পূর্ব মেদিনীপুর: বিজেপি নেতাকে তৃণমূলের হয়ে ভোটে কাজ করার জন্য ফোন। অভিযোগ, সেই ফোন করেছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম দফার ভোটের দিন এমনই চাঞ্চল্যকর অডিয়ো হাতে এল টিভি নাইন বাংলার। যদিও সে অডিয়োর সত্যতা টিভি নাইন বাংলা যাচাই করেনি। তবে এ নিয়ে প্রলয় পালের দাবি, তাঁকে যে কেউ ফোন করতেই পারে। তবে শুভেন্দু অধিকারীর জন্য তিনি লড়াই করবেন।
এ অডিয়ো প্রসঙ্গে তমলুকের বিজেপি সহ-সভাপতি প্রলয় পালের বক্তব্য, “দেখুন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন্দীগ্রামের প্রার্থী হয়েছেন। আর এতদিনে ওনার আমার কথা মনে হয়েছে। তাই ফোন করেছেন। উনি সমর্থন চাইছেন। আমি যেন ওনার দলের হয়ে কাজ করি। এবং ফিরে যাই। কিন্তু আমরা ভারতীয় জনতা পার্টি করি। দলের প্রাণ দিতেও প্রস্তুত। আমাদের প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী। অধিকারী পরিবারের সঙ্গে আমার সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। যখন সিপিএমের চরম অত্যাচার, সমস্ত কর্মীরা মার খেতেন, শুধু অধিকারীরা পাশে থেকেছেন। আর কেউ আসেননি। এখন বিজেপি করি। আমি বিজেপি করলেও কোনওদিন অধিকারী পরিবারের বিরুদ্ধে আঙুল তুলিনি। কোনও সুবিধা নিইনি, তবে এটা আনুগত্যর জন্য।”
আরও পড়ুন: মমতার ‘ফোন’ বিজেপি নেতাকে, ‘আমাদের হয়ে একটু কাজ করে দাও না’
তমলুকের বিজেপি সহ-সভাপতির সংযোজন, “ওই পরিবার অসহায় মানুষের পাশে ছিল। কোনওভাবেই আমি তাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারব না। আমি একটা রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট পর্যন্ত পাইনি। একজন নাগরিক হিসাবে যা আমার প্রাপ্য ছিল। দিদি আপনি নন্দীগ্রাম থেকে দাঁড়িয়েছেন খুব ভাল। কিন্তু আমি কোনও দলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করি না। সে শিক্ষা আমার রক্তে নেই। দিদি যাই বলুন না কেন আমরা শুভেন্দু অধিকারীর জন্য লড়াই করছি, লড়াই করব। তাঁকে বিধায়ক হিসাবে জিতিয়ে আনবই।”
পূর্ব মেদিনীপুর: বিজেপি নেতাকে তৃণমূলের হয়ে ভোটে কাজ করার জন্য ফোন। অভিযোগ, সেই ফোন করেছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম দফার ভোটের দিন এমনই চাঞ্চল্যকর অডিয়ো হাতে এল টিভি নাইন বাংলার। যদিও সে অডিয়োর সত্যতা টিভি নাইন বাংলা যাচাই করেনি। তবে এ নিয়ে প্রলয় পালের দাবি, তাঁকে যে কেউ ফোন করতেই পারে। তবে শুভেন্দু অধিকারীর জন্য তিনি লড়াই করবেন।
এ অডিয়ো প্রসঙ্গে তমলুকের বিজেপি সহ-সভাপতি প্রলয় পালের বক্তব্য, “দেখুন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন্দীগ্রামের প্রার্থী হয়েছেন। আর এতদিনে ওনার আমার কথা মনে হয়েছে। তাই ফোন করেছেন। উনি সমর্থন চাইছেন। আমি যেন ওনার দলের হয়ে কাজ করি। এবং ফিরে যাই। কিন্তু আমরা ভারতীয় জনতা পার্টি করি। দলের প্রাণ দিতেও প্রস্তুত। আমাদের প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী। অধিকারী পরিবারের সঙ্গে আমার সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। যখন সিপিএমের চরম অত্যাচার, সমস্ত কর্মীরা মার খেতেন, শুধু অধিকারীরা পাশে থেকেছেন। আর কেউ আসেননি। এখন বিজেপি করি। আমি বিজেপি করলেও কোনওদিন অধিকারী পরিবারের বিরুদ্ধে আঙুল তুলিনি। কোনও সুবিধা নিইনি, তবে এটা আনুগত্যর জন্য।”
আরও পড়ুন: মমতার ‘ফোন’ বিজেপি নেতাকে, ‘আমাদের হয়ে একটু কাজ করে দাও না’
তমলুকের বিজেপি সহ-সভাপতির সংযোজন, “ওই পরিবার অসহায় মানুষের পাশে ছিল। কোনওভাবেই আমি তাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারব না। আমি একটা রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট পর্যন্ত পাইনি। একজন নাগরিক হিসাবে যা আমার প্রাপ্য ছিল। দিদি আপনি নন্দীগ্রাম থেকে দাঁড়িয়েছেন খুব ভাল। কিন্তু আমি কোনও দলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করি না। সে শিক্ষা আমার রক্তে নেই। দিদি যাই বলুন না কেন আমরা শুভেন্দু অধিকারীর জন্য লড়াই করছি, লড়াই করব। তাঁকে বিধায়ক হিসাবে জিতিয়ে আনবই।”