Arjun Singh on Raju Jha Murder: ‘রাজু ঝা খুনে লতিফ-যোগ স্পষ্ট’, পরিকল্পনা করেই খুন, দাবি অর্জুন সিংয়ের

Ananta Chattopadhyay | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Apr 11, 2023 | 7:44 AM

North 24 Parganas: রাজু ঝা খুনের মামলায় যে সিসিটিভি ফুটেজ সামনে এসেছে, তাতে একটা বিষয় খুবই স্পষ্ট, নিখুঁত পরিকল্পনায় খুন করা হয়েছে কয়লার কারবারি রাজু ঝাকে।

Follow Us

ব্যারাকপুর: রাজু ঝাকে (Raju Jha Murder) রীতিমতো ফাঁদ পেতে শক্তিগড়ে এনে খুন করা হয়েছে বলে দাবি করলেন অর্জুন সিং। তাঁর আরও দাবি, খুনের অনেক আগে থেকেই দুষ্কৃতীদের কয়েকজন ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে রাজুর অপেক্ষায় ছিল। রাজু খুনে আব্দুল লতিফ বা তাঁর গাড়ির চালককেও সন্দেহের ঊর্ধ্বে রাখছেন না অর্জুন। সোমবারই একটি সিসিটিভির ফুটেজ সামনে এসেছে। যদিও তার সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে বলা হচ্ছে, সেই ফুটেজটি রাজু খুনের মুহূর্তেরই। তাতে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে, কীভাবে আততায়ীরা শান্ত মাথায় রাজুকে খুন করেছে। সেই ফুটেজ দেখেছেন উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিংও। আগেও তিনি বলেছিলেন, এই ঘটনা একেবারে পরিকল্পনামাফিক হয়েছে। এদিন অর্জুন জানালেন, তাঁর দাবিই আরও জোরাল হচ্ছে।

অর্জুন সিং বলেন, “যেটা দেখে বোঝা যাচ্ছে ২ জন গুলি চালাচ্ছে, একজন নজর রাখছে। আরও কেউ থাকতে পারে গাড়িতে। প্রথম দিন থেকেই আমি বলে এসেছি, এটা একেবারে ফাঁদ পেতে করা হয়েছে। রাজুকে ওখানে আনা হয়েছে। সেই জন্য ওরা আগে থেকে দাঁড়িয়ে আছে। কেউ গাড়ির বনেটের সামনে দাঁড়িয়ে, কেউ পাশে দাঁড়িয়ে। অপেক্ষা করছিল, ও আসবে, ওকে মারবে। এতে চালক আছে, লতিফ আছে। এদের স্পষ্ট যোগ বোঝা যাচ্ছে।”

একইসঙ্গে অর্জুনের কথায়, আততায়ীদের বয়স ১৯ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে হবে। তবে সিসিটিভি ফুটেজে তাদের চেহারা স্পষ্ট নয় বলে চেনা যাচ্ছে না, মন্তব্য ব্যারাকপুরের সাংসদের। অর্জুন বলেন, “চেহারা স্পষ্ট হলে অন্তত ২০০টা ফোন আসত আমার কাছে। অমুক জায়গায় দেখা গিয়েছে বা কিছু। রাজুর প্রচুর লোকজন আছে, যারা খবর দিতে পারে।”

রাজু ঝা খুনের মামলায় যে সিসিটিভি ফুটেজ সামনে এসেছে, তাতে একটা বিষয় খুবই স্পষ্ট, নিখুঁত পরিকল্পনায় খুন করা হয়েছে কয়লার কারবারি রাজু ঝাকে। প্রশ্ন উঠছে, এই খুনের পিছনে কার হাত রয়েছে। রাজুর সঙ্গে একই গাড়িতে থাকা আব্দুল লতিফের ভূমিকাই বা কী ছিল। শক্তিগড়ে ল্যাংচা হাবের সামনে গত ১ এপ্রিল গুলি করে খুন করা হয় রাজুকে। ঘটনার পর ১০ দিন পার হয়ে গেলেও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি রাজ্য পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল।

