানান, শুধুমাত্র প্রাক্তন পৌরপিতাই নয় বহু মানুষেরই দেখা যাচ্ছে ভোটার তালিকায় নাম নেই।