
উত্তর ২৪ পরগনা: সিঙ্গুরের নার্সের অস্বাভাবিক মৃত্যুর সঙ্গে নিজের মেয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুর মিল খুঁজে পাচ্ছেন তিলোত্তমার বাবা-মা। তিলোত্তমার বাবার প্রশ্ন, “পুলিশ কেন তদন্ত ধামাচাপা দিতে চাইছে?” তিনি বলেন, “আমার মেয়ের দ্বিতীয় ময়না
তদন্ত AIMS হলে ভাল হত। আমাদের মেয়েরও ময়নাতদন্ত AIMS-এ করতে চেয়েছিলাম। রাজ্যের তদন্তে আস্থা নেই ! যে কোনও তদন্তই মেনুপুলেট করে।”
সিঙ্গুরে নার্সিং পড়ুয়ার দেহের ময়নাতদন্ত নিয়ে তৈরি হয়েছে জট। পরিবারের দাবি, কমান্ড হাসপাতাল কিংবা এইমসে ময়নাতদন্ত করা হোক। পরিবারের আবেদন হুগলি জেলা পুলিশকে জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ। হুগলি পুলিশ নিম্ন আদালতে পরিবারের দাবি জানাবে। আপাতত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রাখা থাকছে দেহ।
শুক্রবার বিকালে মৃত ছাত্রীর দেহ নিয়ে আসা হয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। তা নিয়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। অ্যাম্বুলেন্সে বসেছিলেন ছাত্রীর বাবা। হাসপাতালের বাইরে তখন জমায়েত করেছেন বিজেপি-সিপিএম নেতা কর্মীরা। ছাত্রীর বাবা যখন বয়ান দিচ্ছিলেন, অভিযোগ, সে সময়েই গাড়িতে ওঠার চেষ্টা করেন বিজেপি নেতা। আর তা নিয়েই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।