তবে রাজু ঝাকে কেন খুন হতে হল তা নিয়ে একাধিক তত্ত্বই সামনে আসছে। কেউ মনে করছে ব্যবসায়িক গোলমালের জেরে এই খুন। কারও আবার মত, কয়লা কারবারের বড় কোনও রহস্য জানতেন রাজু। ৩ এপ্রিল ইডি তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল দিল্লিতে। তার আগে ১ এপ্রিল খুন হতে হয় তাঁকে।

ব্যারাকপুর: রাজু ঝাকে (Raju Jha Murder) রীতিমতো ফাঁদ পেতে শক্তিগড়ে এনে খুন করা হয়েছে বলে দাবি করলেন অর্জুন সিং। তাঁর আরও দাবি, খুনের অনেক আগে থেকেই দুষ্কৃতীদের কয়েকজন ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে রাজুর অপেক্ষায় ছিল। রাজু খুনে আব্দুল লতিফ বা তাঁর গাড়ির চালককেও সন্দেহের ঊর্ধ্বে রাখছেন না অর্জুন। সোমবারই একটি সিসিটিভির ফুটেজ সামনে এসেছে। যদিও তার সত্যতা যাচাই করেনি টিভি নাইন বাংলা। তবে বলা হচ্ছে, সেই ফুটেজটি রাজু খুনের মুহূর্তেরই। তাতে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে, কীভাবে আততায়ীরা শান্ত মাথায় রাজুকে খুন করেছে। সেই ফুটেজ দেখেছেন উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিংও। আগেও তিনি বলেছিলেন, এই ঘটনা একেবারে পরিকল্পনামাফিক হয়েছে। এদিন অর্জুন জানালেন, তাঁর দাবিই আরও জোরাল হচ্ছে।

অর্জুন সিং বলেন, “যেটা দেখে বোঝা যাচ্ছে ২ জন গুলি চালাচ্ছে, একজন নজর রাখছে। আরও কেউ থাকতে পারে গাড়িতে। প্রথম দিন থেকেই আমি বলে এসেছি, এটা একেবারে ফাঁদ পেতে করা হয়েছে। রাজুকে ওখানে আনা হয়েছে। সেই জন্য ওরা আগে থেকে দাঁড়িয়ে আছে। কেউ গাড়ির বনেটের সামনে দাঁড়িয়ে, কেউ পাশে দাঁড়িয়ে। অপেক্ষা করছিল, ও আসবে, ওকে মারবে। এতে চালক আছে, লতিফ আছে। এদের স্পষ্ট যোগ বোঝা যাচ্ছে।”

একইসঙ্গে অর্জুনের কথায়, আততায়ীদের বয়স ১৯ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে হবে। তবে সিসিটিভি ফুটেজে তাদের চেহারা স্পষ্ট নয় বলে চেনা যাচ্ছে না, মন্তব্য ব্যারাকপুরের সাংসদের। অর্জুন বলেন, “চেহারা স্পষ্ট হলে অন্তত ২০০টা ফোন আসত আমার কাছে। অমুক জায়গায় দেখা গিয়েছে বা কিছু। রাজুর প্রচুর লোকজন আছে, যারা খবর দিতে পারে।”

রাজু ঝা খুনের মামলায় যে সিসিটিভি ফুটেজ সামনে এসেছে, তাতে একটা বিষয় খুবই স্পষ্ট, নিখুঁত পরিকল্পনায় খুন করা হয়েছে কয়লার কারবারি রাজু ঝাকে। প্রশ্ন উঠছে, এই খুনের পিছনে কার হাত রয়েছে। রাজুর সঙ্গে একই গাড়িতে থাকা আব্দুল লতিফের ভূমিকাই বা কী ছিল। শক্তিগড়ে ল্যাংচা হাবের সামনে গত ১ এপ্রিল গুলি করে খুন করা হয় রাজুকে। ঘটনার পর ১০ দিন পার হয়ে গেলেও এখনও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি রাজ্য পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল।

তবে রাজু ঝাকে কেন খুন হতে হল তা নিয়ে একাধিক তত্ত্বই সামনে আসছে। কেউ মনে করছে ব্যবসায়িক গোলমালের জেরে এই খুন। কারও আবার মত, কয়লা কারবারের বড় কোনও রহস্য জানতেন রাজু। ৩ এপ্রিল ইডি তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল দিল্লিতে। তার আগে ১ এপ্রিল খুন হতে হয় তাঁকে।

Next Article