
সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়
আসানসোল ও হাওড়া: একদিকে রানিগঞ্জ অন্যদিকে হাওড়ার ডোমজুড়। দুই জায়গারই সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনার তদন্ত নামল সিআইডি। রানিগঞ্জের ঘটনায় তৃতীয় দিনে সরজমিনে তদন্ত করতে এসে পৌঁছেছে সিআইডি ও ফরেন্সিক ডিপার্টমেন্ট। সিআইডির চার সদস্যের একটি দল ও ফরেনসিক টিমের তিন সদস্যের একটি দল এসে উপস্থিত হয় সোনার দোকানের শোরুমে। সব নমুনা সংগ্রহ করেন তাঁরা। সামগ্রিক বিষয়গুলি খতিয়ে দেখে চালাচ্ছেন জোর তদন্ত।
জানা যাচ্ছে, রানিগঞ্জের ওই দোকানের চারিদিকে ছড়িয়ে রয়েছে গুলির দাগ। পুলিশ ডাকাতের গুলির লড়াইয়ে ২২ রাউন্ড গুলি চলে। যার নমুনা ছড়িয়ে এলাকায়। কারোও গাড়িতে গুলির দাগ, কারো আবার আখের রসের দোকানের মেশিনে ও কেটলিতে। সেই সমস্ত নমুনা সংগ্রহ শুরু হয়েছে।
অপরদিকে, ডোমজুড়ে সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় বিকেল চারটে নাগাদ সিআইডি আধিকারিকরা ডোমজুড়ের এই সোনার দোকানে আসেন। সেখানেই দোকানের তালা খুলে যাবতীয় তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করেন তারা। এ দিন, দোকানে এসেছেন সিআইডির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধির দল। দোকানের ভিতরের সমগ্র আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করার পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দোকানের কর্মচারীদের ডাকা হচ্ছে। অন্যদিকে সিসিটিভি ফুটেজ ও মোটর বাইকের নম্বর প্লেট দেখে ডাকাতদের তল্লাশি শুরু করেছে হাওড়া সিটি পুলিশ।