Kaliyaganj: ‘কার সঙ্গে কথা বলছিস…’ বলেই ১৫ বছরের ভাগ্নিকে যা করল মামা! কথাই বলতে পারছেন না মা

Kaliyaganj: অভিযুক্ত নিজেই জানিয়েছেন, ভাগ্নিকে ফোনে কথা বলতে দেখে, তিনি জানতে চেয়েছিলেন কার সঙ্গে কথা বলছে। তখন তাঁর ভাগ্নি মোবাইল ফোনটি ছু়ড়ে ফেলে দেয় মাটিতে।

Kaliyaganj: কার সঙ্গে কথা বলছিস... বলেই ১৫ বছরের ভাগ্নিকে যা করল মামা! কথাই বলতে পারছেন না মা
অভিযুক্ত মামাImage Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Feb 04, 2025 | 7:09 AM

কালিাগঞ্জ: ঘরে বসে ফোনে কথা বলছিল ১৫ বছরের কিশোরী। ঘরে ঢুকেই মামা জিজ্ঞেস করল, ‘কার সঙ্গে কথা বলছিস? আমাকে দে, আমিও কথা বলব।’ এ কথা শুনে রেগে আগুন ভাগ্নি। তবে এই একটা ফোনের কথোপকথন ঘিরে ভাগ্নির সঙ্গে মামা যা করল, তা ভাবতে পারেননি পরিবারের সদস্যরা। শোকে পাথর হয়ে যাওয়া মা তো কথাই বলতে পারছেন না।

উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ থানা এলাকার ঘটনা। মোবাইলে কথা বলা নিয়ে বচসার জেরে ভাগ্নিকে মেরে চিরঘুমে পাঠলো মামা! এমনই অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর দিনাজপুরে। মারধরের কথা স্বীকারও করে নিয়েছেন অভিযুক্ত মামা। তাঁর দাবি, চ্যালাকাঠ দিয়ে মারলেও, তিনি ওইভাবে মারতে চাননি। অভিযুক্ত মামাকে আটক করেছে পুলিশ।

গুরুতর যখম অবস্থায় রায়গঞ্জ মেডিকেলে চিকিৎসাধীন নাবালিকার মৃত্যু হল রায়গঞ্জ মেডিকেলে, হাসপাতাল চত্ত্বরেই পুলিশের হাতে আটক অভিযুক্ত মামা।

রবিবার সন্ধ্যার ঘটনা। অভিযুক্ত নিজেই জানিয়েছেন, ভাগ্নিকে ফোনে কথা বলতে দেখে, তিনি জানতে চেয়েছিলেন কার সঙ্গে কথা বলছে। তখন তাঁর ভাগ্নি মোবাইল ফোনটি ছু়ড়ে ফেলে দেয় মাটিতে। এরপর মামা ফোনে কথা বলার প্রতিবাদ করতে গিয়েই ভাগ্নির মাথায় বেপরোয়াভাবে চ্যালাকাঠ জাতীয় কিছু দিয়ে আঘাত করে বলে অভিযোগ। আর তাতেই গুরুতর আহত হয় ভাগ্নি। রক্তাক্ত অবস্থায় প্রথমে ওই কিশোরীকে কালিয়াগঞ্জ স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ও পরে রাতেই রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়।

সোমবার রাতে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় ওই নাবালিকার। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ রায়গঞ্জ মেডিক্যালে পৌঁছে অভিযুক্ত মামাকে আটক করে।