শুভজিৎ মিত্রের রিপোর্ট
দিঘা: ২৯-এ বিশেষ যজ্ঞ। ঠিক পরের দিন অর্থাৎ ৩০ তারিখ রয়েছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঙ্গে বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা। যা করবেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। দিঘায় সদ্য নির্মিত জগন্নাথ মন্দির ঘিরে উৎসবের মরসুম। ইতিমধ্যেই নিরাপত্তার মোড়কে ঢেকে ফেলা হয়েছে মন্দির চত্বর। এছাড়াও, আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রাজ্যের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদেরও।
কিন্তু কীভাবে হবে জগন্নাথ দেবের প্রাণপ্রতিষ্ঠা? এই মর্মে টিভি৯ বাংলার সামনে মুখ খুললেন ইসকনের সহ-সভাপতি তথা সদ্য নির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ডের অন্যতম সদস্য় রাধারমণ দাস। এদিন তিনি বলেন, ‘গোটা প্রক্রিয়াটা আদতেই খুব সুন্দর। প্রথমে ২৯ তারিখ রয়েছে মূল যজ্ঞ। সেদিন সকালে আয়োজন হবে এই যজ্ঞ প্রক্রিয়ার। যজ্ঞ শেষে সন্ধে নাগাদ ফুলে সাজানো বিছানায় শোয়ানো হবে জগন্নাথ দেবকে।‘
এই বিশেষ যজ্ঞ অনুষ্ঠানকে বাস্তবায়িত করার জন্য পুরী থেকে হাজির হয়েছেন বেশ কিছু পান্ডাও। রাধারমণ দাস জানান, মন্দিরের অন্দরে কাঠের যে জগন্নাথ দেব রয়েছেন, তাঁর প্রাণপ্রতিষ্ঠার দায়িত্ব আগত পান্ডাদের কাঁধে। অন্যদিকে, পাথরের যে জগন্নাথ দেব ও রাধা-কৃষ্ণ বিগ্রহ রয়েছে, সেটিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবে ইসকন।
তাঁর সংযোজন, ‘মূল তিনটি পর্যায়ে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রথমে ভগবানকে সোনা, রুপো ও তামার তার দিয়ে বেঁধে সেই তারকে প্রধান পুরোহিতের কোমড়ে বাঁধা হয়। এরপর আসছে ওই তিন ধাপ। প্রথমে ঘট স্থাপন, তারপর কুণ্ড ও অবশেষে প্রতিবিম্ব।’ পুরী-সহ দেশের একাধিক জায়গায় রথযাত্রার নিয়ম একটা, জগন্নাথ দেবের স্নানের পর দিন ১৪ তিনি ঘরবন্দি থাকেন। রাধারমণ দাস জানাচ্ছেন, সেই চিরাচরিত নিয়ম বাদ পড়বে না দিঘাতেও।
শুভজিৎ মিত্রের রিপোর্ট
দিঘা: ২৯-এ বিশেষ যজ্ঞ। ঠিক পরের দিন অর্থাৎ ৩০ তারিখ রয়েছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঙ্গে বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা। যা করবেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। দিঘায় সদ্য নির্মিত জগন্নাথ মন্দির ঘিরে উৎসবের মরসুম। ইতিমধ্যেই নিরাপত্তার মোড়কে ঢেকে ফেলা হয়েছে মন্দির চত্বর। এছাড়াও, আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে রাজ্যের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদেরও।
কিন্তু কীভাবে হবে জগন্নাথ দেবের প্রাণপ্রতিষ্ঠা? এই মর্মে টিভি৯ বাংলার সামনে মুখ খুললেন ইসকনের সহ-সভাপতি তথা সদ্য নির্মিত জগন্নাথ মন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ডের অন্যতম সদস্য় রাধারমণ দাস। এদিন তিনি বলেন, ‘গোটা প্রক্রিয়াটা আদতেই খুব সুন্দর। প্রথমে ২৯ তারিখ রয়েছে মূল যজ্ঞ। সেদিন সকালে আয়োজন হবে এই যজ্ঞ প্রক্রিয়ার। যজ্ঞ শেষে সন্ধে নাগাদ ফুলে সাজানো বিছানায় শোয়ানো হবে জগন্নাথ দেবকে।‘
এই বিশেষ যজ্ঞ অনুষ্ঠানকে বাস্তবায়িত করার জন্য পুরী থেকে হাজির হয়েছেন বেশ কিছু পান্ডাও। রাধারমণ দাস জানান, মন্দিরের অন্দরে কাঠের যে জগন্নাথ দেব রয়েছেন, তাঁর প্রাণপ্রতিষ্ঠার দায়িত্ব আগত পান্ডাদের কাঁধে। অন্যদিকে, পাথরের যে জগন্নাথ দেব ও রাধা-কৃষ্ণ বিগ্রহ রয়েছে, সেটিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবে ইসকন।
তাঁর সংযোজন, ‘মূল তিনটি পর্যায়ে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রথমে ভগবানকে সোনা, রুপো ও তামার তার দিয়ে বেঁধে সেই তারকে প্রধান পুরোহিতের কোমড়ে বাঁধা হয়। এরপর আসছে ওই তিন ধাপ। প্রথমে ঘট স্থাপন, তারপর কুণ্ড ও অবশেষে প্রতিবিম্ব।’ পুরী-সহ দেশের একাধিক জায়গায় রথযাত্রার নিয়ম একটা, জগন্নাথ দেবের স্নানের পর দিন ১৪ তিনি ঘরবন্দি থাকেন। রাধারমণ দাস জানাচ্ছেন, সেই চিরাচরিত নিয়ম বাদ পড়বে না দিঘাতেও।