সন্দেশখালি: শুক্রবার থেকে বেপাত্তা সন্দেশখালির দাপুটে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। খোঁজ মিলছিল না তাঁর পরিবারের। যদিও শনিবার সন্ধ্যেবেলা গোপন ডেরা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কোথায় রয়েছেন তা জানতে পারা যায়নি। গুঞ্জন উঠছিল বাংলাদেশে গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারেন শাহজাহান। তবে তৃণমূল এই নেতার খোঁজ এখনও না মিললেও তাঁর ভাই শেখ আলমগীর এলেন টিভি ৯ বাংলার ক্যামেরায়। কী বলছেন তিনি ? কোথায় তাঁর দাদা?
এ দিন শেখ আলমগীর জানিয়েছেন, দাদার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়নি। ফোন করলেও ফোন ধরেননি। দাদার দেওয়া অডিয়ো বার্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এই বিষয়ে কিছু বলতে পারব না। যেদিন ঘটনা ঘটেছে আমি বাড়ি ছিলাম না। পরিবারকে আনতে গিয়েছিলাম। আমি খোঁজ নেব। তবে টিভি ৯ বাংলা যদি দাদা দেখেন বলব আইনের সাহায্য নিয়ে সবটা যেন মোকাবিলা করে ।” শাহজাহানের বাংলাদেশ পালিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন আলমগীর। তাঁর বক্তব্য, দাদা যদি বাংলাদেশে গিয়ে থাকে তাহলে বিএসএফ কী করছিল? বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স তো কেন্দ্রের। তাহলে ওরাই দাদাকে পালাতে সাহায্য করবে। এটা ভিত্তিহীন কথা যে ও বাংলাদেশ চলে গিয়েছে।
ইডি-র উপরে হামলা প্রসঙ্গে শাহজাহানের ভাইয়ের দাবি এই বিষয়ে প্রশাসন বলতে পারবে। আর সাধারণ মানুষ আবেগের বসে এই কাণ্ড ঘটেছে। তিনি বলেন, “আর এই এলাকায় কোনও ভাঙচুর হয়নি। সরবেড়িয়া পেরনোর পর গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সেই ফুটেজটা কোথায়?” তবে এই ঘটনার পর তাঁরা যে আতঙ্কে রয়েছেন সেই বিষয়ও উল্লেখ করেছেন আলমগীর।
একই সঙ্গে তিনি কেন্দ্রীয় এজেন্সির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে জানিয়েছেন যে, আগে থেকে যদি ইডি নোটিস দিয়ে আসত তাহলে হয় এই ঘটনা এড়ানো যেত। পাশাপাশি দাদা শাহজাহান দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নয় সেই বিষয়ও জানিয়েছেন তিনি।
সন্দেশখালি: শুক্রবার থেকে বেপাত্তা সন্দেশখালির দাপুটে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। খোঁজ মিলছিল না তাঁর পরিবারের। যদিও শনিবার সন্ধ্যেবেলা গোপন ডেরা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কোথায় রয়েছেন তা জানতে পারা যায়নি। গুঞ্জন উঠছিল বাংলাদেশে গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারেন শাহজাহান। তবে তৃণমূল এই নেতার খোঁজ এখনও না মিললেও তাঁর ভাই শেখ আলমগীর এলেন টিভি ৯ বাংলার ক্যামেরায়। কী বলছেন তিনি ? কোথায় তাঁর দাদা?
এ দিন শেখ আলমগীর জানিয়েছেন, দাদার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়নি। ফোন করলেও ফোন ধরেননি। দাদার দেওয়া অডিয়ো বার্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এই বিষয়ে কিছু বলতে পারব না। যেদিন ঘটনা ঘটেছে আমি বাড়ি ছিলাম না। পরিবারকে আনতে গিয়েছিলাম। আমি খোঁজ নেব। তবে টিভি ৯ বাংলা যদি দাদা দেখেন বলব আইনের সাহায্য নিয়ে সবটা যেন মোকাবিলা করে ।” শাহজাহানের বাংলাদেশ পালিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন আলমগীর। তাঁর বক্তব্য, দাদা যদি বাংলাদেশে গিয়ে থাকে তাহলে বিএসএফ কী করছিল? বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স তো কেন্দ্রের। তাহলে ওরাই দাদাকে পালাতে সাহায্য করবে। এটা ভিত্তিহীন কথা যে ও বাংলাদেশ চলে গিয়েছে।
ইডি-র উপরে হামলা প্রসঙ্গে শাহজাহানের ভাইয়ের দাবি এই বিষয়ে প্রশাসন বলতে পারবে। আর সাধারণ মানুষ আবেগের বসে এই কাণ্ড ঘটেছে। তিনি বলেন, “আর এই এলাকায় কোনও ভাঙচুর হয়নি। সরবেড়িয়া পেরনোর পর গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সেই ফুটেজটা কোথায়?” তবে এই ঘটনার পর তাঁরা যে আতঙ্কে রয়েছেন সেই বিষয়ও উল্লেখ করেছেন আলমগীর।
একই সঙ্গে তিনি কেন্দ্রীয় এজেন্সির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে জানিয়েছেন যে, আগে থেকে যদি ইডি নোটিস দিয়ে আসত তাহলে হয় এই ঘটনা এড়ানো যেত। পাশাপাশি দাদা শাহজাহান দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত নয় সেই বিষয়ও জানিয়েছেন তিনি।