সন্দেশখালি: নারী নির্যাতনের বিতর্ক কিছুতেই যেন পিছু ছাড়ছে না সন্দেশখালি থেকে। এবার বেড়মজুরে নাবালিকা নির্যাতনের অভিযোগ উঠল। শুক্রবার রাত্রিবেলা বাড়ির ভিতরে ঢুকে নাবালিকাকে হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে। পরে তার চিৎকারে অভিযুক্ত পালিয়ে যায়।
জানা যাচ্ছে, নির্যাতিতা মেয়েটি অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। ঘটনার দিন রাত্রিবেলা ঘরে ঢোকে অভিযুক্ত। অভিযোগ, নাবালিকার মুখ চেপে ধরে দুষ্কৃতী। কোনও ভাবে নিজেকে বাঁচাতে চিৎকার করে নাবালিকা। তার আওয়াজে ছুটে আসেন পরিবারের লোকজন। সঙ্গে-সঙ্গে চম্পট দেয় অভিযুক্ত। পরিবারের অভিযোগ, অভিযুক্ত যুবক তৃণমূল সমর্থক। নির্যাতিতার পরিবার বিজেপি সমর্থক হওয়ায় তার উপরে আক্রমণ করা হয়েছে। অভিযুক্তকে আটক করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ।”
নির্যাতিতার দিদা বলেন, “ঘরে ঘুমোচ্ছিল। ছেলেটা ঘরের পিছন থেকে ঢোকে। তারপর আমার নাতনীর সঙ্গে শ্লীলতাহানি করে। আমার নাতনী খিমচে ছাড়িয়ে দেয়। এরপর চিৎকার করে বলে দিদা আমায় বাঁচাও। আমায় মেরে ফেলে দিল। ততক্ষণে ছেলেটা পালিয়ে দিয়েছে।” এক প্রতিবেশী দাবি করেন, “আমাদের মনে হচ্ছে তৃণমূল নেতার ছেলে করছে। তৃণমূলের মিটিংয়ে ডাকা হয়েছিল আমরা যাইনি। সেই রাগে এই কাজ করেছে বলে মনে হয়। আমরা এখন বিজেপি-র সমর্থক।” অপরদিকে অভিযুক্ত ছেলেটির বাবার দাবি, ঘটনাটা কিছুই জানি না। আজ ৯টার সময় এসে বলল। এইবার রাত্রিবেলা এই ঘটনা ঘটে থাকলেও কোনও চিৎকার বা কিছুই হয়নি। তাই জানি না। আমরা বললাম রাত্রিবেলা হয়ে থাকলে তখনই আসতে পারতে। আমার ছেলে তো রাতে ঘরেই ছিল। তবে এটা একটা চক্রান্ত চলছে বুঝতেই পারছি। কারণ যারা বিজেপি করে তারা বলেছিল যে আমাদের দল কর। কিন্তু ছেলে যায়নি বলে ওকে ফাঁসানো হচ্ছে।”
সন্দেশখালি: নারী নির্যাতনের বিতর্ক কিছুতেই যেন পিছু ছাড়ছে না সন্দেশখালি থেকে। এবার বেড়মজুরে নাবালিকা নির্যাতনের অভিযোগ উঠল। শুক্রবার রাত্রিবেলা বাড়ির ভিতরে ঢুকে নাবালিকাকে হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে। পরে তার চিৎকারে অভিযুক্ত পালিয়ে যায়।
জানা যাচ্ছে, নির্যাতিতা মেয়েটি অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। ঘটনার দিন রাত্রিবেলা ঘরে ঢোকে অভিযুক্ত। অভিযোগ, নাবালিকার মুখ চেপে ধরে দুষ্কৃতী। কোনও ভাবে নিজেকে বাঁচাতে চিৎকার করে নাবালিকা। তার আওয়াজে ছুটে আসেন পরিবারের লোকজন। সঙ্গে-সঙ্গে চম্পট দেয় অভিযুক্ত। পরিবারের অভিযোগ, অভিযুক্ত যুবক তৃণমূল সমর্থক। নির্যাতিতার পরিবার বিজেপি সমর্থক হওয়ায় তার উপরে আক্রমণ করা হয়েছে। অভিযুক্তকে আটক করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ।”
নির্যাতিতার দিদা বলেন, “ঘরে ঘুমোচ্ছিল। ছেলেটা ঘরের পিছন থেকে ঢোকে। তারপর আমার নাতনীর সঙ্গে শ্লীলতাহানি করে। আমার নাতনী খিমচে ছাড়িয়ে দেয়। এরপর চিৎকার করে বলে দিদা আমায় বাঁচাও। আমায় মেরে ফেলে দিল। ততক্ষণে ছেলেটা পালিয়ে দিয়েছে।” এক প্রতিবেশী দাবি করেন, “আমাদের মনে হচ্ছে তৃণমূল নেতার ছেলে করছে। তৃণমূলের মিটিংয়ে ডাকা হয়েছিল আমরা যাইনি। সেই রাগে এই কাজ করেছে বলে মনে হয়। আমরা এখন বিজেপি-র সমর্থক।” অপরদিকে অভিযুক্ত ছেলেটির বাবার দাবি, ঘটনাটা কিছুই জানি না। আজ ৯টার সময় এসে বলল। এইবার রাত্রিবেলা এই ঘটনা ঘটে থাকলেও কোনও চিৎকার বা কিছুই হয়নি। তাই জানি না। আমরা বললাম রাত্রিবেলা হয়ে থাকলে তখনই আসতে পারতে। আমার ছেলে তো রাতে ঘরেই ছিল। তবে এটা একটা চক্রান্ত চলছে বুঝতেই পারছি। কারণ যারা বিজেপি করে তারা বলেছিল যে আমাদের দল কর। কিন্তু ছেলে যায়নি বলে ওকে ফাঁসানো হচ্ছে।”