AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

India-Pakistan: প্রেমের টানে সীমান্ত পার, পাকিস্তানে পৌঁছতেই প্রেমিকা বললেন…

India-Pakistan: সোশ্যাল মিডিয়ায় বছর আড়াই আগে বাদল বাবুর সঙ্গে পরিচয় হয় পাকিস্তানের সানা রানির। সেখান থেকে প্রেম। এরপরই সানাকে বিয়ে করতে অবৈধভাবে পাকিস্তানে ঢুকে পড়েন আলিগড়ের এই যুবক। নাসির শাহ নামে এক পুলিশ অফিসার জানান, "সানার বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের পরিচয়। বাবুকে তিনি বিয়ে করতে চান না।"

India-Pakistan: প্রেমের টানে সীমান্ত পার, পাকিস্তানে পৌঁছতেই প্রেমিকা বললেন...
ফাইল ফোটো
| Updated on: Jan 03, 2025 | 6:41 AM
Share

লাহোর ও লখনউ: সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচয়। সেখান থেকেই প্রেম। আর সেই প্রেমের টানে পাকিস্তানে পৌঁছে গেলেন উত্তর প্রদেশের এক যুবক। তবে বৈধ ভিসায় যাননি। পাকিস্তানের পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন। আবার তাঁর সেই প্রেমিকাও মুখ ফেরালেন।

উত্তর প্রদেশের আলিগড় জেলার বাদল বাবুকে গত সপ্তাহে পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের মান্ডি বাহাদউদ্দিন জেলায় গ্রেফতার করে পাকিস্তানের পুলিশ। অবৈধভাবে সীমান্ত পেরনোয় বছর তিরিশের ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়। তখনই জানা যায়, তাঁর পাকিস্তানের যাওয়ার কারণ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় বছর আড়াই আগে বাদল বাবুর সঙ্গে পরিচয় হয় পাকিস্তানের সানা রানির। সেখান থেকে প্রেম। এরপরই সানাকে বিয়ে করতে অবৈধভাবে পাকিস্তানে ঢুকে পড়েন আলিগড়ের এই যুবক। নাসির শাহ নামে এক পুলিশ অফিসার জানান, “সানার বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁদের পরিচয়। বাবুকে তিনি বিয়ে করতে চান না।”

পাকিস্তানে গিয়ে সানার সঙ্গে বাবু দেখা করতে পেরেছিলেন কি না, তা জানা যায়নি। একইসঙ্গে বছর একুশের ওই যুবতী পরিবারের চাপে এমন বক্তব্য় রেখেছেন কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। সূত্রে জানা গিয়েছে, সানা ও তাঁর পরিবারকে বাবুকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পাকিস্তানের পুলিশ।

এদিকে গ্রেফতারের পর আদালতে তোলা হলে বাদল বাবুকে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। ফের ১০ জুন আদালতে তোলা হবে উত্তর প্রদেশের এই যুবককে।

এই প্রথম নয়। প্রেমের টানে এর আগেও সীমান্ত পেরনোর ঘটনা ঘটেছে। অঞ্জু নামে এক ভারতীয় মহিলা পাকিস্তানে পৌঁছে যান প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে। পরে নাসরুল্লা নামে ওই প্রেমিককে বিয়ে করেন। আবার সীমা হায়দার নামে এক পাকিস্তানি নাগরিক নেপাল হয়ে অবৈধভাবে ভারতে চলে আসেন, তাঁর প্রেমিককে বিয়ে করতে। সচিন মীনা নামে ওই যুবকের সঙ্গে তাঁর বিয়েও হয়েছে।