রানাঘাট: নামী সোনার দোকানে ডাকাতি। নদিয়া এবং পুরুলিয়ায় অবস্থিত একই সংস্থার দুই আলাদা ব্রাঞ্চে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে নদিয়ায় ডাকাতি করতে আসা চার ডাকাতকে আটক করেছে পুলিশ। অপরদিকে পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছে দুই ডাকাত।
জানা গিয়েছে, আটজনের দুষ্কৃতী দল মঙ্গলবার আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে রানাঘাটে একটি সোনার গহনার দোকানে ঢোকে। খদ্দের সেজে দোকানের ভিতরে ঢোকে তারা। এরপর আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে সোনার গহনা লুঠ করতে থাকে তারা। এরপরই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। তবে পুলিশ আসার আগেই তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। এরপর দু’পক্ষের মধ্যে চলে গুলির লড়াই।
সূত্রের খবর, পুলিশের গুলিতে দুই ডাকাত জখম হয়েছে। তাদের রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। পুলিশ সুপার নিজে উপস্থিত হয়েছেন ঘটনাস্থলে।
অপরদিকে, পুরুলিয়ার ওই সংস্থার একটি সোনার গহনার দোকানেও ডাকাতি হয়। নিরাপত্তারক্ষীদের বেঁধে রেখে ডাকাতি। প্রায় আটজনের ডাকাত দল ঢোকে সোনার গহনার দোকানে। আট কোটি টাকার সোনা ও হিরে নিয়ে চম্পট দেয় তারা। সঙ্গে নিয়ে যায় সিসিটিভি ক্যামেরার হার্ড ডিস্কও। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, পুরুলিয়ার নামপাড়া এলাকায় ৭ জনের ডাকাত দল খদ্দের সেজে ঢোকে। তারপর গহনার দোকানে প্রবেশের পর স্বমূর্তি ধারণ করে তারা। গোটা দোকানে প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে লুঠপাট চালায় তারা। তারপর বাইকে চম্পট দেয়। ঘটনার পর জেলা পুলিশের পদস্থ কর্তারা সেখানে পৌঁছন। তদন্ত শুরু হয়েছে।
রানাঘাট: নামী সোনার দোকানে ডাকাতি। নদিয়া এবং পুরুলিয়ায় অবস্থিত একই সংস্থার দুই আলাদা ব্রাঞ্চে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে নদিয়ায় ডাকাতি করতে আসা চার ডাকাতকে আটক করেছে পুলিশ। অপরদিকে পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছে দুই ডাকাত।
জানা গিয়েছে, আটজনের দুষ্কৃতী দল মঙ্গলবার আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে রানাঘাটে একটি সোনার গহনার দোকানে ঢোকে। খদ্দের সেজে দোকানের ভিতরে ঢোকে তারা। এরপর আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে সোনার গহনা লুঠ করতে থাকে তারা। এরপরই খবর দেওয়া হয় পুলিশে। তবে পুলিশ আসার আগেই তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। এরপর দু’পক্ষের মধ্যে চলে গুলির লড়াই।
সূত্রের খবর, পুলিশের গুলিতে দুই ডাকাত জখম হয়েছে। তাদের রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। পুলিশ সুপার নিজে উপস্থিত হয়েছেন ঘটনাস্থলে।
অপরদিকে, পুরুলিয়ার ওই সংস্থার একটি সোনার গহনার দোকানেও ডাকাতি হয়। নিরাপত্তারক্ষীদের বেঁধে রেখে ডাকাতি। প্রায় আটজনের ডাকাত দল ঢোকে সোনার গহনার দোকানে। আট কোটি টাকার সোনা ও হিরে নিয়ে চম্পট দেয় তারা। সঙ্গে নিয়ে যায় সিসিটিভি ক্যামেরার হার্ড ডিস্কও। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, পুরুলিয়ার নামপাড়া এলাকায় ৭ জনের ডাকাত দল খদ্দের সেজে ঢোকে। তারপর গহনার দোকানে প্রবেশের পর স্বমূর্তি ধারণ করে তারা। গোটা দোকানে প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে লুঠপাট চালায় তারা। তারপর বাইকে চম্পট দেয়। ঘটনার পর জেলা পুলিশের পদস্থ কর্তারা সেখানে পৌঁছন। তদন্ত শুরু হয়েছে।