
সোনারপুর: কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধান তাদের মধ্যে, এবারের উচ্চ মাধ্যমিকে নবম স্থানে দুই ভাই। অঙ্কিত বারুই ও অনিশ বারুই, দু’জনেই নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। দুই ভাইয়ের প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৯। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৯৭.৮ শতাংশ। অঙ্কিত-অনিশের বাড়ি বাঁকুড়ায়।
তবে কেবল উচ্চ মাধ্যমিকেই নয়, মাধ্যমিকেও মেধাতালিকায় নাম ছিল দুই ভাইয়ের। বাঁকুড়ার বাসিন্দা নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়ের ছাত্র অনীশ ও অনীক বারুই ২০২৩ সালের মাধ্যমিকে চতুর্থ ও ষষ্ঠ স্থান পেয়েছিল। কিন্তু তার পরের ধাপে একসঙ্গে লড়াই চালিয়েছে তারা, কেউ কাউকেই টেক্কা দিতে পারেনি, একই নম্বর পেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকের সম্ভাব্য মেধা তালিকায় নবম স্থানে দুজনেই। হয়তো একেই বলে ইত্তেফাক!
এছাড়াও উচ্চ মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয় থেকে রয়েছে অদ্রিচ গুপ্ত এবং রফিত রানা লস্কর। দুজনেই ৪৯০ পেয়ে অষ্টম স্থানে রয়েছে। অদ্রিচ ও রফিতও নরেন্দ্রপুর থেকে মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় ছিল।
উল্লেখ্য, এবারের উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম দশে রয়েছে ৭২ জন। প্রথম বর্ধমান সিএমএস হাইস্কুলের রূপায়ন পাল। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭। ৯৯.৪ শতাংশ নম্বর পেয়েছে সে। দ্বিতীয় স্থানেও রয়েছে একজনই। কোচবিহারের বক্সিরহাট হাইস্কুলের ছাত্র তুষার দেবনাথ। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। শতাংশের বিচারে ৯৯.২। তৃতীয় স্থানে আরামবাগ হাইস্কুলের ছাত্র রাজর্ষি অধিকারী। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। ৯৯ শতাংশ।