ব্যারাকপুর: অনুব্রত মণ্ডল জেলে ঠিকই। কিন্তু এখনও ভোটবাজারে তিনি হিট, হিট তাঁর ‘দাওয়াই’ও। ভোট বাজারে রমরমিয়ে চলছে তাঁর গুড় বাতাসা। সশীরে না থেকেও তিনি মুখে মুখে ফিরছেন। লোকসভা নির্বাচনে আসা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের গুড় বাতাসা, মাছ, মাংস খাওয়ানোর নির্দেশ দিলেন তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি। সৌগত রায়ের সমর্থনে ঘোলা বিলকান্দা-২ পঞ্চায়েতের অন্তর্গত লেনিনগরে একটি সভা ছিল তৃণমূলের।
১ জুন সপ্তম দফার ভোট দমদম লোকসভা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী সৌগত রায়, সিপিএমের মুখ সুজন চক্রবর্তী, বিজেপি প্রার্থী করেছে শীলভদ্র দত্তকে। দমদমের তাঁর হয়ে প্রচারসভা করছিলেন বিলকান্দা-২ পঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি সজল দাস। সেখান থেকেই দলীয় কর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সজল-বার্তা দেন, “যাঁদের নিরাপত্তায় পাঠানো হয়েছে তাঁদের আমাদের সম্মান জানানো দরকার, একটু আদরযত্ন করা দরকার। তারা আসলে তাঁদের যত্নে যেন কোনও খামতি না হয়। সেই চিন্তাভাবনা আমাদের করতে হবে।” এরপরই সজলকে বলতে শোনা যায়, “একটু গুড় বাতাসা, বাঙালি বাড়িতে যা রান্না হয়ে থাকে মাংস, মাছ হলে তাঁদের আপ্যায়ন করবেন।”
এ প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য জয় সাহা বলেন, “কত সজল দাস এলো আর কত সজল দাস চলে গেল। গুড় বাতাসার মালিক তো এখন তিহাড়ে বসে। কেন্দ্রীয় বাহিনী তাঁর ভূমিকা পালন করতে জানে। সঠিক সময়ে সঠিক জবাব আমাদের বিজেপি কর্মীরাও দেবে।”
ব্যারাকপুর: অনুব্রত মণ্ডল জেলে ঠিকই। কিন্তু এখনও ভোটবাজারে তিনি হিট, হিট তাঁর ‘দাওয়াই’ও। ভোট বাজারে রমরমিয়ে চলছে তাঁর গুড় বাতাসা। সশীরে না থেকেও তিনি মুখে মুখে ফিরছেন। লোকসভা নির্বাচনে আসা কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের গুড় বাতাসা, মাছ, মাংস খাওয়ানোর নির্দেশ দিলেন তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি। সৌগত রায়ের সমর্থনে ঘোলা বিলকান্দা-২ পঞ্চায়েতের অন্তর্গত লেনিনগরে একটি সভা ছিল তৃণমূলের।
১ জুন সপ্তম দফার ভোট দমদম লোকসভা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী সৌগত রায়, সিপিএমের মুখ সুজন চক্রবর্তী, বিজেপি প্রার্থী করেছে শীলভদ্র দত্তকে। দমদমের তাঁর হয়ে প্রচারসভা করছিলেন বিলকান্দা-২ পঞ্চায়েতের অঞ্চল সভাপতি সজল দাস। সেখান থেকেই দলীয় কর্মী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সজল-বার্তা দেন, “যাঁদের নিরাপত্তায় পাঠানো হয়েছে তাঁদের আমাদের সম্মান জানানো দরকার, একটু আদরযত্ন করা দরকার। তারা আসলে তাঁদের যত্নে যেন কোনও খামতি না হয়। সেই চিন্তাভাবনা আমাদের করতে হবে।” এরপরই সজলকে বলতে শোনা যায়, “একটু গুড় বাতাসা, বাঙালি বাড়িতে যা রান্না হয়ে থাকে মাংস, মাছ হলে তাঁদের আপ্যায়ন করবেন।”
এ প্রসঙ্গে বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য জয় সাহা বলেন, “কত সজল দাস এলো আর কত সজল দাস চলে গেল। গুড় বাতাসার মালিক তো এখন তিহাড়ে বসে। কেন্দ্রীয় বাহিনী তাঁর ভূমিকা পালন করতে জানে। সঠিক সময়ে সঠিক জবাব আমাদের বিজেপি কর্মীরাও দেবে।”