AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

কাঁথির মানুষের জন্য সুখবর, ফের খুলছে বন্ধ হওয়া ৭ ভ্যাকসিন কেন্দ্র

vaccine: কসবা ভুয়ো ভ্যাকসিন (Kasba Fake Vaccine) কাণ্ডের জেরে কাঁথি পুর এলাকার ৭টি ভ্যাকসিন সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছিল স্বাস্থ্য দফতর। বিপাকে পড়তে হয় শহরবাসীকে। এত সংখ্যক মানুষকে দৈনিক ভ্যাকসিন দিতে নাজেহাল হন পুর স্বাস্থ্য কর্মী থেকে মহকুমা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

কাঁথির মানুষের জন্য সুখবর, ফের খুলছে বন্ধ হওয়া ৭ ভ্যাকসিন কেন্দ্র
নিজস্ব চিত্র
| Updated on: Jul 01, 2021 | 12:14 AM
Share

পূর্ব মেদিনীপুর: কসবা ভুয়ো ভ্যাকসিন (Kasba Fake Vaccine) কাণ্ডের জেরে কাঁথি পুর এলাকার ৭টি ভ্যাকসিন সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছিল স্বাস্থ্য দফতর। বিপাকে পড়তে হয় শহরবাসীকে। এত সংখ্যক মানুষকে দৈনিক ভ্যাকসিন দিতে নাজেহাল হন পুর স্বাস্থ্য কর্মী থেকে মহকুমা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। চাপ বাড়তে থাকে কাঁথির সরকারি তিনটি কেন্দ্রে। এই খবর প্রথম প্রকাশিত হয় Tv9 বাংলা ডিজিটালে। এ ব্যাপারে কথা হয় রামনগরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরির সাথে। তিনি আশ্বাস দেন এ ব্যাপারে জেলা শাসককে অবগত করবেন। অবশেষে ওই সাতটি ভ্যাকসিন সেন্টার খুলছে। আগামী শুক্রবার থেকে ফের শুরু হবে পরিষেবা।

গত সোমবার থেকে করোনা ভ্যাকসিন নিতে গিয়ে সমস্যার মুখে পড়তে হয়েছিল কাঁথির বাসিন্দাদের। আর এই সমস্যার জন্যে মূলত অভিযোগের আঙুল ওঠে পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মাইতির বিরুদ্ধে। তবে তিনি সমস্ত দায় এড়িয়ে যান। জানান, স্বাস্থ্য দফতর থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, পুর এলাকার সরকারি ও বেসরকারি দশটি কেন্দ্রের মাধ্যমে গড়ে প্রতিদিন ৩ হাজার মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া হত। কিন্তু কসবা কাণ্ডের পর আর ঝুঁকি নিতে চায় না প্রশাসন। তাই বন্ধ করে দেওয়া হয় সাতটি ভ্যাকসিন সেন্টার। কিন্তু কাঁথির ওই সাতটি কেন্দ্র থেকে যে টিকা দেওয়া হয় তা আসে কাঁথি পুরসভা থেকেই। আর পুরসভা ভ্যাকসিন পায় নন্দীগ্রাম জেলা স্বাস্থ্য দফতর থেকে। ফলে কলকাতার মত কাঁথিতে ভুয়ো ভ্যাকসিন পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে যুক্তি দেন একাংশ।

আরও পড়ুন: কসবা-কাণ্ডের জের, কাঁথি পুর এলাকার ৭টি ভ্যাকসিন সেন্টার বন্ধ করল স্বাস্থ্য দফতর! 

এই প্রেক্ষিতে ভ্যাকসিন সেন্টার বন্ধ নিয়ে Tv9 বাংলা ডিজিটালে খবর সম্প্রচার হওয়ার পর জেলা শাসক উদ্যোগ নিয়ে আবারও ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলির মাধ্যমে এবং পুরসভার নজরদারিতে শুরু করতে চলেছেন টিকাকরণ কর্মসূচি।