সন্দেশখালি: ‘জ্বলছে’ সন্দেশখালি। অত্যাচারের অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন গ্রামের সাধারণ মহিলারা। শাসকদল-বিরোধী দল একে অপরকে দুষতে মরিয়া। সেই সময় নির্বিকার কিন্তু একজন। তিনি বসিরহাটের সাংসদ নুসরত জাহান। তাঁর সংসদীয় ক্ষেত্র ওই এলাকা। এখনও পর্যন্ত টুঁ শব্দটি করেননি তিনি। ৩৭ দিন পেরনোর পরও কেন নিজের নির্বাচনী এলাকায় দেখা গেল না? প্রশ্ন তুলে ফুঁসছেন সেখানকার আম-জনতার একাংশ।
৭ ফেব্রুয়ারি থেকে উত্তপ্ত সন্দেশখালি। লাঠি ঝাঁটা হাতে রাস্তায় নামেন গ্রামের মহিলারা। সেই দিন অবশ্য ‘রোজ ডে’ পালন করেছেন তারকা সাংসদ নুসরত। ইন্সস্টাগ্রামে সে ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। আবার ৯ ফেব্রুয়ারি চকোলেট ডে’। ভালবাসার সপ্তাহে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। সেই দিনও ছবি পোস্ট করেছেন। ১০ ফেব্রুয়ারি ‘টেডি ডে’। বাদ যায়নি সেই দিনটিও। টেডিবিয়ার আর যশ দু’জনেরই ছবি পোস্ট করেছেন নুসরত। আজ ‘প্রমিস ডে’। তিনি কী নিজের প্রতিশ্রুতি রাখতে পারছেন? সেই প্রশ্নই এখন তুলছেন সন্দেশখালির আম-জনতা।
তবে নুসরতের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ কিন্তু নতুন নয়। সাংসদ ‘নিখোঁজ’ এই মর্মে আগেও তাঁকে নিয়ে পড়েছিল পোস্টার। বসিরহাট লোকসভার বিস্তীর্ণ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার পাশাপাশি হাড়োয়া বিধানসভার চাঁপাতলাতে পড়েছিল সেই পোস্টার। যা নিয়ে পড়ে যায় শোরগোল। এবার সন্দেশখালির ঘটনায়ও কার্যত একই চিত্র। যেখানে গোটা সন্দেশখালি তেতে রয়েছে বিগত কয়েকদিন ধরে সেখানে মহিলা সাংসদের কোনও পাত্তা নেই। ফলত, বিরক্ত সেখানকার মানুষজন। এক গ্রামবাসী মহিলা বললেন, “আমরা ওনাকে ভোট দিয়েছি। উনি কেন আসেন না? একটা কাজের জন্য ওনাকে পাই না। ভোট নিয়ে ছিনিমিনি খেলল।” আরও এক মহিলা বললেন, “এখন মা বোনেরা ক্ষিপ্ত। আর উনি টিকটক নিয়ে ব্যস্ত।”
এই বিষয়ে কয়েকদিন আগে টিভি ৯ বাংলার প্রতিনিধি নুসরত জাহানকে বিমানবন্দরে প্রশ্ন করেছিলেন, তিনি আদৌ সন্দেশখালি যাচ্ছেন কি না। তার যদিও কোনও উত্তর দেননি তিনি। যশের হাত ধরে গাড়িতে উঠে বেরিয়ে যান বসিরহাটের এই তারকা সাংসদ। এ দিকে, সাংসদ নুসরতের এই অনুপস্থিতি নিয়ে তাঁকে বিঁধেছেন রুদ্রনীল ঘোষ। তিনি লিখেছেন, “এমপি কোথায়,এমপি কোথায় ঢুন্ডু কাহা-কাহা, সন্দেশখালি জ্বলছে যখন কাহা নুসরত জাহান?”
সন্দেশখালি: ‘জ্বলছে’ সন্দেশখালি। অত্যাচারের অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন গ্রামের সাধারণ মহিলারা। শাসকদল-বিরোধী দল একে অপরকে দুষতে মরিয়া। সেই সময় নির্বিকার কিন্তু একজন। তিনি বসিরহাটের সাংসদ নুসরত জাহান। তাঁর সংসদীয় ক্ষেত্র ওই এলাকা। এখনও পর্যন্ত টুঁ শব্দটি করেননি তিনি। ৩৭ দিন পেরনোর পরও কেন নিজের নির্বাচনী এলাকায় দেখা গেল না? প্রশ্ন তুলে ফুঁসছেন সেখানকার আম-জনতার একাংশ।
৭ ফেব্রুয়ারি থেকে উত্তপ্ত সন্দেশখালি। লাঠি ঝাঁটা হাতে রাস্তায় নামেন গ্রামের মহিলারা। সেই দিন অবশ্য ‘রোজ ডে’ পালন করেছেন তারকা সাংসদ নুসরত। ইন্সস্টাগ্রামে সে ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। আবার ৯ ফেব্রুয়ারি চকোলেট ডে’। ভালবাসার সপ্তাহে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। সেই দিনও ছবি পোস্ট করেছেন। ১০ ফেব্রুয়ারি ‘টেডি ডে’। বাদ যায়নি সেই দিনটিও। টেডিবিয়ার আর যশ দু’জনেরই ছবি পোস্ট করেছেন নুসরত। আজ ‘প্রমিস ডে’। তিনি কী নিজের প্রতিশ্রুতি রাখতে পারছেন? সেই প্রশ্নই এখন তুলছেন সন্দেশখালির আম-জনতা।
তবে নুসরতের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ কিন্তু নতুন নয়। সাংসদ ‘নিখোঁজ’ এই মর্মে আগেও তাঁকে নিয়ে পড়েছিল পোস্টার। বসিরহাট লোকসভার বিস্তীর্ণ গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার পাশাপাশি হাড়োয়া বিধানসভার চাঁপাতলাতে পড়েছিল সেই পোস্টার। যা নিয়ে পড়ে যায় শোরগোল। এবার সন্দেশখালির ঘটনায়ও কার্যত একই চিত্র। যেখানে গোটা সন্দেশখালি তেতে রয়েছে বিগত কয়েকদিন ধরে সেখানে মহিলা সাংসদের কোনও পাত্তা নেই। ফলত, বিরক্ত সেখানকার মানুষজন। এক গ্রামবাসী মহিলা বললেন, “আমরা ওনাকে ভোট দিয়েছি। উনি কেন আসেন না? একটা কাজের জন্য ওনাকে পাই না। ভোট নিয়ে ছিনিমিনি খেলল।” আরও এক মহিলা বললেন, “এখন মা বোনেরা ক্ষিপ্ত। আর উনি টিকটক নিয়ে ব্যস্ত।”
এই বিষয়ে কয়েকদিন আগে টিভি ৯ বাংলার প্রতিনিধি নুসরত জাহানকে বিমানবন্দরে প্রশ্ন করেছিলেন, তিনি আদৌ সন্দেশখালি যাচ্ছেন কি না। তার যদিও কোনও উত্তর দেননি তিনি। যশের হাত ধরে গাড়িতে উঠে বেরিয়ে যান বসিরহাটের এই তারকা সাংসদ। এ দিকে, সাংসদ নুসরতের এই অনুপস্থিতি নিয়ে তাঁকে বিঁধেছেন রুদ্রনীল ঘোষ। তিনি লিখেছেন, “এমপি কোথায়,এমপি কোথায় ঢুন্ডু কাহা-কাহা, সন্দেশখালি জ্বলছে যখন কাহা নুসরত জাহান?”