পানিহাটি: সোনারপুর (Sonarpur) যখন কাস্টমস অফিসারকে বাড়িতে ঢুকে মারধরের অভিযোগ উঠছে, সেই সময় এবার পানিহাটিতে আক্রান্ত পুলিশ কর্মীর পরিবার। মদ্যপান ও বাজি ফাটানোর প্রতিবাদ করায় আক্রান্ত হয় ওই পরিবার। ইতিমধ্যেই একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে এক মহিলা অপর মহিলাকে বেধড়ক মারছেন।
পানিহাটি পৌরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত দক্ষিণ পানশিলা এলাকা। সেখানেই চলছিল কালীপুজোর নিরঞ্জন। আর তা ঘিরে প্রকাশ্য রাস্তায় মদ্যপান ও বাজি ফাটানো হচ্ছিল। এরই প্রতিবাদ করেন কলকাতা পুলিশে কর্মরত অফিসারের বাড়ির মহিলারা। আর তখনই অন্য মহিলারা তেড়ে আসেন তাঁদের দিকে। রাস্তায় রীতিমতো ফেলে মারধর করা হয় তাঁদের। চুল টানাটানি থেকে শুরু করে চড়-থাপ্পড় সবই চলে ভরা রাস্তায়।
ইতিমধ্যেই সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় খড়দহ থানার পুলিশ। তাঁদের সঙ্গেও বচসা তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়ে মহিলারা। তবে খোদ কোলকাতা পুলিশ অফিসারের পরিবার বাজি ফাটানোর প্রতিবাদ করতে গিয়ে আক্রান্ত এর ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যে ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, আক্রান্তরা সবাই পার্কস্ট্রিট থানার অফিসারের স্ত্রী,কন্যা এবং পরিবারের সদস্য বলে জানা গিয়েছে।
আক্রান্ত মহিলা সুস্মিতা চৌধুরী বলেন, “রাত প্রায় দুটো নাগা কয়েকজন বেপাড়ার ছেলে-মেয়ে আমাদের এখানে এসে মদ্যপান করছিল আর বাজি ফাটাচ্ছিল। আমার বোন ও ছোট মেয়ে অসুস্থ। আমি ওদের বারান্দা দিয়ে বলি এই কথাটা যে এখন বাজি ফাটাস না। আর ওরা মদ্যপান করে বলছে আমরা যা খুশি এই পাড়ায় করতে পারি। এরপর আমায় বলল উপর থেকে কী কথা বলছ, নিচে এসে বলো। এরপর আমি আর বড়ো মেয়ে নিচে যাই। কথা বলি। এই পাড়ার সেক্রেটারি সনৎ দাস ওদের উস্কানি দিল। তারপর কথাকাটি শুরু হয়। আমি তখন উপরে আসি, আমায় বলছে চিৎকার করে এই কলকাতা পুলিশের বাচ্চা নিচে আয়..এরা বেপাড়ার…তোদের রঙবাজি বের করব। তখন মারপিট করে। মেয়ে মেয়ে মারপিট হয়েছে। পুরুষরাও গায়ে হাত দেয়।”
পানিহাটি: সোনারপুর (Sonarpur) যখন কাস্টমস অফিসারকে বাড়িতে ঢুকে মারধরের অভিযোগ উঠছে, সেই সময় এবার পানিহাটিতে আক্রান্ত পুলিশ কর্মীর পরিবার। মদ্যপান ও বাজি ফাটানোর প্রতিবাদ করায় আক্রান্ত হয় ওই পরিবার। ইতিমধ্যেই একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে এক মহিলা অপর মহিলাকে বেধড়ক মারছেন।
পানিহাটি পৌরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত দক্ষিণ পানশিলা এলাকা। সেখানেই চলছিল কালীপুজোর নিরঞ্জন। আর তা ঘিরে প্রকাশ্য রাস্তায় মদ্যপান ও বাজি ফাটানো হচ্ছিল। এরই প্রতিবাদ করেন কলকাতা পুলিশে কর্মরত অফিসারের বাড়ির মহিলারা। আর তখনই অন্য মহিলারা তেড়ে আসেন তাঁদের দিকে। রাস্তায় রীতিমতো ফেলে মারধর করা হয় তাঁদের। চুল টানাটানি থেকে শুরু করে চড়-থাপ্পড় সবই চলে ভরা রাস্তায়।
ইতিমধ্যেই সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। সত্যতা যাচাই করেনি টিভি ৯ বাংলা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় খড়দহ থানার পুলিশ। তাঁদের সঙ্গেও বচসা তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়ে মহিলারা। তবে খোদ কোলকাতা পুলিশ অফিসারের পরিবার বাজি ফাটানোর প্রতিবাদ করতে গিয়ে আক্রান্ত এর ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যে ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, আক্রান্তরা সবাই পার্কস্ট্রিট থানার অফিসারের স্ত্রী,কন্যা এবং পরিবারের সদস্য বলে জানা গিয়েছে।
আক্রান্ত মহিলা সুস্মিতা চৌধুরী বলেন, “রাত প্রায় দুটো নাগা কয়েকজন বেপাড়ার ছেলে-মেয়ে আমাদের এখানে এসে মদ্যপান করছিল আর বাজি ফাটাচ্ছিল। আমার বোন ও ছোট মেয়ে অসুস্থ। আমি ওদের বারান্দা দিয়ে বলি এই কথাটা যে এখন বাজি ফাটাস না। আর ওরা মদ্যপান করে বলছে আমরা যা খুশি এই পাড়ায় করতে পারি। এরপর আমায় বলল উপর থেকে কী কথা বলছ, নিচে এসে বলো। এরপর আমি আর বড়ো মেয়ে নিচে যাই। কথা বলি। এই পাড়ার সেক্রেটারি সনৎ দাস ওদের উস্কানি দিল। তারপর কথাকাটি শুরু হয়। আমি তখন উপরে আসি, আমায় বলছে চিৎকার করে এই কলকাতা পুলিশের বাচ্চা নিচে আয়..এরা বেপাড়ার…তোদের রঙবাজি বের করব। তখন মারপিট করে। মেয়ে মেয়ে মারপিট হয়েছে। পুরুষরাও গায়ে হাত দেয়।”