Sandeshkhali: বাহিনীর ভয়ে পুকুরে ঝাঁপ মহিলাদের, অভিযুক্তকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনতাইয়ের চেষ্টা, জারি ১৪৪ ধারা, নতুন করে তপ্ত সন্দেশখালি

Sourav Dutta | Edited By: Soumya Saha

Jun 03, 2024 | 12:01 AM

Sandeshkhali: এক মহিলা বলেন, "ওরা ঝামেলা করছে। রাজ্য পুলিশ তাড়া দিয়ে আমাদের ঘরে ঢোকাচ্ছে। রাতবিরেত হামলা হচ্ছে। আমরা বাচ্চা নিয়ে কীভাবে থাকব? আমরা শান্তি চাই।" আরেক মহিলা বলেন, "আমাদের সামনে সারাক্ষণ হুমকি, আমাদের ঘরে ছেলেদেরে তুলে নিয়ে যাবে বলে হুমকি দিচ্ছে। সোজাসুজি বলছে, আমরা দিদিকে ভোট দিই না। দিদি জিতলে আরও অত্যাচার বাড়বে।"

Sandeshkhali: বাহিনীর ভয়ে পুকুরে ঝাঁপ মহিলাদের, অভিযুক্তকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনতাইয়ের চেষ্টা, জারি ১৪৪ ধারা, নতুন করে তপ্ত সন্দেশখালি
ফের তপ্ত সন্দেশখালি
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

সন্দেশখালি: ভোটের দিনেও বিরাম যায়নি। সন্দেশখালির বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষিপ্ত ভাবে অশান্তির খবর এসেছে।  মারধর, ভাঙচুর, অশান্তিতে উস্কানির অভিযোগে ইতিমধ্যেই ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ন্যাজাট. বেড়মজুর এলাকায় চলে ধরপাকড়। সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করে শান্তির বার্তা দিচ্ছে প্রশাসন। সন্দেশখালির চারটি পঞ্চায়েতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। ভোট মিটতে ফেরও হিংসার অভিযোগ। সন্দেশখালির সরবেড়িয়া গ্রামে রাতভর তৃণমূল বাহিনীর বিরুদ্ধে তাণ্ডবের অভিযোগ তুললেন গ্রামবাসীরা। গ্রামে পাহারা দিচ্ছেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের কাছে ডেপুটেশনও জমা পড়ে।

এক মহিলা বলেন, “ওরা ঝামেলা করছে। রাজ্য পুলিশ তাড়া দিয়ে আমাদের ঘরে ঢোকাচ্ছে। রাতবিরেত হামলা হচ্ছে। আমরা বাচ্চা নিয়ে কীভাবে থাকব? আমরা শান্তি চাই।” আরেক মহিলা বলেন, “আমাদের সামনে সারাক্ষণ হুমকি, আমাদের ঘরে ছেলেদেরে তুলে নিয়ে যাবে বলে হুমকি দিচ্ছে। সোজাসুজি বলছে, আমরা দিদিকে ভোট দিই না। দিদি জিতলে আরও অত্যাচার বাড়বে।”

এসবের মধ্যেই নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালির আগরহাটির মণ্ডলপাড়া এলাকা। ভোটের দিন এই গ্রামে রীতিমতো পুলিশ জনতা খণ্ডযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হয়। চপার মারারও অভিযোগ ওঠে। রবিবার সকালে  পুলিশ গ্রামে ঢুকলেই রে রে করে ওঠেন বাসিন্দারা। এক জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তখনই অভিযুক্তকে পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন গ্রামের মহিলারা। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পুলিশের গাড়ির সামনে শুয়ে পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বাসিন্দারা। এরপর গ্রামে ঢুকতে শুরু করে বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের দেখে পুকুরে ঝাঁপ মারতে থাকেন মহিলারা।

Next Article