Arabul Islam Arrested: খুনের মামলায় গ্রেফতার আরাবুল ইসলাম, আনা হল লালবাজারে

Arabul Islam: আরাবুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে আসেন উত্তর কাশীপুর থানায়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভাঙড় ডিভিশনের ডিসি সৈকত ঘোষ। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত ভোটে ঝামেলার ঘটনায় এদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয় তাঁকে। একইসঙ্গে আইএসএফ কর্মী খুনের ঘটনাতেও আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতার বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

| Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Feb 09, 2024 | 12:09 AM

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: গ্রেফতার আরাবুল ইসলাম। উত্তর কাশীপুর থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হয়েছে আরাবুলকে। গ্রেফতারের পর লালবাজারে আনা হয় তাঁকে। পঞ্চায়েত ভোটে অশান্তির মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয় বলে খবর। সূত্রের খবর, এদিন সন্ধ্যায় উত্তর কাশীপুর থানায় তাঁকে ডাকা হয়।

আরাবুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে আসেন উত্তর কাশীপুর থানায়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভাঙড় ডিভিশনের ডিসি সৈকত ঘোষ। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত ভোটে ঝামেলার ঘটনায় এদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয় তাঁকে। একইসঙ্গে আইএসএফ কর্মী খুনের ঘটনাতেও আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতার বলে পুলিশ সূত্রে খবর। দু’টি ঘটনাতেই আরাবুলের নামে অভিযোগ দায়ের হয়। পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়ার সময় বিজয়গঞ্জ বাজারে যে ঝামেলা হয়েছিল তাতেই এই গ্রেফতারি বলে জানা যাচ্ছে।

বিজয়গঞ্জ বাজারে গন্ডগোলের ঘটনায় খুন, অস্ত্র আইন, খুনের চেষ্টা, সরকারি কর্মচারীদের কাজে বাধা-সহ একাধিক ধারায় মামলা হয়। এদিন বিকালে ১৫ জুনের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় আরাবুলকে। শুক্রবার তাঁকে বারুইপুর আদালতে পেশ করা হবে।

তবে এই গ্রেফতারিকে নিছক লোক দেখানো বলেই কার্যত দাবি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। তিনি বলেন, “গ্রেফতার করেছে। একটু বিরিয়ানি দেবে, ভাল কম্বল দেবে। ও থাকবে ওখানে ভালভাবেই।”  এর আগে ২০১৫ সালে গ্রেফতার হয়েছিলেন ভাঙড়ের এই ‘তাজা নেতা’। বোমাবাজি, তোলাবাজি, খুনের চেষ্টা কোন অভিযোগ ছিল না? লোকসভা ভোটের আগে আরাবুলের গ্রেফতারি নিয়ে জোর চর্চা শুরু।

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: গ্রেফতার আরাবুল ইসলাম। উত্তর কাশীপুর থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হয়েছে আরাবুলকে। গ্রেফতারের পর লালবাজারে আনা হয় তাঁকে। পঞ্চায়েত ভোটে অশান্তির মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয় বলে খবর। সূত্রের খবর, এদিন সন্ধ্যায় উত্তর কাশীপুর থানায় তাঁকে ডাকা হয়।

আরাবুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে আসেন উত্তর কাশীপুর থানায়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ভাঙড় ডিভিশনের ডিসি সৈকত ঘোষ। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত ভোটে ঝামেলার ঘটনায় এদিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয় তাঁকে। একইসঙ্গে আইএসএফ কর্মী খুনের ঘটনাতেও আরাবুল ইসলামকে গ্রেফতার বলে পুলিশ সূত্রে খবর। দু’টি ঘটনাতেই আরাবুলের নামে অভিযোগ দায়ের হয়। পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়ন দেওয়ার সময় বিজয়গঞ্জ বাজারে যে ঝামেলা হয়েছিল তাতেই এই গ্রেফতারি বলে জানা যাচ্ছে।

বিজয়গঞ্জ বাজারে গন্ডগোলের ঘটনায় খুন, অস্ত্র আইন, খুনের চেষ্টা, সরকারি কর্মচারীদের কাজে বাধা-সহ একাধিক ধারায় মামলা হয়। এদিন বিকালে ১৫ জুনের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় আরাবুলকে। শুক্রবার তাঁকে বারুইপুর আদালতে পেশ করা হবে।

তবে এই গ্রেফতারিকে নিছক লোক দেখানো বলেই কার্যত দাবি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। তিনি বলেন, “গ্রেফতার করেছে। একটু বিরিয়ানি দেবে, ভাল কম্বল দেবে। ও থাকবে ওখানে ভালভাবেই।”  এর আগে ২০১৫ সালে গ্রেফতার হয়েছিলেন ভাঙড়ের এই ‘তাজা নেতা’। বোমাবাজি, তোলাবাজি, খুনের চেষ্টা কোন অভিযোগ ছিল না? লোকসভা ভোটের আগে আরাবুলের গ্রেফতারি নিয়ে জোর চর্চা শুরু।