AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Purba Medinipur: এতগুলো ছিল বাড়িতে? যুবকের কীর্তি জানলে স্তম্ভিত হয়ে যাবেন

Purba Medinipur: আগামী ৩০ নভেম্বর রয়েছে পুলিশ বিভাগে ভর্তির লিখিত পরীক্ষা। তারপর রয়েছে বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষার দিন। তার ঠিক আগে আগে তমলুক থানার পুলিশ গ্রেফতার করল এক যুবককে। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের নাম শেখ মুঈনুদ্দিন। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত 'ডিস্ট্রিক্ট ড্রাগ লাইসেন্স' অফিসের গ্রুপ ডি-র কর্মচারি। তাঁর বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে। তিনি তমলুকের একটি আবসনে থাকতেন চাকরি সূত্রে।

Purba Medinipur: এতগুলো ছিল বাড়িতে? যুবকের কীর্তি জানলে স্তম্ভিত হয়ে যাবেন
শেখ মইনুদ্দিন Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 27, 2025 | 6:10 AM
Share

পূর্ব মেদিনীপুর: এত-এত মামলা-মোকদ্দমা হচ্ছে। একটা সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য শ’য়ে-শ’য়ে যুবক-যুবতীরা আন্দোলন করছেন। দুর্নীতির অভিযোগে জেলে গিয়েছেন নেতা থেকে মন্ত্রী-বিধায়ক। এমনকী, সুপ্রিম কোর্ট একটি প্যানেলও বাতিল করেছে শুধুমাত্র দুর্নীতির অভিযোগে। তারপরও একশ্রেণীর মানুষ হুঁশ ফিরছে না। আবারও সরকারি চাকরি করিয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। প্রায় পনেরোটি অ্যাডমিডকার্ড সহ এক সরকারি কর্মীকে গ্রেফতার করল তমলুক থানার পুলিশ।

আগামী ৩০ নভেম্বর রয়েছে পুলিশ বিভাগে ভর্তির লিখিত পরীক্ষা। তারপর রয়েছে বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষার দিন। তার ঠিক আগে আগে তমলুক থানার পুলিশ গ্রেফতার করল এক যুবককে। পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের নাম শেখ মইনুদ্দিন। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ‘ডিস্ট্রিক্ট ড্রাগ লাইসেন্স’ অফিসের গ্রুপ ডি-র কর্মচারি। তাঁর বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে। তিনি তমলুকের একটি আবসনে থাকতেন চাকরি সূত্রে।

এরপর বুধবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ তাঁর আবাসনে গিয়ে তাঁকে পাকড়াও করেন। অভিযুক্তের বাড়িতে পনেরোটির বেশি অ্যাডমিট কার্ড পাওয়া গিয়েছে। আর তারপরই পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে।গতকাল দুপুর দু’টোয় অভিযুক্তকে তমলুক আদালতে পেশ করা হয়। পুলিশ সাত দিনের হেফাজতের আবেদন করেছে। এ প্রসঙ্গে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক আফজল আব্রার বলেন, “আমরা সোর্স থেকে খবর পেয়েছিলাম যে এক ব্যক্তির কাছে অনেক অ্যাডমিট কার্ড আছে। তারপর ওকে আটক করি। ওর কাছ থেকে বেশ কিছু নথি উদ্ধার হয়েছে। এর সঙ্গে আর কেউ জড়িত কি না খতিয়ে দেখছি।” যদিও, নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে অভিযুক্ত। তিনি বলেন, “আমার মাসির ছেলে আর মাসির মেয়ের অ্যাডমিট ওইটা। আমি কোনও টাকা তুলিনি।