Bhangar Road: এটা রাস্তা না ডোবা?
Bhangar Road: ভাঙড়ের বাগজোলা খাল। নিউটাউন লাগোয়া ভাঙড়ের গাবতলা থেকে শোনপুর পর্যন্ত বেহাল অবস্থা। উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া-মিনাখাঁ বা ভাঙড়ের বিস্তীর্ণ এলাকার সাধারণ মানুষ প্রত্যেকদিন বাগজেলা খালের রোড দিয়ে নিউটাউন সল্টলেকে কাজে যান। সাইকেল-বাইক- মটরভ্যান-অটো-বাস যোগে সাধারণ মানুষ যাতায়াত করেন।

ভাঙড়: রাস্তায় বড়-বড় গর্ত,সরছে না জল। বাইক হোক বা চার চাকার গাড়ি চালাতে নাজেহাল অবস্থা সাধারণের। এ দিকে উপায়ও নেই। বেহাল রাস্তা দিয়ে তাই বিপদের আশঙ্কা নিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে যখন অসন্তোষ প্রকাশ করছে জনসাধারণ তখন সেই রাস্তা নিয়ে শুরু হল জোর রাজনীতি!
ভাঙড়ের বাগজোলা খাল। নিউটাউন লাগোয়া ভাঙড়ের গাবতলা থেকে শোনপুর পর্যন্ত বেহাল অবস্থা রাস্তার। উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া-মিনাখাঁ বা ভাঙড়ের বিস্তীর্ণ এলাকার সাধারণ মানুষ প্রত্যেকদিন বাগজেলা খালের রোড দিয়ে নিউটাউন সল্টলেকে কাজে যান। সাইকেল-বাইক- মটরভ্যান-অটো-বাস যোগে সাধারণ মানুষ যাতায়াত করেন।নিউটাউন -সল্টলেক বা কলকাতা যাওয়ার বিকল্প সেই সহজ রাস্তার কঙ্কালসার অবস্থা নিত্যযাত্রীদের। তাই একপ্রকার বিপদের ঝুঁকি নিয়েই যাতায়াত করছেন তাঁরা।
বেহাল রাস্তার এই অবস্থা নিয়ে খোঁচা দিয়েছেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। বলেন, “ভাঙড়ের উন্নয়নের কথা বললে বলে অর্থের অভাবে করা যাচ্ছে না। কিন্তু খেলা মেলা করে কোটি কোটি টাকা অপাত্রে দান করে যাচ্ছে প্রশাসন।” অপর দিকে সরকারি উদ্যোগে রাস্তা না হলে নিজের উদ্যোগে রাস্তা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি তৃণমূল নেতা তথা ভগবানপুর অঞ্চলের নবনির্বাচিত প্রধানের স্বামী খাইরুল ইসলামের। অপরদিকে, তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম বলেন, “এই রাস্তার কথা যখন জানা গিয়েছে তখন তা সমাধানের চেষ্টা করব। এখন বর্ষাকাল, তাই হয়ত কাজ হচ্ছে না।”