ভাঙড়: নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভাঙড়ের দাপুটে তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম (Arabul Islam)। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নিরাপত্তার আবেদনও করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। পুলিশ-প্রশাসন ও জেলার দলীয় নেতৃত্বকে এ বিষয়ে জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ আরাবুলের। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার ভাঙড় দুই নম্বর ব্লকে একটি সভা ছিল। সেখানে আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীকে বক্তব্য রাখতে না দেওয়ায় বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় আরাবুলকে। দীর্ঘক্ষণ তিনি বিডিও অফিসে আটকেও থাকেন। অন্যদিকে পঞ্চায়েতে ভোটপর্বেও বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন আরাবুল। আর তারপর থেকেই নিরাপত্তাহীনতা ভুগতে শুরু করেছেন তিনি।
আরাবুল বলছেন, “আমরা বারবার প্রশাসনকে জানাচ্ছি। প্রশাসন কতটা নিরাপত্তা আমাদের দিতে পারে সেটা প্রশাসন জানে। সেটা নিয়ে আর কিছু বলব না। আমি রাজ্য নেতৃত্ব থেকে শুরু করে আমাদের জেলা নেতৃত্ব, আমাদের অবজারভারকে বারবার বলেছি। আমাদের যে কোনও সময় প্রাণহানির আশঙ্কা আছs। ওনাদের এ কথা বলেছি। কিন্তু, হুট করে আমার তিনজন সিকিউরিটিকে চেঞ্জ করে দেওয়া হল। কোনও কারণ নেই। আমার সিকিউরিটি তুলে নেওয়া হয়।” এখানেই না থেমে রীতিমতো ক্ষোভের সুরে তিনি বলেন, “এখন যাঁরা নতুন তাঁরা তো ভাঙড়ের ভৌগলিক দিকটা ভাল বোঝে না। কোথায় সমস্যা হতে পারে, ঝামেলা হতে পারে, গুলি চলতে পারে, আরাবুলের উপর আক্রমণ হতে পারে সেটা ওরা বোঝে না। আমার কিছু ছেলে আছে আমার সঙ্গে। তাঁদের আমি রেখেছি আমার নিরাপত্তার জন্য। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমার আবেদন আমাদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখুন।”
তবে খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিরোধীরা। বিজেপি নেতা সুনীপ দাস বলছেন, পুলিশ ওনাকে তিনজন বডিগার্ড দিয়েছে। তাঁদের উপরেও ভরসা নেই ওনার। পুলিশের উপর যদি ওনার ভরসা না থাকে তাহলে সাধারণ মানুষ কী করে পুলিশে ভরসা করবে? খোঁচা দিয়েছেন অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। বলেন, “পুলিশ হয়তো বলেছে এখন আর পারব না। উইথড্র করছে। দিদির ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে চাইছে। অনেক কিছুই তো হচ্ছে।”
ভাঙড়: নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভাঙড়ের দাপুটে তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম (Arabul Islam)। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নিরাপত্তার আবেদনও করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। পুলিশ-প্রশাসন ও জেলার দলীয় নেতৃত্বকে এ বিষয়ে জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ আরাবুলের। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার ভাঙড় দুই নম্বর ব্লকে একটি সভা ছিল। সেখানে আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীকে বক্তব্য রাখতে না দেওয়ায় বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় আরাবুলকে। দীর্ঘক্ষণ তিনি বিডিও অফিসে আটকেও থাকেন। অন্যদিকে পঞ্চায়েতে ভোটপর্বেও বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন আরাবুল। আর তারপর থেকেই নিরাপত্তাহীনতা ভুগতে শুরু করেছেন তিনি।
আরাবুল বলছেন, “আমরা বারবার প্রশাসনকে জানাচ্ছি। প্রশাসন কতটা নিরাপত্তা আমাদের দিতে পারে সেটা প্রশাসন জানে। সেটা নিয়ে আর কিছু বলব না। আমি রাজ্য নেতৃত্ব থেকে শুরু করে আমাদের জেলা নেতৃত্ব, আমাদের অবজারভারকে বারবার বলেছি। আমাদের যে কোনও সময় প্রাণহানির আশঙ্কা আছs। ওনাদের এ কথা বলেছি। কিন্তু, হুট করে আমার তিনজন সিকিউরিটিকে চেঞ্জ করে দেওয়া হল। কোনও কারণ নেই। আমার সিকিউরিটি তুলে নেওয়া হয়।” এখানেই না থেমে রীতিমতো ক্ষোভের সুরে তিনি বলেন, “এখন যাঁরা নতুন তাঁরা তো ভাঙড়ের ভৌগলিক দিকটা ভাল বোঝে না। কোথায় সমস্যা হতে পারে, ঝামেলা হতে পারে, গুলি চলতে পারে, আরাবুলের উপর আক্রমণ হতে পারে সেটা ওরা বোঝে না। আমার কিছু ছেলে আছে আমার সঙ্গে। তাঁদের আমি রেখেছি আমার নিরাপত্তার জন্য। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমার আবেদন আমাদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখুন।”
তবে খোঁচা দিতে ছাড়েনি বিরোধীরা। বিজেপি নেতা সুনীপ দাস বলছেন, পুলিশ ওনাকে তিনজন বডিগার্ড দিয়েছে। তাঁদের উপরেও ভরসা নেই ওনার। পুলিশের উপর যদি ওনার ভরসা না থাকে তাহলে সাধারণ মানুষ কী করে পুলিশে ভরসা করবে? খোঁচা দিয়েছেন অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। বলেন, “পুলিশ হয়তো বলেছে এখন আর পারব না। উইথড্র করছে। দিদির ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে চাইছে। অনেক কিছুই তো হচ্ছে।”