পুরুলিয়া: গঙ্গাসাগরে যাওয়ার সময় তিন সাধুর ওপর শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ। ঘটনাকে ঘিরে শোরগোল বাংলায়। গঙ্গাসাগরগামী তিন সাধুর আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল বিজেপি। শনিবারও সেই ঘটনার রেশ অব্যাহত। আক্রান্ত তিন সাধুকে নিয়ে ঘটনার প্রতিবাদ জানালো বিজেপি। উপস্থিত ছিলেন পুরুলিয়া সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। তাঁদের দাবি, এই ঘটনায় শাসকল তৃণমূলের হাত রয়েছে।
বস্তুত, বৃহস্পতিবার গঙ্গাসাগরে যাওয়ার পথে তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ। ভাঙচুর করা হয় তাঁদের গাড়ি। গুজবের জেরে ওই তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়। ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন এখনও পর্যন্ত ১২ জন। বিষয়টি জানিয়েছেন অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। ধৃতদের রঘুনাথপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে। ওই সাধুরা জানিয়েছেন গঙ্গাসাগর মেলায় না গিয়ে তাঁরা নিজেদের বাড়ি উত্তরপ্রদেশের বেরিলিতে ফিরে যাবেন। আক্রান্ত সাধুরা জানিয়েছেন, “আমরা গঙ্গাসাগর যাচ্ছিলাম। তখন আমাদের গাড়ি ভাঙচুর হয়েছে। মারধর করেছে। ভয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছি। পুলিশ ছাড়িয়ে নিয়ে গিয়েছে। আমরা ফেরত যাব।”
বস্তুত, বৃহস্পতিবার গঙ্গাসাগরে যাওয়ার পথে তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ। ভাঙচুর করা হয় তাঁদের গাড়ি। গুজবের জেরে ওই তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়। ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন এখনও পর্যন্ত ১২ জন। বিষয়টি জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। ধৃতদের রঘুনাথপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে।
জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো বলেছেন, “এ রাজ্যের অবস্থা মহারাষ্ট্রের পালঘরের মতো। এখানে শাহজাহানের মতো গুন্ডা ঘুরে বেড়াচ্ছে। যখনই ওই সাধুদের দেখেছে তারা গেরুয়া বস্ত্রধারী সঙ্গে সঙ্গে ওদের উপর আক্রমণ হয়েছে।” এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল জেলা সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়ার বক্তব্য, “এই ঘটনার সত্যতা কী আছে, সেটা জানা যাবে। তবে এটা কাম্য নয়। আমরা ভিডিয়ো দেখেছি। পুলিশ এই বিষয়টা খতিয়ে দেখছে।”
পুরুলিয়া: গঙ্গাসাগরে যাওয়ার সময় তিন সাধুর ওপর শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ। ঘটনাকে ঘিরে শোরগোল বাংলায়। গঙ্গাসাগরগামী তিন সাধুর আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল বিজেপি। শনিবারও সেই ঘটনার রেশ অব্যাহত। আক্রান্ত তিন সাধুকে নিয়ে ঘটনার প্রতিবাদ জানালো বিজেপি। উপস্থিত ছিলেন পুরুলিয়া সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। তাঁদের দাবি, এই ঘটনায় শাসকল তৃণমূলের হাত রয়েছে।
বস্তুত, বৃহস্পতিবার গঙ্গাসাগরে যাওয়ার পথে তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ। ভাঙচুর করা হয় তাঁদের গাড়ি। গুজবের জেরে ওই তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়। ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন এখনও পর্যন্ত ১২ জন। বিষয়টি জানিয়েছেন অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। ধৃতদের রঘুনাথপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে। ওই সাধুরা জানিয়েছেন গঙ্গাসাগর মেলায় না গিয়ে তাঁরা নিজেদের বাড়ি উত্তরপ্রদেশের বেরিলিতে ফিরে যাবেন। আক্রান্ত সাধুরা জানিয়েছেন, “আমরা গঙ্গাসাগর যাচ্ছিলাম। তখন আমাদের গাড়ি ভাঙচুর হয়েছে। মারধর করেছে। ভয়ে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছি। পুলিশ ছাড়িয়ে নিয়ে গিয়েছে। আমরা ফেরত যাব।”
বস্তুত, বৃহস্পতিবার গঙ্গাসাগরে যাওয়ার পথে তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ। ভাঙচুর করা হয় তাঁদের গাড়ি। গুজবের জেরে ওই তিন সাধু আক্রান্ত হন বলে প্রাথমিকভাবে জানা যায়। ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন এখনও পর্যন্ত ১২ জন। বিষয়টি জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। ধৃতদের রঘুনাথপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে।
জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো বলেছেন, “এ রাজ্যের অবস্থা মহারাষ্ট্রের পালঘরের মতো। এখানে শাহজাহানের মতো গুন্ডা ঘুরে বেড়াচ্ছে। যখনই ওই সাধুদের দেখেছে তারা গেরুয়া বস্ত্রধারী সঙ্গে সঙ্গে ওদের উপর আক্রমণ হয়েছে।” এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল জেলা সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়ার বক্তব্য, “এই ঘটনার সত্যতা কী আছে, সেটা জানা যাবে। তবে এটা কাম্য নয়। আমরা ভিডিয়ো দেখেছি। পুলিশ এই বিষয়টা খতিয়ে দেখছে।”