AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Baruipur: দুটো ক্লাসের ফাঁকে ক্লাস থ্রি-র ছাত্রকে ডেকে এই কীর্তি স্যরের! চেপে ধরতে দিলেন অদ্ভুত যুক্তি

Baruipur: গড়িয়া বরদাপ্রসাদ স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র রূপম চৌধুরী। চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রের সঙ্গে সে খেলা করছিল। সেইসময় তাঁকে রাহুল হালদার নামে স্কুলেরই এক শিক্ষক মারধর করেন বলে অভিযোগ। 'স্যারে'র বিরুদ্ধে এর আগেও মারার অভিযোগ করেছে আক্রান্ত ছাত্রের পরিবার।

Baruipur: দুটো ক্লাসের ফাঁকে ক্লাস থ্রি-র ছাত্রকে ডেকে এই কীর্তি স্যরের! চেপে ধরতে দিলেন অদ্ভুত যুক্তি
শিক্ষকের খোঁজে স্কুলে হানা পুলিশেরImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 04, 2024 | 10:20 AM
Share

গড়িয়া: দুটো ক্লাসের ফাঁকে উঁচু ক্লাসের দাদার সঙ্গে খেলা করছিল। সেটাই নজরে পড়েছিল শিক্ষকের। তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গড়িয়া বরদাপ্রসাদ অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। ঘটনায় নরেন্দ্রপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। বারুইপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার পলাশ চন্দ্র ঢালি জানান, ঘটনায় থানায় অভিযোগ হয়েছে।

গড়িয়া বরদাপ্রসাদ স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র রূপম চৌধুরী। চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রের সঙ্গে সে খেলা করছিল। সেইসময় তাঁকে রাহুল হালদার নামে স্কুলেরই এক শিক্ষক মারধর করেন বলে অভিযোগ। ‘স্যারে’র বিরুদ্ধে এর আগেও মারার অভিযোগ করেছে আক্রান্ত ছাত্রের পরিবার। আরও অনেক ছাত্রকেই মারধর করা হত বলে অভিযোগ। ছাত্রটি বাড়িতে গিয়ে তার মাকে জানায় যে তার হাতে ব্যথা করছে। সঙ্গে সঙ্গে তাকে এম আর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যান তার মা।

পরিবারের দাবি, এক্স-রে করার পর জানা যায় যে তার হাতে চিড় ধরেছে। ঘটনায় শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা অঞ্জলি হালদার রায় জানান, তাঁরাও বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন। তবে ছাত্রের পরিবারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। থানা থেকেই পুরো বিষয়টি জানতে পেরেছেন।

ছাত্রের ঠাকুমা বলেন, “বাড়িতে এসে বলছে, হাত ব্যথা করছে। অনেক জিজ্ঞাসা করতে বলে রাহুল স্যর মেরেছে। বাচ্চারা তো দুষ্টুমি করবেই। স্যর শাসন করুক। কিন্তু তা বলে এমন মার, যে হাত ভেঙে যাবে! আমরা স্কুলে এসে বলতে বলে সরি। সরি বললেই কী সব হয়ে যায়? যা ক্ষতি হওয়ার তো আমাদের হল। আবার বলছেন কাউন্সিলরকে ডাকতে। কাউন্সিলর কী করবেন।”